মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রতি ঈমান আনো এবং মহান রসূল পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারক করো, উনাকে সম্মান করো ও উনার ছানা-ছিফত মুবারক বা আলোচনা মুবারক করো সকাল-সন্ধ্যা অর্থাৎ দায়েমীভাবে।’ সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত পবিত্র ১২ই শরীফ অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ'দাদ শরীফ এই দিনে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পৃথিবীর বুকে তাশরীফ মুবারক আনেন।
তাই, মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। তা শ্রেষ্ঠ দিন সমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম দিন, কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ দিন, সমস্ত মাখলুকাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদের দিন। মর্যাদার সঙ্গে, মুহব্বতের সঙ্গে, আন্তরিকতার সাথে যিনি নিয়ামতপূর্ণ এ মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ পালন করবেন, তিনি নিশ্চিত মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক পাবেন আর উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক মানেই হচ্ছে নিশ্চিত জান্নাত। সুবহানাল্লাহ।
, ১২ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২২ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২১ মে, ২০২৪ খ্রি:, ০৭ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ উনার ১৪০নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “আমি দিবসগুলিকে মানুষের মধ্যে ঘুরিয়ে থাকি।” একইভাবে পবিত্র সূরা ফাতহ্ শরীফ উনার ৯নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তারা তথা বান্দারা যেন মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান আনে এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ঈমান আনে, উনার গোলামী মুবারক করে, উনার তা’যীম-তাকরীম মুবারক করে এবং উনার ছানা-ছিফত মুবারক করে সকাল-সন্ধ্যা অর্থাৎ দায়িমীভাবে, অনন্তকালব্যাপী।” অর্থাৎ, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য এবং উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উপলক্ষে উনার নিসবত মুবারকপ্রাপ্ত মহাসম্মানিত মাস, তারিখ, বার এবং দায়েমীভাবে অর্থাৎ কুদরতীভাবে ঘূর্ণনয়মান সময়ের প্রতিটি স্তরে খুশি প্রকাশ করতে হবে। আর এ জন্যই
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদত শরীফ (তথা ঈদে মীলাদে হাবীবিল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উনাকে সম্মান করবেন, তিনি আমার সাথে সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ সম্মানিত অবস্থান মুবারক করবেন।” সুবহানাল্লাহ!
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ানের মাধ্যমে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্রতম বরকতময় বিলাদত শরীফ ১২ই রবী‘উল আউওয়াল শরীফ রাত (ও দিবস) উনাকে যথাযথভাবে সম্মান করবেন, আমি ক্বিয়ামতের দিন তার জন্য পবিত্রতম শাফায়াতকারী হবো। সুবহানাল্লাহ! আর যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদত শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে এক দিরহাম খরচ করবেন, সে ব্যক্তি ইয়াতীমদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় এক পাহাড় পরিমান লাল স্বর্ণ দান করার ফযীলত লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ!
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত পবিত্র ১২ই শরীফ অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ'দাদ শরীফ এই দিনে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি শাহিদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি মুত্বালা’ আলাল গইব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি রউফুর রহীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সেই মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পৃথিবীর বুকে অসীম রহমত, বরকত, কল্যাণ, নাজাত, মাগফিরাত দানের উদ্দেশ্যে তাশরীফ মুবারক আনেন।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং প্রতিনিয়ত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য খুশী প্রকাশ করছেন। আর আসমান-জমিনসহ সকল স্থানের সকল ফিরিশতা আলাইহিমুস সালামগণও প্রতিনিয়ত খুশী প্রকাশ করছেন। এই খুশি প্রকাশ করাটা হচ্ছে উনাদের জন্য ফরয।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি শাহিদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি মুত্বালা’ আলাল গইব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি রউফুর রহীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সেই মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক নিসবতপ্রাপ্ত প্রতিটি বিষয়ই কায়িনাত মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বাধিক ফযীলতপ্রাপ্ত এবং সর্বাধিক বরকতময় ও সর্বোচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন। তাই, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি শাহিদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি মুত্বালা’ আলাল গইব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি রউফুর রহীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সেই মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত তারিখ ১২ই শরীফ কায়িনাত মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ সংখ্যা এবং সর্বশ্রেষ্ঠ তারিখ। সুবহানাল্লাহ!
