রিজার্ভ ধরে রাখার চাপ নতুন বছরে
, ২৫ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১০ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ২৪ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) দেশের খবর
দুই বছর আগে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৪ টাকার ঘরে। ২০২২ সালের শুরুর দিকেও ছিল ৮৫ টাকা ৭০ পয়সা। এরপর ধারাবাহিকভাবে ডলারের দাম বাড়তে থাকে। ২০২৩ সালের শুরুর দিকে দাম শতক ছাড়ায়। এরপর টানা বাড়তে থাকে। বর্তমানে প্রতি ডলারের দাম প্রবাসী আয় ও রপ্তানির জন্য ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা। আর আমদানিতে খরচ পড়বে ১১০ টাকা। যদিও বাস্তবে ১২৩ টাকার কমে ডলার পাওয়া যাচ্ছে না।
ডলার-সংকট ও দর বৃদ্ধির কারণে উৎপাদন, বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন শিল্পোদ্যোক্তারা। এ কারণে উচ্চ মূল্যস্ফীতি হচ্ছে। জিনিসপত্রের বাড়তি ব্যয় মেটাতে কষ্ট হচ্ছে মানুষের। সব মিলিয়ে নতুন ২০২৪ সালেও রিজার্ভ ধরে রাখার চাপ থাকছে।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বিভিন্নভাবে ডলারের উৎসগুলো সংকুচিত করে ফেলা হয়েছে। বিদেশি ব্যাংকগুলোও আগের মতো সমর্থন দিচ্ছে না। ডলারের কম দামের কারণে সব প্রবাসী আয় বৈধ পথে আসছে না। আবার ডলারের দামও পুরোপুরি বাজারভিত্তিক হচ্ছে না। অন্যান্য দেশ যেভাবে বৈদেশিক মুদ্রাবাজার পরিচালনা করে, বাংলাদেশকেও সেই পথে যেতে হবে। কারণ, ডলার বাজারের পরিস্থিতি অন্যান্য দেশের সঙ্গে সম্পর্কিত। না হলে সংকট আরো দীর্ঘায়িত হবে, মূল্যস্ফীতি আরো বাড়বে।
ডলারের প্রধান চাহিদা আমদানি দায় পরিশোধে। এর পাশাপাশি প্রযুক্তি, চিকিৎসা, বিমান পরিবহন, বিদেশি ঋণসহ নানা খাতে ডলার খরচ হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক শুধু আমদানি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডলার-সংকট নিরসনের চেষ্টা করে যাচ্ছে। দেশে ডলারের সবচেয়ে বড় জোগান আসে প্রবাসী আয় থেকে। কারণ, প্রবাসীদের বৈধ পথে পাঠানো আয়ের পুরোটাই তাত্ক্ষণিকভাবে দেশে চলে আসে। আর রপ্তানি আয়ের বড় অংশই আমদানি দায় পরিশোধে খরচ হয়ে যায়। প্রবাসী বাংলাদেশিদের রেমিট্যান্স আনতে সরকারের ২.৫ শতাংশ প্রণোদনার পাশাপাশি ব্যাংকগুলো অতিরিক্ত দিচ্ছে আরো ২.৫ শতাংশ প্রণোদনা। অর্থাৎ বৈধপথে দেশে বৈদেশিক আয় পাঠালে মোট ৫ শতাংশ প্রণোদনা পাবেন তারা। কিন্তু লক্ষণীয় যে প্রণোদনা সত্ত্বেও প্রবাসীরা বৈধ পথে তথা ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ প্রেরণে কাঙ্খিত পর্যায়ে আকৃষ্ট হচ্ছেন না। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আশানুরূপ বৃদ্ধি পাচ্ছে না।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পাহাড়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় ইন্ধন দিচ্ছেন এক নারী
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দরজায় তালা দিয়ে বিএনপি নেতার ঘরে আগুন, ঘুমন্ত শিশুর মৃত্যু
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
শরিকদের আসন নিয়ে টানাপোড়েন, বিএনপি সরকারে গেলে মূল্যায়নের আশ্বাস
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশের ৮১ শতাংশ মানুষ মুঠোফোন ব্যবহার করেন
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার ভবনে আগুন-ভাঙচুর, আলামত সংগ্রহ করবে সিআইডি
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
টিকটক ভিডিওকে কেন্দ্র করে গৃহবধূকে হত্যা, স্বামী আটক
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুন্সীগঞ্জর ‘১৩১ বছর বয়সী’ সুফিয়া বেগম মারা গেছেন
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে মাঝারি কুয়াশার আভাস, বাড়বে শীতও
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘এনসিপির কমিটি থেকে আমার নাম কাটতে হবে, না হলে আইনি ব্যবস্থা’
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নির্বাচন পেছাতে পরিকল্পিত অপকৌশল থাকতে পারে -সালাহউদ্দিন
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রকারীরা সক্রিয়’
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












