সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে অনন্তকালব্যাপী আয়োজিত বিশেষ মাহফিলে আজিমুশ্বান নছীহত মুবারক:
রহমত বরকত সব হলো নেক কাজের মধ্যে, বদ কাজের মধ্যে কোন রহমত বরকত নাই
, ১৪ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১১ ছানী, ১৩৯৩ শামসী সন , ১০ জুলাই, ২০২৫ খ্রি:, ২৬ আষাঢ়, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) তাজা খবর
আল ইহসান ডেস্ক:
প্রতিদিনের ন্যায় পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সম্মানে অনন্তকালব্যাপী মাহফিল মুবারক ও ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিল মুবারক অনুষ্ঠিত হয়। গত ১৩ই মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৭ হিজরী সাইয়্যিদুনা মামদুহ হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বাদ ইশা কুল কায়িনাতের সকলের উদ্দেশ্যে বিশেষ নছীহত মুবারক করেন।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিশেষ তালিমী মজলিশে প্রতিযোগীতায় সবাইকে হাজির থাকতে হবে। ছাত্ররাতো অবশ্যই থাকতে হবে। আর যারা আমিল যাদের ওইসময় কাজ নাই তারাও থাকতে হবে। একজন হয়তো কোন বিষয় পাঠ করবে আর সবাই শুনে শুনে সেগুলো শিখবে। আজকাল মানুষের কোন দ্বীনদারীতো নাই। দ্বীনের যে কদর করা সেটাতো নাই। তাহলে তারা মাহফিলের কদর বুঝবে কি করে? মানুষতো দুনিয়ামুখি, দুনিয়াদারী কোন কাজ হলে দেখা যাবে লোকের জায়গা দেয়া যাচ্ছে না। আসলে মানুষের অন্তরে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত নাই। সব হলো রছম রেওয়াজ। মুহব্বত থাকলে তার বহিঃপ্রকাশ হলো একরকম আর না থাকলে আরেক রকম। মানুষের হুসনে যন আদব আকিদার ত্রুটি আছে সেজন্য মানুষ দ্বীনি মাহফিলের গুরুত্ব বুঝে না।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমরা যে অনন্তকালব্যাপী মাহফিল জারী করলাম, এটার গুরুত্ব কেউ তো বুঝে না। আবার বিশেষ এন্তেজামে ৯০ দিনব্যাপী মাহফিল জারী করলাম সেটার গুরুত্বও বুঝে না। সারাদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শুধু দুনিয়ার পিছনে দৌঁড়ায় তাহলে মুহব্বত কার জন্য, কিসের জন্য সেটাতো সহজে বুঝাই যাচ্ছে। যার সাথে যার মুহব্বত থাকে সে তার জন্যই সময় দেয়। যে যেই সম্প্রদায়ের সে সেই সম্প্রদায়ের লোকের সাথেই চলে। সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ উনার সম্প্রদায়ের লোক হলে তো তারা এখানেই সেই মুবারক মাহফিলে আসতো। যেহেতু এই সম্প্রদায়ের না সেজন্য তারা আসে না। এরা মুহব্বতের কোন কোশেশও করে না। আমাদের এখান থেকে এত কিতাব রেসালা বের করা হয়েছে, সেগুলো পড়লেও তারা কিছু বুঝতে পারতো। সেগুলো তারা সংগ্রহও করে না পড়েও না। আর এখনতো মানুষ পবিত্র কুরআন শরীফও তেলওয়াত করে না, তাহলে কিতাব পড়বে কখন? পাত্রে আছে যাহা ঢালিলে পড়িবে তাহা। অন্তরে যদি দুনিয়ার মুহব্বত থাকে তাহলে দুনিয়ার দিকেই ধাবিত হবে, আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত থাকলে উনার সম্মানে আয়োজিত উনার মাহফিলের দিকেই আসবে। আদব শরাফত হুসনে যন আকিদা কোনটা শুদ্ধ না থাকার কারণেই এরা মাহফিলে আসতে পারে না, বসতে পারে না, শরীকও হতে পারে না।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- এখনতো যারা উম্মত দাবী করে তারা ‘মুফতে’ মুসলমান হয়ে গেছে তাই রছম রেওয়াজ করেই সব পার করে দিচ্ছে। পবিত্র হাদীস শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে, আদম সন্তানের শরীরে এক টুকরা গোশত রয়েছে সেটা ইসলাহ হলে শরীর পুরোটা ইসলাহ হয়ে যায়, আর সেটা নষ্ট হলে পুরো শরীর নষ্ট হয়ে যায়। সেই গোশতের টুকরাই হলো কলব। এখন কলবতো নষ্ট হয়ে গেছে, সেটাতে ঘুণে ধরেছে। ঘুণে ধরা কলব তো কিছুই বুঝবে না। পবিত্র হাদীস শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সবচাইতে বেশী মুহব্বত করতে হবে। এখন কিভাবে সবচাইতে মুহব্বত করবে সেটাইতো মানুষ জানে না। