মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যার সম্মুখে আমার মহাপবিত্র নাম মুবারক উচ্চারণ করা হয়, অথচ সে আমার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ পাঠ করে না, সে হালাক ও জাহান্নামী। ’ নাউযুবিল্লাহ!
মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নাম মুবারক যতবার উচ্চারণ বা শ্রবণ করবে, ততবারই উনার প্রতি মহাপবিত্র ছলাত শরীফ পাঠ করা প্রত্যেক ঈমানদার পুরুষ ও মহিলার জন্য ফরয। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নাম মুবারক উচ্চারণ করে বা শুনে উনার প্রতি যারা পবিত্র ছলাত শরীফ ও পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করে না বা করবে না, তাদের জন্য ধ্বংস ও জাহান্নাম অবধারিত। নাউযুবিল্লাহ!
যা মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বোচ্চ পর্যায়ের মুহব্বত উনারই বহিঃপ্রকাশ। সুবহানাল্লাহ!
, ২৯ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৫ রবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ০৯ আশ্বিন, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ হাবীব। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতেই তামাম কায়িনাত সৃষ্টি করেন, উনার শান-মর্যাদা-মর্তবা মুবারক উনাদেরকে মহান আল্লাহ পাক অনেক উঁচু করেছেন। অর্থাৎ এক কথায় তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন, এছাড়া সমস্ত ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক উনার অধিকারী। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক বর্ণনা করে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি ও উনার সকল হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর মহাপবিত্র ছলাত শরীফ পাঠ করেন। হে ঈমানদারা! তোমরাও উনার প্রতি মহাপবিত্র ছলাত শরীফ ও মহাপবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করার মতো পাঠ করো। অর্থাৎ তা’যীম-তাকরীম মুবারক উনার সাথে পাঠ করো। ” সুবহানাল্লাহ! এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় উল্লেখ আছে, প্রত্যেক ঈমানদার পুরুষ ও মহিলা উনাদের জন্য যতবারই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নাম মুবারক উচ্চারণ বা শ্রবণ করবে, ততবারই উনার প্রতি মহাপবিত্র ছলাত শরীফ ও মহাপবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা ফরয। কেননা মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আমভাবে অর্থাৎ বিনা শর্ত-শারায়িতেই বলা হয়েছে, যে ব্যক্তির সম্মুখে আমার মহাপবিত্র নাম মুবারক উচ্চারণ করা হয়, অথচ সে আমার প্রতি মহাপবিত্র ছলাত শরীফ ও মহাপবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করে না, সে ধ্বংস, সে জাহান্নামী। নাঊযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা প্রথমত প্রমাণিত হলো যে, যারা মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নাম মুবারক উচ্চারণ করে, লিখে ও শ্রবণ করে উনার প্রতি মহাপবিত্র ছলাত শরীফ, মহাপবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করেনা, তারা নিশ্চিত হালাক ও জাহান্নামী। দ্বিতীয়ত প্রমাণিত হলো যে, মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নাম মুবারক যতবারই উচ্চারণ, লেখা ও শ্রবণ করা হবে ততবারই মহাপবিত্র ছলাত শরীফ ও মহাপবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা ফরয। যা উনার সীমাহীন ও বেমেছাল মর্যাদা-মর্তবা মুবারক উনারই বহিঃপ্রকাশ। সুবহানাল্লাহ! কাজেই সকলের উচিত- এ বিষয়ে যথাযথ ইলম অর্জন করে তা আমলে বাস্তবায়ন করা। আর সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুউচ্চ শান মুবারক সংক্রান্ত বিষয়গুলো সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠ্যসূচিতে অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমান এবং রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনাদের এই দেশে মহাপবিত্র কুরআন শরীফ ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ীই শাসনকার্যসহ সর্বপ্রকার কার্যপরিচালিত হবে। এটাই এ দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানরা মনে-প্রাণে চেয়ে থাকে এবং এটাই তাদের একান্ত দাবি। তাই বাংলাদেশের সংবিধানে মহাপবিত্র কুরআন শরীফ ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী যত আইন রয়েছে তা বাদ দিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী সংবিধান রচনা করতে হবে।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ বরকতময় বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনাদের আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার সাথে সাইয়্যিদুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূর আলাইহিস সালাম উনার নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার সম্মানার্থে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা অর্থাৎ পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ ও দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ঈমানদার হিসেবে দাবিকারী প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- সম্মানিত শরীয়ত উনার প্রতিটি বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করা এবং প্রতিটি আমল পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী করা। তবেই ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী অর্জন করা সম্ভব হবে।
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ পবিত্র বরকতময় ১৯শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! দশম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হাকিমুল হাদীছ, শাইখুল ইসলাম, হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করে এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে ইবরত-নসীহত মুবারক হাছিল করে তা আমলে বাস্তবায়ন করা।
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ীদেরকে না চিনার কারণেই সাধারণ মুসলমান তাদের ধোঁকায় পড়ে সম্মানিত ঈমান-আমল বিনষ্ট করে গুমরাহীতে নিমজ্জিত হচ্ছে। সম্মানিত ঈমান-আমল হিফাযত করতে হলে উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ীদেরকে চিনতে ও চিহ্নিত করতে হবে।
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যুলুমকারী বা অত্যাচারী সে যেই হোক; তাকে পছন্দ করেন না এবং তিনি যুলুমকারীর যুলুমের বদলা বা শাস্তি দিয়ে থাকেন। কাজেই ইহুদী, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসী তাবৎ কাফির-মুশরিক যারা পৃথিবীর প্রায় সমস্ত দেশ ও সমস্ত শহরে অর্থাৎ পৃথিবীর আনাচে-কানাচে, অলিতে-গলিতে মুসলমানদের উপর যুলুম-নির্যাতন করছে, শহীদ করছে, সম্পদ লুন্ঠন করছে, মুসলমান মা-বোনদের সম্ভ্রমহরণ করছে, সন্ত্রাসী অপবাদ দিয়ে হয়রানি ও হেয় প্রতিপন্ন করছে, সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত পালনে বাধা দিচ্ছে এ সমস্ত সীমাহীন যুলুম-নির্যাতনের কারণে যুলুমকারী কাফির অর্থাৎ ইহুদী, মুশরিক, হিন্দু, বৌদ্ধ, নাছারা, মজুসী ও মুনাফিকগুলি একের পর এক খোদায়ী গযবে পড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে এবং যাবে ইনশাআল্লাহ।।
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা আমাকে যেরূপভাবে পবিত্র ছলাত বা নামায আদায় করতে দেখো, সেরূপভাবে পবিত্র ছলাত বা নামায আদায় করো।” সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- পবিত্র মসজিদের ভিতরে চেয়ার-টেবিল প্রবেশ করানো এবং সেগুলোতে পবিত্র ছলাত বা নামায আদায় করা বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাপবিত্র ১২ই শরীফ মহাসম্মানিত তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করার কারণে প্রতি আরবী মাসের ১২ তারিখ হচ্ছে- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












