মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা কাফির-মুশরিক তথা বিধর্মীদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখবে, তারা সেই সমস্ত কাফির-মুশরিক তথা বিধর্মীদের অন্তর্ভুক্ত হবে। ’ নাউযুবিল্লাহ!
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে মূর্তি তৈরি করা ও পূজা করা কুফরী-শিরকী আমলের অন্তর্ভুক্ত। নাঊযুবিল্লাহ! তাই মুসলমানদের জন্য বিধর্মীদের যেকোনো পূজা বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যাওয়া, মন্দির ও মূর্তি পাহারা দেয়া ও সাহায্য-সহযোগিতা করা, আনন্দ করা, প্রসাদ খাওয়া, এমনকি তাদের মেলায় যাওয়া ও জিনিস কেনা-কাটা করাও সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয ও হারাম এবং কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। নাঊযুবিল্লাহ!
যারা এরূপ করবে তারা মুসলমান থাকতে পারবে না; বরং তারা মুরতাদ হয়ে যাবে। কাজেই মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরয হচ্ছে, সর্বাবস্থায় বিধর্মীদের পূজা বা সংশ্লিষ্ট কোনো অনুষ্ঠানে যাওয়া, মন্দির ও মূর্তি পাহারা দেয়া ও সাহায্য-সহযোগিতা করা থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকা।
, ০৯ই রবিউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৩ খমীছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ০২ অক্টোবর, ২০২৫ খ্রি:, ১৮ আশ্বিন, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিধর্মীদের পূজা বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে মুসলমানদের কিরূপ আক্বীদা রাখা ও আমল করা কর্তব্য তা অধিকাংশ মুসলমানরা জানে না। এমনকি রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারও জানে না। আর ধর্মব্যবসায়ী মালানা-মুফতেরাও তাদের ধর্মব্যবসা, ভোটব্যবস্থার স্বার্থে এ সম্পর্কিত প্রকৃত ইসলামিক ইলম উচ্চারণ করছে না। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের মধ্যে যারা কাফির-মুশরিক তথা বিধর্মীদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখবে, তারা সেই সমস্ত কাফির-মুশরিক তথা বিধর্মীদের অন্তর্ভুক্ত হবে। ” নাঊযুবিল্লাহ! আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে, সে তাদের দলভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে। ” নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কাজেই সরকারিভাবে অথবা বেসরকারিভাবে যারা মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও বিধর্মীদের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে, মন্দির ও মূর্তি পাহারা দেয়, সাহায্য-সহযোগিতা করে, আনন্দ উপভোগ করে, প্রসাদ খায়, পূজার মেলায় যায় ও জিনিস কেনাকাটা করে তাদের খাছ তওবা করা উচিত। কারণ বিধর্মীদের পূজার জন্য কোনো প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা করা, অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা, আনন্দ করা, প্রসাদ খাওয়া এমনকি তাদের মেলায় যাওয়া ও কেনাকাটা করা অর্থাৎ পূজা বা সংশ্লিষ্ট যেকোনো কাজে, যেকোনোভাবে শরীক থাকা প্রকৃতপক্ষে পূজা করারই নামান্তর। নাঊযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘পবিত্র সূরা কাফিরূন শরীফ’ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের ধর্ম তোমাদের জন্য এবং আমাদের দ্বীন আমাদের জন্য। ” কাজেই যারা বলে থাকে যে, ‘মুসলমানরা বিধর্মীদের পূজায় যাবে এবং বিধর্মীরা মুসলমানদের ঈদে আসবে- সে কথা সম্পূর্ণ পবিত্র কুরআন শরীফ বিরোধী ও কুফরী কথা। আর বাস্তবে মুসলমানরা তাদের অজ্ঞতার জন্য বিধর্মীদের পূজায় গেলেও কোনো বিধর্মীই মুসলমানদের সাথে পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ, পবিত্র শবে ক্বদর শরীফ ইত্যাদি মুসলমানদের অনুষ্ঠানে মসজিদে যায় না এবং যাবেও না। এখানে স্মরণীয় যে, বিধর্মীরা মুসলমানদের দ্বীনী অনুষ্ঠানে শরীক হলেও মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই বিধর্মীদের কোনো অনুষ্ঠানে শরীক হওয়া জায়িয নেই।