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সবচাইতে বেশী মুহব্বত করছেন সে জন্য উনারা এতবড় মাকাম মুবারক হাসিল করেছেন। আর এখনতো মনে হয় মানুষ উনাকে সবচে কম মুহব্বতও করে না। নাউজুবিল্লাহ। একজন পিপাসার্ত ব্যাক্তি পানি খোঁজে, একজন ক্ষুধার্থ ব্যাক্তি খাদ্য খোঁজে। যার যে বিষয়ে পিপাসা আছে, ক্ষুধা আছে সে অবশ্যই সেটা তালাশ করতো। যদি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত থাকতো চাইতো তবে সেটা হাসিল করার জন্য কোশেশ করতো।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নিশ্চয় কুরআন শরীফ (অর্থাৎ দ্বীন ইসলাম নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বুঝবে) যার কলবটা ইসলাহপ্রাপ্ত, আর যারা ইসলাহের কোশেশ করে মনোযোগের সাথে অন্তর লাগিয়ে শুনে, খুব হুজুরির সাথে যারা শুনে তাহলেই তারা বুঝতে পারবে। যারা বাতিল ফিরকা তারাতো সারাদিন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে বলে, উনার ছিফত মুবারক অস্বীকার করে। যার কারণে আওয়ামুন্নাস বিভ্রান্ত। ইমাম ফখরুদ্দীন রাজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার ইলমে মানতেক থাকার কারণে যদি উনার কলবে ইলমে তাসাউফ প্রবেশ করানো না যায়, তাহলে যাদের অন্তরে দুনিয়ার মুহব্বত আছে তাহলে তাদের অন্তরে কিভাবে ইলমে তাসাউফ প্রবেশ করানো যাবে। দুনিয়ার মুহব্বত একটা সুপ্ত জিনিস। দুনিয়ার মুহব্বত সমস্ত গুনাহর মূল। একটা মানুষ চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে সে কি চিন্তা করে সেটা দেখুক। সে কতক্ষণ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চিন্তা ফিকির করে। সারাদিন যদি দুনিয়ার ফিকিরই করে তাহলে সেতো দুনিয়া হাসিল করবে।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এক জায়গায় ওয়াজ মাহফিল হলো, শ্রোতা হিসেবে কোন লোক নাই। তবে একটা মাত্র লোক বসা ছিলো। ওয়ায়েজ বললো, তুমি মনে হয় আমার ওয়াজ বুঝতে পারছো, সেজন্য বসে আছো। সে বললো, নাতো হুজুর! আমিতো আমার মাইক শব্দযন্ত্র ছামানা ইত্যাদী নেয়ার জন্য বসে আছি। নাউজুবিল্লাহ! এখন সবই হলো রছম রেওয়াজ। মানুষতো পবিত্র কুরআন শরীফ বিশ্বাস করে না বুঝে না, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেও বুঝে না, সম্মান করে না। বুঝে শুধু দুনিয়া। অথচ দুনিয়ার মুল্যটা যদি একটা মশার পাখার সমান হতো তবে মহান আল্লাহ পাক তিনি কোন কাফেরকে এক ঢোক পানিও দিতেন না। তার মানে দুনিয়ার কোন মূল্যই নাই। তাহলে এই মূল্যহীন দুনিয়ার জন্য কি করে, কত কষ্ট করে, সারাদিন কোশেশ করে, এটা সে বুঝলো, আর হাকিকী মূল্যবান জিনিস কোনটা সেটা বুঝলো না, তার জন্য কোশেশও করলো না। তাহলে মারা যাবার পর সেতো জাহান্নামে যাবে। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত নিসবত কুরবত রেজামন্দি সন্তুষ্টি হাসিল করা যে দরকার, কতবেশী প্রয়োজন, কত মূল্যবান সেটাতো সে বুঝলো না।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত নবী রাসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা তো দাওয়াত কম দেননি, কম কোশেশ করেননি। সর্বোচ্চ উপায়ে উনারা দাওয়াতী কাজ করেছেন তারপরও ৭০ হাজার নবী রাসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে শহীদ করা হয়েছে। নাউজুবিল্লাহ! মানুষ নিজেতো জানে তার অন্তরটা কি চায়। এখন যে দুনিয়া চায় সেতো দুনিয়ার দিকেই রুজু থাকবে। