মহাসম্মানিত ঐতিহাসিক হুদায়বিয়ার জিহাদ (১২)
, ০৯ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৯ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ১৮ মে, ২০২৪ খ্রি:, ০৪ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) আইন ও জিহাদ
(২৯ শে শা’বান শরীফের পর)
সন্ধিচুক্তি এবং সন্ধির শর্তসমূহ নির্ধারিত হওয়ার পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে সন্ধির শর্তগুলো লিপিবদ্ধ করার জন্য নির্দেশ মুবারক দিলেন। তিনি বললেন লিখুন-
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيْمِ
এর পরিপ্রেক্ষিতে কুরাইশদের পক্ষ থেকে হযরত সুহাইল ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, ‘রহমান’ বলতে যে কি বুঝায় আমরা তা জানি না। আপনি এভাবে লিখুন, ‘বিসমিকা আল্লাহুম্মা’ (আয় মহান আল্লাহ পাক আপনার নামে)। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে সেভাবেই লিখতে নির্দেশ মুবারক দিলেন এবং তিনি সেভাবেই তা লিখলেন।
(হযরত সুহাইল ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি তখনও পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেননি, পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয়ের পর উনি পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন।)
অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক নির্দেশে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি লিখলেন-
هٰذَا مَا صَالَحَ عَلَيْهِ سَيِّدُنَا مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.
“এগুলো হচ্ছে সেসব কথা যার উপর ভিত্তি করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সন্ধি করলেন।”
এ কথার প্রেক্ষিতে হযরত সুহাইল ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, ‘আমরা যদি মানতাম যে, আপনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, তাহলে আমরা আপনাকে মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর হতে বিরত রাখতাম না এবং আপনার সঙ্গে যুদ্ধও করতাম না। কাজেই আপনি লিখুন, ‘মুহম্মদ বিন আব্দুল্লাহ।’ আলাইহিমাস ছলাতু ওয়াস সালাম।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنِّيْ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَإِنْ كَذَبْتُمُوْنِيْ
‘তোমরা মিথ্যা প্রতিপন্ন করলেও এটা এক মহা সত্য যে, আমি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
অতঃপর ‘রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনার স্থলে ‘মুহম্মদ বিন আব্দুল্লাহ’ আলাইহিমাস ছলাতু ওয়াস সালাম লিখার জন্য তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে নির্দেশ মুবারক দিলেন।
কিন্তু সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুরূদ শরীফ সম্বলিত “রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” বাক্য মুবারক মুছে ফেলার ব্যাপারটিকে কিছুতেই যেন মেনে নিতে পারছিলেন না। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার অবস্থা অনুধাবন করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজ নূরুল মাগফিরাত মুবারক (হাত মুবারক) দ্বারাই বিষয়টি স্পষ্ট করলেন।
বুখারী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
قَالَ مَعْمَرٌ قَالَ الزُّهْرِيُّ فِي حَدِيثِهٖ فَجَاءَ سُهَيْلُ بْنُ عَمْرٍو فَقَالَ هَاتِ، اكْتُبْ بَيْنَنَا وَبَيْنَكُمْ كِتَابًا، فَدَعَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْكَاتِبَ، فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ "بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ"
قَالَ سُهَيْلٌ أَمَّا الرَّحْمٰنُ فَوَاللهِ مَا أَدْرِي مَا هُوَ وَلَكِنِ اكْتُبْ بِاسْمِكَ اللّٰهُمَّ. كَمَا كُنْتَ تَكْتُبُ. فَقَالَ الْمُسْلِمُونَ وَاللهِ لاَ نَكْتُبُهَا إِلاَّ بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ. فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ "اكْتُبْ بِاسْمِكَ اللّٰهُمَّ". ثُمَّ قَالَ "هٰذَا مَا قَاضَى عَلَيْهِ مُحَمَّدٌ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ". فَقَالَ سُهَيْلٌ وَاللهِ لَوْ كُنَّا نَعْلَمُ أَنَّكَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا صَدَدْنَاكَ عَنِ الْبَيْتِ وَلاَ قَاتَلْنَاكَ، وَلٰكِنِ اكْتُبْ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللهِ عَلَيْهِمَا السَّلاَمَ. فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ "وَاللهِ إِنِّي لَرَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَإِنْ كَذَّبْتُمُونِي. اكْتُبْ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللهِ عَلَيْهِمَا السَّلاَمَ".
