সম্পাদকীয়-১
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সম্পাদকীয়
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
আবু হামিদ মুহম্মদ বিন মুহাম্মদ আল গাজ্জালী সমগ্র দুনিয়াতে ‘হুজ্জাতুল ইসলাম’ নামে অর্থাৎ ইসলামের নিশ্চিত দলীল নামে পরিচিত। তিনি ফিকহ, কালাম, দর্শন ও তাসাউফের মত বিভিন্ন ধরনের বুদ্ধিবৃত্তিক ধারার সাথে সমালোচনামূলক একটি সম্পর্ক স্থাপন করেন এবং এই সকল ধারায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থান দখল করে আছেন।
ইমাম আল-গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহির ১০৫৮ সালে ইরানের খোরাসানের তুশ নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। উনার পিতার নামটিও ছিল উনার নামের অনুরূপ, মুহাম্মদ। মুহাম্মদের পিতা অর্থাৎ ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি-উনার দাদার নাম ছিল আহমদ। তার পিতা মুহাম্মদ তখনকার সময়ে একজন স্বনামধন্য সূতা ব্যাবসায়ী ছিলেন। গাজল অর্থ সূতা, নামকরনের এই সামঞ্জস্যতা তাই তার বংশকে গাজ্জালী নামে পরিচিত করেছে। আবার কারো মতে তিনি হরিণের চক্ষু বিশিষ্ট অপরূপ সুদর্শন ছিলেন, আর গাজাল অর্থ হরিণ, তাই পিতা মাতা তাকে শৈশবে আদর করে গাজ্জালী বলে ডাকতেন। উভয় বর্ণনানুসারে তাকে গাজ্জালী বা গাজালীও বলা হয়।
(২)
তিনি পরিণত বয়সে ৪৮৪ হিজরিতে বাগদাদ গমন করেন। বাগদাদে তত্কালীন সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ নিযামিয়া মাদ্রাসায় তিনি অধ্যাপনায় যোগ দিলেন। মুসলিম দর্শন, ফিকাহ, ইলমুল কালাম অথবা ধর্মতত্ত্ব বিষয়ে তিনি সর্বকালের স্মরণীয় মনীষীদের একজন।
ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার যুগের বাতিনি ফিতনার বিরুদ্ধে ক্ষুরধার কলম ধরেন এবং রাজনৈতিক ও ই’তিকাদী দিক থেকে হুমকি সৃষ্টিকারী এই ধারার অসারতা প্রমাণ করার জন্য অকাট্ট গ্রন্থ রচনা করেন। এ গ্রন্থসমূহের মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রন্থ হল আব্বাসী খলিফা আল-মুস্তাজহির বিল্লাহর জন্য রচিত গ্রন্থ “ফাদায়িহুল বাতিনিয়্যা” ও “ফাযাইলুল মুস্তাজহিরিয়্যা”।
দর্শনের ক্ষেত্রেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ রচনা করেন। দর্শনের ক্ষেত্রে সর্বাগ্রে তিনি মানতিক সম্পর্কিত “মি’য়ারুল ইলম” ও “মিহাক্কুন নাজার” নামক দুইটি গ্রন্থ রচনা করেন। বিশেষ করে ফকিহদের নিকটে মানতিককে পরিচিত ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য এই সকল গ্রন্থে তিনি অনেক প্রচেষ্টা চালান। এছাড়াও দার্শনিকগণের চিন্তাধারাকে নিরপেক্ষভাবে তুলে ধরার জন্য “মাকাসিদুল ফালাসিফা” অর্থাৎ দার্শনিকগণের উদ্দেশ্য নামক গ্রন্থ রচনা করেন।
তবে যে গ্রন্থটি ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে মুসলিম উম্মাহর কাছে মর্যাদার আসনে আসীন করেছে, সেটি হল “ইহইয়াউ উলুমুদ্দিন”। এই গ্রন্থের কেন্দ্রবিন্দুতে তিনি তাসাউফ ও ফিকহকে স্থান দিলেও এখানে অনেক দার্শনিক কথাবার্তাও রয়েছে। এই গ্রন্থে তিনি আখেরাতের পথের জ্ঞান নামে নামকরণকৃত জ্ঞান ইলমুল মুয়ামালাতকে নতুন একটি দৃষ্টিকোণ থেকে তুলে ধরেন।
(৩)
ইসলামী চিন্তাধারার আধুনিক সময়ে এসে উনার এত বেশি গ্রহনযোগ্যতার অন্যতম কারণ হল উনার রচিত আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ “আল মুনকিজু মিনাদ-দালাল ওয়া মুসলিহ বিল আহওয়াল”। এই বুদ্ধিবৃত্তিক আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থে তিনি কালাম, দর্শন, তাসাউফ ও বাতিনিয়্যাতের মধ্যে আবর্তিত হওয়া উনার হাকিকতের অনুসন্ধানকে সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরেছেন।
ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি ইসলামী চিন্তা ও দর্শনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছেন দর্শনের প্রতি উনার সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে। উনার “তাহাফাতুল ফালাসিফা” নামক বিখ্যাত গ্রন্থটি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যে ব্যাপকভাবে আলোচিত। উনার এই গ্রন্থটিকে মানব সভ্যতার চিন্তার ইতিহাসে রচিত দর্শনের প্রথম সামগ্রিক সমালোচনামূলক গ্রন্থ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এই গ্রন্থে ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি দেখিয়েছেন যে, এরিস্টটল নিজেই উনার পূর্বের দার্শনিকদের প্রযোজ্যতা অকার্যকর করে দিয়েছেন। আর এটিকে কারণ হিসেবে দেখিয়ে তিনি এরিস্টটলের দার্শনিক চিন্তা ও মুসলিম চিন্তাধারার মধ্যে উনার (এরিস্টটল) চিন্তার সবচেয়ে বড় প্রতিনিধি হিসেবে পরিচিত ফারাবী ও ইবনে সিনার দিকে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে তাঁদের সমালোচনা করেছেন।
(৪)
তিনি সমকালীন রাষ্ট্রব্যবস্থারও অবাধ সমালোচনা করেন সমকালীন শাসক গোষ্ঠীকেও সরাসরি সংশোধনের দিকে আকৃষ্ট করতে থাকেন এবং এই সঙ্গে তিনি জনগণের মধ্যেও জূলুম-নির্যাতনের সম্মুখে স্বেচ্ছায় নত না হয়ে অবাধ সমালোচনা করার প্রেরণা সৃষ্টি করার প্রচেষ্টা চালাতে থাকেন।
এহইয়া-উল-উলুম এর একস্থানে লেখেন, আমাদের জামানার সুলতানদের সমস্ত বা অধিকাংশ ধন-সম্পদ হারাম। আর একস্থানে লেখেন এই সুলতানদের নিজেদের চেহারা অন্যকে না দেখানো উচিত এবং অন্যদের চেহারা না দেখা উচিত।এদের জুলুমকে ঘৃণা করা এদের অস্তিত্বকে পছন্দ না করা, এদের সঙ্গে কোন প্রকার সম্পর্ক না রাখা এবং এদের সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যক্তিদের থেকেও দূরে অবন্থান করা প্রত্যেক ব্যক্তির জন্যে অপরিহার্য। অপর একস্থানে রাজ দরবারে প্রচলিত আদব -কায়দা এবং বাদশাহ পূজার সমালোচনা করেন বাদশাহ ও আমির -ওমরাহর অণুসৃত সামাজিক রীতিনীতির নিন্দা করেন, এমনকি তাদের দালান কোঠা পোশাক-পরিচ্ছদ গৃহের সাজসরঞ্জাম সব কিছুকেই নাপাক গণ্য করেন। শুধু এখানেই ক্ষান্ত হননি তিনি বরং নিজের যুগের বাদশাহদের নিকট একটি বিস্তারিত পত্র লেখেন। পত্রের মাধ্যমে তাকে ইসলাম প্রবর্তিত খিলাফত পদ্ধতির দিকে আহবান জানান, শাসকের দায়িত্ব বুঝান এবং তাকে জানান যে, তার দেশে যে জুলুম হচ্ছে তা তিনি নিজেই করেন বা তার অধীনস্থ কর্মচারীরা করেন, সবকিছুর জন্যে তিনিই দায়ী। একবার বাধ্য হয়ে রাজ দরবারে যেতে হয় তাকে, তখন আলোচনা প্রসঙ্গে বাদশাহর মুখের ওপর তিনি বলে ফেলেন “স্বর্ণ অলংকারের ভারে তোমার ঘোড়ার পিঠ ভাঙেনি তো কি হয়েছে, অনাহারে -অর্ধহারে মুসলমানদের পিঠতো ভেঙে গিয়েছে”। তার শেষ যুগে যে সকল উজির নিযুক্ত হন তাদের প্রায় সবার নিকট তিনি পত্র লেখেন এবং জনগনের দুরবস্থার প্রতি তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। জনৈক উজিরকে লেখেন যে, “জুলুম সীমা অতিক্রম করেছে।
(৫)
প্রসঙ্গত: হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বর্ণিত, দুরাবস্থা বর্তমানে আরো বেশি। তাই বর্তমানে আমাদেরও সতর্ক হওয়া উচিত।
হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি দ্বীন ইসলামের ইতিহাসে অধিক কিতাব রচয়িতাদের মধ্যে অন্যতম। উনার রচিত কিতাব আর হায়াত মুবারকের হিসাব অনুযায়ী দৈনিক গড়ে তিনি ১৬ পৃষ্ঠা লিপিবদ্ধ করতেন। বলা হয়, তিনি বাতিল গ্রীক দার্শনিকদের সব মিথ্যা দাবি খ-ন করে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতকে সুসংহত করেন।
তিনি পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ ছিলেন। হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৫০৫ হিজরীর পবিত্র ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ সকালে ৫৫ বছর বয়স মুবারকে নিজস্ব জন্মস্থান তুসে পবিত্র বিছাল শরীফ গ্রহণ করেন। সেখানেই উনার পবিত্র মাজার শরীফ অবস্থিত।
এ উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করে এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে ইবরত-নসীহত মুবারক হাছিল করে তা আমলে বাস্তবায়ন করা।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিলো। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












