মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উনার ৩২নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “হে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম! আপনারা কোনো পুরুষ-মহিলা তথা সৃষ্টির কারো মতো নন।”
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের মালিক হচ্ছেন উনারা।
তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা এবং উনাদের মুবারক শানে সর্বোচ্চ বিশুদ্ধ আক্বীদাহ ও হুসনে যন পোষণ করা।
, ৪রা রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৮ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ০৫ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ২০ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উনার ৬নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মু’মিনদের নিকট জানের চেয়েও অধিক প্রিয় এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত মাতা আলাইহিন্নাস সালাম।” অতএব, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে মহাসম্মানিত মাতা হিসেবে মেনে উনাদেরকে জানের চেয়েও বেশি মুহব্বত করতে হবে। অন্যথায় ঈমানদার হওয়া কখনোই সম্ভব হবেনা।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আখেরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র আযওয়াজুম মুত্বহহারাত বা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের মালিক হচ্ছেন উনারা। সুবহানাল্লাহ! কাজেই, উনাদের মুবারক শানে সর্বোচ্চ বিশুদ্ধ আক্বীদাহ ও হুসনে যন পোষণ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজে আইন।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উনার ৩২নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “হে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম! আপনারা কোনো পুরুষ-মহিলা তথা সৃষ্টির কারো মতো নন।” তাই, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সমুন্নত শান-মান মুবারক নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ করা, উনাদের সমালোচনা করা সুস্পষ্ট হারাম ও কবীরাহ গুণাহ এবং কঠিন লা’নতগ্রস্ত হওয়ার কারণ। মূলত, উনারাই হচ্ছেন ঈমান। উনাদের প্রতি ঈমান আনলে ঈমানদার হওয়া যায়। উনারাই জান্নাতের মালিক। উনাদের প্রতি ঈমান না আনলে ঈমানদার হওয়া যায়না। জান্নাতীও হওয়া যায়না। পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুসারে উনাদের মানহানীকারীর একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদ-। তাই, যে বা যারাই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে, অনলাইনে বা অফলাইনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীর অপচেষ্টা করছে, তাদের ব্যাপারে ‘শরয়ী শাস্তি মৃত্যুদ-’ বাস্তবায়ন করতে হবে। যা বিশ্বের প্রত্যেক মুসলিম দেশের সরকারের জন্য ফরজে আইন।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মোট তেরজন। উনাদের সংখ্যা তেরজনের কম বা বেশি বলা কুফরী। উনাদের মধ্যে প্রথম উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত খাদিজাহ আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে। উনাদের মধ্যে দ্বিতীয় উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত সাওদাহ আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে। উনাদের মধ্যে তৃতীয় উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আয়িশাহ আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দিক্বাহ আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে। উনাদের মধ্যে চতুর্থ উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত হাফছাহ আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ ইবনাতু আবিহা আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে ৫ম উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত যায়নাব বিনতে খুযায়মাহ আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আল খমিসাহ উম্মুল মাসাকীন আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে। উনাদের মধ্যে ষষ্ঠ উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু সালামাহ বিনতে আবি উমাইয়্যাহ আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে। উনাদের মধ্যে সপ্তম উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাইনাব বিনতে জাহাশ আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আস সাবিয়াহ আত্বওয়ালু ইয়াদান আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে। উনাদের মধ্যে অষ্টম উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত জুওয়াইরিয়া বিনতে হারিছ আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছামিনাহ আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে নবম উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত রায়হানা বিনতে শামউন আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসিয়াহ আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে। উনাদের মধ্যে দশম উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছফিয়্যাহ বিনতে হুইয়াই আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আল ‘আশিরাহ আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে। উনাদের মধ্যে একাদশতম উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু হাবীবাহ আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আল হাদিয়াহ ‘আশার আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে। উনাদের মধ্যে দ্বাদশতম উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত মারিয়াহ কিবতিয়াহ আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ ‘আশার আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে। উনাদের মধ্যে তেরতম উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত মাইমুনাহ বিনতে হারিছ আলাইহাস সালাম। উনাকে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছালিছাহ ‘আশার আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করতে হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের মালিক হচ্ছেন উনারা। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা এবং উনাদের মুবারক শানে সর্বোচ্চ বিশুদ্ধ আক্বীদাহ ও হুসনে যন পোষণ করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
২০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ হতে কুরবানী দেয়া প্রত্যেক উম্মতের জন্যই দায়িত্ব কর্তব্য।
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া হলো- মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই। বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী।
১৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি।
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পুলসিরাত পার হওয়ার জন্য কুরবানী দাতাকে কুরবানীর পশু দেয়া হবে এবং কুরবানীর পশু দ্বারা কুরবানীদাতা বিদ্যুৎ গতিতে পুলসিরাত পার হতে পারবে। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার জন্য অত্যন্ত হৃষ্ট-পুষ্ট ও মোটা-তাজা পশু দেখে কুরবানী করা।
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রাস্তা-ঘাট দূর্গন্ধ হওয়ার মিথ্যা অযুহাতে দূরে গিয়ে কুরবানী করতে বলা, দূরে সরানোর পরিকল্পনা করা বা দূরে গিয়ে কুরবানী করতে বাধ্য করা সবই হারাম ও কুফরী।
১৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- হামদ্ শরীফ, না’ত শরীফ, ক্বাছীদাহ শরীফ ইত্যাদি লেখা বা রচনা করা, পাঠ বা আবৃত্তি করা এবং শ্রবণ করা সবই খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত।
১৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যে ঘরে পবিত্র ছলাত শরীফ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ-পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা হবেনা সেই ঘর অন্ধকার কবরের মত হয়ে যাবে অর্থাৎ বিরান হয়ে যাবে।
১২ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বোচ্চ রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারাই হিদায়েতের মূল এবং ভিত্তি। উনাদের মুহব্বত ঈমান আর উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী। প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ, মহিলা, জ্বিন, ইনসান, ছোট, বড় সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য ফরয হচ্ছে- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা এবং সর্বক্ষেত্রে উনাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা।
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “অন্যান্য ফরযের পর হালাল কামাই করা ফরয।” সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেকের জন্য হালাল কামাই করা, হালাল কাপড় ও দ্রব্য সামগ্রী ব্যবহার করা এবং হালাল ও পবিত্র খাদ্য খাওয়া ফরয।
০৯ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)