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, প্রত্যেকে তার কিবলার দিকেই রুজু থাকে। তার কিবলা যদি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হতেন তাহলে উনাকে হাসিল করার জন্য সে কোশেশ করতো। মূল্যহীন দুনিয়ার জন্য সে কতসময় ব্যয় করে আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মারিফাত নিসবত কুরবত হাসিল করার জন্য কতটুকু সময় ব্যায় করে সেটা দেখলেই বুঝা যাবে।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমার নামাজ কালাম ওজীফা শেষ হলে তুমি হালাল কামাই করার জন্য জমীনে বের হও, হালাল কামাই করতে গিয়ে মহান আল্লাহ পাক উনাকে আরো বেশী স্মরন করো, দুনিয়াকে নয়। হালাল কামাই করতে গিয়ে যদি দুনিয়ার দিকে রুজু হও তাহলে তো হবেনা। কতগুলো হচ্ছে বাস্তব সত্য কথা এরপরও মানুষ বাস্তব সত্য কথাও বুঝে না। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে মানুষ পাগল বলতো। আসলেই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সত্যিই পাগল ফানা ছিলেন। এজন্য বলা হয়েছে, এমনভাবে যিকির করো যাতে মানুষ পাগল বলে, এখনতো মানুষ সেটা করে না। বরং মানুষ দুনিয়া হাছিল করার জন্য পাগল হয়ে গেছে। আর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাছিল করার জন্যই পাগল তথা ফানা হয়ে গেছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মানুষ মুত্তাকী হওয়ার চেষ্টা করুক, ধোঁকা প্রতারণা চুরি করার ফিকির বাদ দিয়ে মুত্তাকী হবার ফিকিরে থাকুক। এখনতো ঈমানও আনে না, মুত্তাকীও হয় না। আর ওদিকে কাফেরের কথা বিশ্বাস করে ঠিকই। অথচ মহান আল্লাহ পাক উনার কথা বিশ্বাস করে ঈমান এনে মুত্তাকী হয় না। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মানুষের দ্বীন দুনিয়া হায়াত মউত ইহকাল পরকাল রিজিক ধন দৌলত সব বিষয়েই বলে দেয়া হয়েছে। কোন কিছুই বাদ দেয়া হয়নি। রহমত বরকত সব হলো নেক কাজের মধ্যে। বদ কাজের মধ্যে কোন রহমত বরকত নাই। এখনতো মানুষ নেক কাজই করেনা। তাহলে বরকত পাবে কি করে। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দিকে রুজু হলেই সব রহমত বরকত সহজেই পাওয়া যাবে। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশকে সুশৃঙ্খল করে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর উচিত দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করা
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
যোদ্ধাদের এই মর্টারগুলোর আগুনের হলকাতেই নিজেদের ধ্বংস দেখেছে দখলদার বাহিনী
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি হত্যার প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
১০ লাখ টাকা ঘুষ চাওয়া সেই নাহিদকে পদ দিল এনসিপি
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ঢাকায় শুরু হয়েছে ‘লেদারটেক বাংলাদেশ’ প্রদর্শনী
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আমেরিকা থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে এলো ৬০ হাজার ৯৫০ মেট্রিক টন গম
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইসরাইলী গুপ্তচর গ্যাং নেতাসহ নিহত
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ঘোষিত আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের সম্ভাবনা খুবই কম -ফখরুল
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ভারতীয় গোয়েন্দা নিয়ে হত্যার পরিকল্পনা তাপসের অফিসে
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেয়া যাবে না -স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












