নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা মৃত ব্যক্তিকে তালক্বীন দাও।’ সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর কবরে ‘তালক্বীন’ দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশ অর্থাৎ মুস্তাহাব-সুন্নত। সুবহানাল্লাহ!
তালক্বীনের পরিবর্তে কবরে আযান দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার খিলাফ হওয়ার কারণে বিদ্য়াত ও গুমরাহীর অন্তর্ভুক্ত।
, ২৪ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১০ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০৯ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আবূ উমামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন তোমাদের কোন মুসলমান ভাই ইন্তিকাল করবে, তখন তাকে কবরে রেখে তার উপর ভালভাবে মাটি দিয়ে অর্থাৎ দাফন করে তার মাথার নিকট দাঁড়িয়ে বলবে, ‘হে অমুকের সন্তান অমুক’ তখন মৃত ব্যক্তি এটা শুনবে কিন্তু কোন জবাব দিবে না। তারপর বলবে, ‘হে অমুকের সন্তান অমুক’ এটা শুনে মৃত ব্যক্তি উঠে বসবে। অতঃপর আবার বলবে, ‘হে অমুকের সন্তান অমুক’ এটা শুনে মৃত ব্যক্তি বলবে কি বলছেন? (যদিও তার কথা শুনা যাবে না।) তখন তোমরা বলবে তুমি এসময় বলো (দুনিয়ায় থাকাকালীন অবস্থায় তুমি যার উপর কায়িম ছিলে) মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত অন্য কোন মাবুদ নেই, তিনিই একমাত্র প্রতিপালক। সম্মানিত ইসলাম তোমার দ্বীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তোমার মহাসম্মানিত নবী, পবিত্র কুরআন শরীফ তোমার পথ প্রদর্শক। এ সময় মুনকার এবং নকীর একে অপরের হাত ধরে বলবেন, এখান থেকে চলো। এর নিকট বসে কি করবে? একে তো আখিরাতের দলীল শিখিয়ে দেয়া হচ্ছে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আর কোন কোন বর্ণনায় রয়েছে, মাইয়্যিতকে দাফন করার পর উপস্থিত ব্যক্তিবর্গ থেকে একজন প্রশ্ন করবে, র্মা রব্বুকা? অন্যান্য সবাই বলবে, রব্বিইয়াল্লাহ। এরপর বলবে, ওয়া মান নাবিয়্যূকা? অন্যান্য সকলেই বলবে, নাবিয়্যী মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। অতঃপর বলবে, ওয়ামা দ্বীনুকা? সকলেই বলবে, দ্বীনিয়্যাল ইসলাম। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘তালক্বীন’ সম্পর্কে হাফিযুল হুফ্ফায, সুলতানুল আরিফীন হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, “যখন মৃত ব্যক্তিকে তালক্বীন করবে তখন তার মায়ের নাম নিয়ে বলবে, হে অমুকের সন্তান অমুক! তুমি বলো। আর যদি মায়ের নাম জানা না থাকে তাহলে হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম উনার নাম মুবারক ধরে বলবে যে, হে হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম উনার সন্তান অমুক! তুমি বলো, রব্বিইয়াল্লাহ ‘আমার রব আল্লাহ পাক।’ ওয়া দ্বীনিয়্যাল ইসলাম ‘আমার দ্বীন হচ্ছে ইসলাম।’ ওয়া নাবিয়্যী মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ‘আমার নবী হচ্ছেন হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যখন মৃত ব্যক্তির উদ্দেশ্যে কবরে তালক্বীন দেয়া হয় তখন মুনকার ও নকীর ফেরেশ্তাদ্বয় পরস্পর পরস্পরের হাতে ধরে বলেন যে, তাকে প্রশ্ন করে কি হবে, তাকে তো সব শিখিয়ে দেয়া হয়েছে। চল আমরা চলে যাই। অর্থাৎ তালক্বীনের কারণে সে সুওয়াল-জাওয়াব থেকে নিষ্কৃতি ও নাযাত পায়।” সুবহানাল্লাহ্!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র শরীয়ত উনার উছূল হচ্ছে, যে আমল সম্পর্কে সরাসরি পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশ রয়েছে, সে আমল সম্পর্কে ক্বিয়াস করাই নিষিদ্ধ। অতএব, সে আমল সম্পর্কে ক্বিয়াস করে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশের খিলাফ কোন মত বা প্রথা জারি করা সুস্পষ্ট গুমরাহী যা হারাম ও কুফরী।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কাজেই মৃত ব্যক্তির কবরে সুন্নত তরীক্বায় তালক্বীন দেয়া হচ্ছে খাছ মুস্তাহাব-সুন্নত। এখানে যদি কেউ তালক্বীনের শব্দগুলোর উপর ক্বিয়াস করে আযান দেয়ার প্রথা চালু করে তাহলে তা অবশ্যই বিদ্য়াতে সাইয়্যিয়াহ্ হবে। যা স্পষ্ট গুমরাহী, হারাম, নাজায়িয ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। যদি কেউ এরপরও ক্বিয়াস করে তাহলে সে উম্মতে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে খারিজ হয়ে যাবে। কারণ সাইর্য়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলামে এমন বিদ্য়াত চালু করলো যা আমাদের দ্বীন ইসলামে নেই তা অবশ্যই পরিত্যাজ্য।”
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান ও বরকতময় পবিত্র ১১ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২০ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ!
