নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা মৃত ব্যক্তিকে তালক্বীন দাও। ’ সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর কবরে ‘তালক্বীন’ দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশ অর্থাৎ মুস্তাহাব-সুন্নত। সুবহানাল্লাহ! তালক্বীনের পরিবর্তে কবরে আযান দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার খিলাফ হওয়ার কারণে বিদ্য়াত ও গুমরাহীর অন্তর্ভুক্ত।
, ২৬শে জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০১ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ২৯ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৪ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “মৃত ব্যক্তির কবরে আযান দেয়া জায়িয নেই। তা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার খিলাফ ও প্রকাশ্য বিদ্য়াতের অন্তর্ভুক্ত যা গুমরাহী। মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর তার কবরে ‘তালক্বীন’ দিতে হবে। যা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশ অর্থাৎ মুস্তাহাব-সুন্নত। ” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আবূ উমামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন তোমাদের কোন মুসলমান ভাই ইন্তিকাল করবে, তখন তাকে কবরে রেখে তার উপর ভালভাবে মাটি দিয়ে অর্থাৎ দাফন করে তার মাথার নিকট দাঁড়িয়ে বলবে, ‘হে অমুকের সন্তান অমুক’ তখন মৃত ব্যক্তি এটা শুনবে কিন্তু কোন জবাব দিবে না। তারপর বলবে, ‘হে অমুকের সন্তান অমুক’ এটা শুনে মৃত ব্যক্তি উঠে বসবে। অতঃপর আবার বলবে, ‘হে অমুকের সন্তান অমুক’ এটা শুনে মৃত ব্যক্তি বলবে কি বলছেন? (যদিও তার কথা শুনা যাবে না। ) তখন তোমরা বলবে তুমি এসময় বলো (দুনিয়ায় থাকাকালীন অবস্থায় তুমি যার উপর কায়িম ছিলে) মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত অন্য কোন মাবুদ নেই, তিনিই একমাত্র প্রতিপালক। সম্মানিত ইসলাম তোমার দ্বীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তোমার মহাসম্মানিত নবী, পবিত্র কুরআন শরীফ তোমার পথ প্রদর্শক। এ সময় মুনকার এবং নকীর একে অপরের হাত ধরে বলবেন, এখান থেকে চলো। এর নিকট বসে কি করবে? একে তো আখিরাতের দলীল শিখিয়ে দেয়া হচ্ছে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আর কোন কোন বর্ণনায় রয়েছে, মাইয়্যিতকে দাফন করার পর উপস্থিত ব্যক্তিবর্গ থেকে একজন প্রশ্ন করবে, র্মা রব্বুকা? অন্যান্য সবাই বলবে, রব্বিইয়াল্লাহ। এরপর বলবে, ওয়া মান নাবিয়্যূকা? অন্যান্য সকলেই বলবে, নাবিয়্যী রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। অতঃপর বলবে, ওয়ামা দ্বীনুকা? সকলেই বলবে, দ্বীনিয়্যাল ইসলাম। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘তালক্বীন’ সম্পর্কে হাফিযুল হুফ্ফায, সুলতানুল আরিফীন হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, “যখন মৃত ব্যক্তিকে তালক্বীন করবে তখন তার মায়ের নাম নিয়ে বলবে, হে অমুকের সন্তান অমুক! তুমি বলো। আর যদি মায়ের নাম জানা না থাকে তাহলে হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম উনার নাম মুবারক ধরে বলবে যে, হে হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম উনার সন্তান অমুক! তুমি বলো, রব্বিইয়াল্লাহ ‘আমার রব আল্লাহ পাক। ’ ওয়া দ্বীনিয়্যাল ইসলাম ‘আমার দ্বীন হচ্ছে ইসলাম। ’ ওয়া নাবিয়্যী রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ‘আমার নবী হচ্ছেন হযরত রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যখন মৃত ব্যক্তির উদ্দেশ্যে কবরে তালক্বীন দেয়া হয় তখন মুনকার ও নকীর ফেরেশ্তাদ্বয় পরস্পর পরস্পরের হাতে ধরে বলেন যে, তাকে প্রশ্ন করে কি হবে, তাকে তো সব শিখিয়ে দেয়া হয়েছে। চল আমরা চলে যাই। অর্থাৎ তালক্বীনের কারণে সে সুওয়াল-জাওয়াব থেকে নিষ্কৃতি ও নাযাত পায়। ” সুবহানাল্লাহ্!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র শরীয়ত উনার উছূল হচ্ছে, যে আমল সম্পর্কে সরাসরি পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশ রয়েছে, সে আমল সম্পর্কে ক্বিয়াস করাই নিষিদ্ধ। অতএব, সে আমল সম্পর্কে ক্বিয়াস করে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশের খিলাফ কোন মত বা প্রথা জারি করা সুস্পষ্ট গুমরাহী যা হারাম ও কুফরী।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কাজেই মৃত ব্যক্তির কবরে সুন্নত তরীক্বায় তালক্বীন দেয়া হচ্ছে খাছ মুস্তাহাব-সুন্নত। এখানে যদি কেউ তালক্বীনের শব্দগুলোর উপর ক্বিয়াস করে আযান দেয়ার প্রথা চালু করে তাহলে তা অবশ্যই বিদ্য়াতে সাইয়্যিয়াহ্ হবে। যা স্পষ্ট গুমরাহী, হারাম, নাজায়িয ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। যদি কেউ এরপরও ক্বিয়াস করে তাহলে সে উম্মতে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে খারিজ হয়ে যাবে। কারণ সাইর্য়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলামে এমন বিদ্য়াত চালু করলো যা আমাদের দ্বীন ইসলামে নেই তা অবশ্যই পরিত্যাজ্য। ”
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ১৫ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি মুসলমানদের সম্মানিত ক্বিবলা পরিবর্তন দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ১৪ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আর রবি‘য়াহ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি সুলত্বানুল হিন্দ হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
তাই সারাবিশ্বের মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার সম্মানার্থে এ বরকতপূর্ণ দিনে পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ এবং দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা এবং উনার মহাপবিত্র জীবনী মুবারক বেশি বেশি আলোচনা করা।
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক আ’দাদ শরীফ বা তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- প্রতি আরবী মাসের সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল বুলন্দী শান মুবারকে বেয়াদবী ও মানহানীকারী প্রত্যেকেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত। এদের প্রত্যেকের জন্য শরয়ী শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১০ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রাইহানু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুত তাসি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত হানাফী মাযহাব উনার ফতওয়া মুতাবিক- উৎপাদিত শস্য ও ফলমূল অল্প হোক বা বেশি হোক সব ফসলের উশর তথা ফসলের যাকাত আদায় করা ফরয। তাই, প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্দেশ মুবারক অনুযায়ী যথাযথভাবে উশর বা ফসলের যাকাত আদায় করা।
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- সন্ত্রাস বা অশান্তি সৃষ্টি করা হারাম। তাই সম্মানিত দ্বীন ইসলামে সন্ত্রাস বা অশান্তির কোনো স্থান নেই।
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান ঐতিহাসিক পবিত্র ৬ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ হলেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা কায়িনাত মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ ‘বার’। আর ছুবহে ছাদিক হলেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ বা কায়িনাত মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ ‘সময়’। তাই, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ বা ছুবহে ছাদিক এবং প্রতি সপ্তাহে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও তাবারুক বিতরণের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে পালন করা।
০৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারা পথভ্রষ্ট। যার কারণে তারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনারও ক্ষতিসাধনকারী। অর্থাৎ এরা হারামকে হালাল ও হালালকে হারাম ফতওয়া দিয়ে মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করার কোশেশ করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)