শেরপুরে এখনও দুর্ভোগে লক্ষাধিক মানুষ
, ০৭ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৩ খ্বমিস , ১৩৯২ শামসী সন , ১২ অক্টোবর , ২০২৪ খ্রি:, ২৬ আশ্বিন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) দেশের খবর
বন্যার পানি কমতে শুরু করলেও বাসিন্দাদের দুর্ভোগ কাটেনি। ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে দিশেহারা হয়ে পড়েছে লাখো মানুষ।
গত দুই দিনে বৃষ্টি না থাকায় শেরপুরের জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অনেকটাই উন্নতি হয়েছে।
তবে পানিবন্দি ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতার কারণে এলাকার অনেকেই চরম দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন। ধান-চালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী পানিতে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় খাবারের জন্য এসব মানুষকে পড়তে হচ্ছে কষ্টের মধ্যে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বন্যা কবলিত নিম্নাঞ্চলের অন্তত পাঁচটি ইউনিয়নের কয়েক হাজার পরিবার পানিবন্দি অবস্থায় চরম দুর্ভোগে রয়েছেন।
পাহাড়ি ঢলের পানিতে রাস্তা-ঘাট সেতু কালভার্ট বিধ্বস্ত হয়ে জেলার অভ্যন্তরীণ সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। লক্ষাধিক কৃষকের ৫০০ কোটি টাকার আমন আবাদ শাকসবজি ক্ষতি হয়েছে। ঢলের পানিতে ছয় হাজার পুকুরের ৭০ কোটি টাকার মাছের ঘের ও পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। হাঁস মুরগি গরু ছাগলেরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে।
পাহাড়ি ঢলের পানির তোড়ে জেলায় প্রায় সাত হাজার কাঁচা-পাকা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। শতশত গৃহহীন পরিবার এখনও খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে। এরা পায়নি কোনো সরকারি সাহায্য সহযোগিতা। বন্যা-পরবর্তী সময়ে ঘুরে দাঁড়ানো নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে লাখো মানুষের।
নিম্নাঞ্চলের ৫-৬টি ইউনিয়নে নৌকা ও কলাগাছের ভেলা ছাড়া চলাচল করতে পারছেন না বানভাসি লোকজন। ঢলের পানি নামায় নকলা উপজেলার গৌরদ্ধার ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে পানিবদ্ধতা রয়েছে। এছাড়াও নকলা উপজেলার চন্দ্রকোন, চরঅষ্টাধর ও পাঠাকাটা ইউনিয়নের নদী তীরবর্তী কয়েকটি গ্রামের নিম্নাঞ্চলে কিছু পরিবার পানিবন্দী অবস্থায় আছে। বন্যাকবলিত এলাকায় বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের কিছু সংকট দেখা দিয়েছে। অনেক বাড়ির চারপাশে জমে আছে পানি।
সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি ও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে দুর্গত এলাকাগুলোতে খাদ্য ও পানি সরবরাহে নিরলসভাবে কাজ করে গেলেও তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। এদিকে ঘর বাড়ি হারা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগলোকে পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দখলদারদের ধ্বংস হয়ে উল্টে পড়া ট্যাংকই বলে দিচ্ছে যোদ্ধাদের হামলার দুঃসাহসিকতা কতবেশি
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবহার নিষিদ্ধ, বিপাকে বরেন্দ্র অঞ্চলের কৃষকরা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সিরাজগঞ্জে প্রকাশ্যে কলেজছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
শীতের তীব্রতা অব্যাহত, কাঁপছে দেশ
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
এনসিপিতে যোগ দিয়ে মুখপাত্র হলো আসিফ, নির্বাচন করবে না
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ঐতিহাসিক অবিচারের ক্ষতিপূরণ হবে’
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
খুনিদের ভারতে প্রবেশের দাবি ‘ভিত্তিহীন’ -মেঘালয় পুলিশ ও বিএসএফ
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে মানববন্ধনে হামলা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত, মান্নার নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘মনোনয়নপত্র জমার সময় বাড়ানোর পরিকল্পনা নেই’
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ঢাকা-১৭ আসনে তারেক রহমানের মনোনয়নপত্র জমা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
দেশের জিডিপিতে আইসিটির অবদান ২.৫ শতাংশেরও কম
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