১৯ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তাই ৯৮ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- মুসলমানদের ওয়াজিব ইবাদত পবিত্র কুরবানী করার সুবিধার্থে সারাদেশে কমপক্ষে ১০ দিন পূর্ব থেকেই পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট বসানোর ঘোষণা দেয়া। আর রাজধানীর দুই সিটিতে কমপক্ষে ২০০টি হাটসহ সারাদেশের প্রত্যেক গ্রামে ও মহল্লায় পশুর হাটের ব্যবস্থা করা।
১৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ৮ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুন নিসা, আত্বওয়ালু ইয়াদান, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র নিসবতে আযীমাহ মুবারক দিবস। সুবহানাল্লাহ! আর এ মহান দিবসে পবিত্র পর্দা মুবারক উনার হুকুম নাযিল করা হয়। তাই আজ ‘বিশ্ব পর্দা দিবস’। সুবহানাল্লাহ!
১৭ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাকামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
১৬ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত মুজীরাতুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার আলোকে ছবি তোলা, আঁকা, রাখা হারাম। অথচ সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার প্রতি বছর আধুনিক ক্যামেরাযুক্ত সিসিটিভির মাধ্যমে ক্রমাগত বিশ্বের অগণিত হাজী ছাহেবদের ছবি তুলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! পাশাপাশি অন্যান্য বছরের ন্যায় এ বছরও চাঁদের তারিখ হেরফের করে পবিত্র হজ্জ মুবারক নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
১৪ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনার মালিক হচ্ছেন তিনি। সুবহানাল্লাহ!
১৩ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার অনেক বছর ধরে চাঁদের তারিখ পরিবর্তন এবং ছবি ও বেপর্দার মাধ্যমে মুসলমানদের পবিত্র হজ্জ নষ্ট করছে। নাউযুবিল্লাহ! সউদী ইহুদী সরকারের জন্য ফরয হলো- ছবি ও বেপর্দামুক্ত এবং সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্দেশিত তর্জ-তরীকা মুতাবিক পবিত্র হজ্জ করার সার্বিক ইন্তিজাম করা।
১২ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ২রা যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত ঊখতু রসূল মিনার রদ্বায়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই সারাবিশ্বের মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনার সম্মানার্থে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা অর্থাৎ পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা।
১১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস উনার ২, ৭, ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪ এবং ১৬ তারিখ সম্মানিত আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই, এই মহাসম্মানিত দিবসসমূহ যথাযথ তা’যীম, তাকরীম, জওক-শওক এবং সাখাওয়াতির সাথে ব্যাপকভাবে উদযাপন করার জন্য এখন থেকেই সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য।
১০ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ, পবিত্র যিলক্বদ শরীফ ও পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ এ তিনটি মুবারক মাস হচ্ছেন পবিত্র হজ্জ উনার মাস। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ ও পবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত করতে হবে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যে অর্থাৎ শরীয়তসম্মতভাবে। তবেই তা হজ্জে মাবরূর বা কবুল হজ্জ হিসেবে গণ্য হবে। সুবহানাল্লাহ!
০৯ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)