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ। মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ শ্রেষ্ঠ দিন সমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম দিন। মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ সমস্ত মাখলুকাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদের দিন। মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ স্বয়ং খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ঈদের দিন। সুবহানাল্লাহ। মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ খুশী প্রকাশের দিন। মর্যাদার সঙ্গে, মুহব্বতের সঙ্গে, আন্তরিকতার সাথে যিনি নিয়ামতপূর্ণ এ মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ পালন করবেন, তিনি নিশ্চিত মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক পাবেন আর উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক মানেই হচ্ছে নিশ্চিত জান্নাত। সুবহানাল্লাহ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেছেন এবং অন্যদেরকেও পালন করার ব্যাপারে ব্যাপক উৎসাহ প্রদান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! অতএব, প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা ও জিন-ইনসান সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অনুসরণে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ যথাযথভাবে পালন করা। যা মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের রেযামন্দি বা সন্তুষ্টি মুবারক, ইহকালে রহমত-বরকত এবং পরকালে নাযাত-নিসবত লাভের কারণ হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই জিন-ইনসানরা যদি মহান আল্লাহ পাক উনার অসন্তুষ্টি থেকে পরিত্রাণ পেতে চায় এবং কাফির-মুশরিকদের যুলুম-নির্যাতন থেকে বাঁচতে চায়, তাহলে তাদের জন্য ফরয হলো- সর্বাবস্থায় সম্পূর্ণরূপে পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনে মশগুল হয়ে মহাপবিত্র কুরআন শরীফ ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের উপর ইস্তিক্বামত হওয়া এবং কাফির তথা ইহুদী, মুশরিক, বৌদ্ধ, মজুসী, নাছারা, বেদ্বীন, বদদ্বীন, ফাসিক-ফুজ্জারদের অনুসরণ ও অনুকরণ থেকে পরিপূর্ণরূপে বিরত থাকা। .
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মুবাশশির বা সুসংবাদদাতা। যারা খুশি প্রকাশের লক্ষ্যে উনার দিকে রুজু হয় তাদের জন্য তিনি সুসংবাদ প্রদান করেন আর যারা রুজু হয় না তাদের ভয় প্রদর্শন বা সতর্ক করেন। তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরযে আইন হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাযির-নাযির হিসেবে মনে-প্রাণে বিশ্বাস করে উনার দিকে হাক্বীক্বীভাবে রুজু হওয়া।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নামায অস্বীকার করা কুফরী এবং নামায না পড়া চরম নাফরমানী ও ফাসিকী। স্বেচ্ছায় নামায তরককারী ব্যক্তি জাহান্নামে কঠিন আযাবের সম্মুখীন হবে। নাউযুবিল্লাহ! তাই, মুসলমানদের জন্য ফরয হচ্ছে, প্রতিদিন প্রতি ওয়াক্ত নামায অত্যাধিক গুরুত্ব দিয়ে ইখলাছের সাথে সময়মত আদায় করা।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি। তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- হালাল ও নেক কাজে দায়েমীভাবে মশগুল হওয়া এবং সর্বপ্রকার হারাম ও বদ কাজ হতে সর্বদা বিরত থাকা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যার অন্তরকে প্রসারিত করেন তাকেই হিদায়েত দান করেন। কিভাবে হিদায়েত লাভ করা যাবে আর কি কারণে হিদায়েত থেকে মাহরূম হয়ে যাবে সে বিষয়ে হাক্বীক্বী ইলম হাছিল করতে হলে কামিল শায়েখ বা আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার ব্যতীত কারো জন্য কোন বিকল্প নেই।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়ার জমীনে তাশরীফ মুবারক আনার কারণে যে খুশি মুবারক প্রকাশ করা হয় উনাকেই সংক্ষেপে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ বা ফালইয়াফরহূ শরীফ বলা হয়। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে আনন্দিত হওয়া এবং অন্তরের অন্তঃস্থল হতে মুহব্বতের সাথে শুকুর গুজারীর সাথে খুশি প্রকাশ করা।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেকের জন্য হালাল কামাই করা, হালাল কাপড় ও দ্রব্য সামগ্রী ব্যবহার করা এবং হালাল ও পবিত্র খাদ্য খাওয়া ফরয।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা, জ্বীন-ইনসান সকলের জন্যই ইখলাছ অর্জন করা এবং ইখলাছের সাথে প্রতিটি আমল করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! কেননা ইখলাছ ব্যতীত কোন ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কবুল হয় না। ইখলাছ হাছিল করতে হলে অবশ্যই একজন কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করতে হবে।
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