হযরত মা’মার রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত যুহরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বর্ণিত হাদীছ শরীফ উনার মাঝে বলেছেন যে, হযরত সুহাইল ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি এসে বললেন, আসুন আমাদের এবং আপনাদের মধ্যে একটি চুক্তিপত্র লিখি। তারপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একজন লেখককে ডাকলেন। এরপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, (লিখুন)
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ
এতে হযরত সুহাইল ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বললেন, মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! রহমান কে? আমরা তা জানি না, বরং পূর্বে আপনি যেমন লিখতেন, লিখুন-
بِاسْمِكَ اللّٰهُمَّ
মুসলিমগণ বললেন, মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! আমরা بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ ছাড়া আর কিছু লিখবো না। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন লিখুন-
بِاسْمِكَ اللّٰهُمَّ
তারপর বললেন, এটা যাঁর উপর চুক্তিবদ্ধ হয়েছে উনি হলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তখন হযরত সুহাইল ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বললেন, মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! আমরা যদি আপনাকে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল বলেই বিশ্বাস করতাম, তাহলে আপনাকে পবিত্র কা’বা শরীফ যিয়ারত মুবারক করা থেকে বাধা দিতাম না এবং আপনাদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে উদ্যত হতাম না। বরং আপনি লিখুন, সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার আওলাদ সাইয়্যিদুনা হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, ’নিশ্চয়ই আমি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কিন্তু তোমরা যদি আমাকে অস্বীকার করো তবে লিখো, সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার আওলাদ সাইয়্যিদুনা হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।’ তারপর পুরো চুক্তিটি লিপিবদ্ধ করা হয়ে গেল।
যখন সন্ধি চুক্তি সম্পন্ন হয়ে গেল তখন বনু খুযাআহ গোত্র নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চুক্তির অধীনে চলে আসলো। এরা প্রকৃতপক্ষে সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম উনার সময় হতেই বনু হাশিম আলাইহিমুস সালাম উনাদের মিত্র ছিলো। যেমনটি কিতাবে উল্লেখিত হয়েছে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে করা চুক্তির অধীনে বনু খুযাআহ’র প্রবেশের ব্যাপারটি ছিল পূর্বতন প্রতিজ্ঞারই ফলশ্রুতি বা পরিপক্ক অবস্থা। অন্যদিকে কুরাইশদের সাথে সমঝোতা করলো বনু বাকর গোত্র। (চলবে)
-মুহম্মদ নাজমুল হুদা ফরাজী।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২৩০১)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু (১)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
হযরত আবয়াদ্ব ইবনে হাম্মাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ছাহিবু লাওলাক, ছাহিবু ক্বাবা কাওসাইনি আও আদনা, ছাহিবে কাওছার, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে মুনাফিকদের গভীর ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের প্রামাণ্য ইতিহাস (৪)
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২৩০০)
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিভিন্ন জিহাদে ব্যবহৃত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সমরাস্ত্রসমূহ এবং বাহন মুবারক উনাদের পরিচিতি মুবারক (৩)
২৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিভিন্ন জিহাদে ব্যবহৃত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সমরাস্ত্রসমূহ এবং বাহন মুবারক উনাদের পরিচিতি মুবারক (২)
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
উসওয়াতুন হাসানাহ, খুলুকুন আযীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার গাযওয়া বা অভিযান মুবারক
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ছাহিবু লাওলাক, ছাহিবু ক্বাবা কাওসাইনি আও আদনা, ছাহিবে কাওছার, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে মুনাফিক্বদের গভীর ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের প্রামাণ্য ইতিহাস (১)
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
উসওয়াতুন হাসানাহ, খুলুকুন আযীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার গাযওয়া বা অভিযান মুবারক
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৯৯)
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
উসওয়াতুন হাসানাহ, খুলুকুন আযীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার গাযওয়া বা অভিযান মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