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইহুদীদের পরেই মুশরিকদেরকে (মূর্তিপূজকদেরকে) মুসলমানদের চরম শত্রু অর্থাৎ দুই নম্বর মহাশত্রু বলেছেন এবং তাদের প্রতি মুসলমানদের সতর্ক মনোভাব পোষণের কথা বলেছেন। তাই মুসলমানদের জন্য বিধর্মীদের যেকোনো পূজা বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যাওয়া, মন্দির ও মূর্তি পাহারা দেয়া ও সাহায্য-সহযোগিতা করা, আনন্দ করা, প্রসাদ খাওয়া, এমনকি তাদের মেলায় যাওয়া ও জিনিস কেনাকাটা করাও সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয ও হারাম এবং কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। যারা যাবে তারা মুসলমান থাকতে পারবে না; বরং তারা মুরতাদ হয়ে যাবে। কাজেই মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরয হচ্ছে, সর্বাবস্থায় বিধর্মীদের পূজা বা সংশ্লিষ্ট কোনো অনুষ্ঠানে যাওয়া ও সাহায্য-সহযোগিতা করা থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যুলুমকারী বা অত্যাচারী সে যেই হোক; তাকে পছন্দ করেন না এবং তিনি যুলুমকারীর যুলুমের বদলা বা শাস্তি দিয়ে থাকেন। কাজেই ইহুদী, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসী তাবৎ কাফির-মুশরিক যারা পৃথিবীর প্রায় সমস্ত দেশ ও সমস্ত শহরে অর্থাৎ পৃথিবীর আনাচে-কানাচে, অলিতে-গলিতে মুসলমানদের উপর যুলুম-নির্যাতন করছে, শহীদ করছে, সম্পদ লুন্ঠন করছে, মুসলমান মা-বোনদের সম্ভ্রমহরণ করছে, সন্ত্রাসী অপবাদ দিয়ে হয়রানি ও হেয় প্রতিপন্ন করছে, সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত পালনে বাধা দিচ্ছে।
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা আমাকে যেরূপভাবে পবিত্র ছলাত বা নামায আদায় করতে দেখো, সেরূপভাবে পবিত্র ছলাত বা নামায আদায় করো।” সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- পবিত্র মসজিদের ভিতরে চেয়ার-টেবিল প্রবেশ করানো এবং সেগুলোতে পবিত্র ছলাত বা নামায আদায় করা বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাপবিত্র ১২ই শরীফ মহাসম্মানিত তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করার কারণে প্রতি আরবী মাসের ১২ তারিখ হচ্ছে- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে মাহফিল করে উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা।
০৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মুসলমানদের প্রত্যেক ক্বওম বা সম্প্রদায় থেকে কেন একটি দল বের হয় না এজন্য যে, তারা সম্মানিত দ্বীনী ইলমে ফক্বীহ হবে এবং স্বীয় ক্বওমের নিকট প্রত্যাবর্তন করে তাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ নিষেধ মুবারক উনার ব্যাপারে সতর্ক করবে; যাতে তারা সতর্ক হতে পারে বা পরিত্রাণ পেতে পারে।’ সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার নির্দেশ মুবারক হলো- কিছু লোককে ইলমে ফিক্বাহ ও ইলমে তাছাউফে পূর্ণ দক্ষতা অর্জন করে হাক্বীক্বী ফক্বীহ ও হাদী হতে হবে। সুবহানাল্লাহ!
০২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত হাদিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যিনি আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
০১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
যারা পবিত্র মসজিদে নেক কাজে বাধা দেয় বা বাধা সৃষ্টি করে এবং হারাম কাজ করে ইবাদতের পরিবেশ নষ্ট করে তারা সকলেই যালিমের অন্তর্ভুক্ত। আর যেসব ইমাম বা খতীব সম্মানিত শরীয়ত উনার বিরোধী কাজগুলোর পক্ষে বলে বা বিরুদ্ধে না বলে চুপ করে থাকে তারা বোবা শয়তান। অর্থাৎ উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মৌলবী।
৩১ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক উনার আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ বা আগমণ দিনটিও যমীনবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
২৯ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- যাদের ক্বলব বা অন্তরে যিকির জারি নেই বা যারা যিকির জারী করার কোশেশ করেনা তারা উলামায়ে হক্ব নয়, বরং তারা চরম পর্যায়ের ফাসিক ও উলামায়ে সূ’। নাউযুবিল্লাহ! তাই সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে তাদেরকে মুহব্বত, তা’যীম-তাকরীম ও অনুসরণ-অনুকরণ করা হারাম।
২৯ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আছ ছানিয়াহ (যাইনাব) আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই সারাবিশ্বের মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনার সম্মানার্থে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা অর্থাৎ উনার সম্মানার্থে পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ এবং দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা।
২৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ” (সোমবার) মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ এবং মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত।
২৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












