নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হালালও স্পষ্ট হারামও স্পষ্ট। ’
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- পবিত্র তারাবীহ নামাযে বা অন্য যে কোনো সময় পবিত্র কুরআন শরীফ খতম বা তিলাওয়াত করে বা করিয়ে উজরত বা পারিশ্রমিক নেয়া ও দেয়া উভয়টাই হালাল এবং জায়িয। সুবহানাল্লাহ!
তাই পবিত্র কুরআন শরীফ খতম বা তিলাওয়াত করে উজরত বা পারিশ্রমিক নেয়াকে নাজায়িয বলা কুফরী।
, ১১ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৩ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১২ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ২৫ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নির্ভরযোগ্য সকল ফিক্বাহ ও ফতওয়ার কিতাবে একথাই উল্লেখ আছে যে, উলামায়ে মুতাকাদ্দিমীন অর্থাৎ পূর্ববর্তী ফক্বীহ উনাদের মতে সকল ইবাদতের বিনিময়ে উজরত গ্রহণ করা নাজায়িয ছিলো। কিন্তু উলামায়ে মুতাআখখিরীন বা পরবর্তী ফক্বীহ উনারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বৃহত্তর স্বার্থে ইজতিহাদ করতঃ ফতওয়া বা রায় দেন যে, সময় অথবা স্থান নির্ধারণ করার শর্তে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত বা খতম করাসহ সর্বপ্রকার ইবাদতের বিনিময়ে উজরত বা পারিশ্রমিক গ্রহণ করা জায়িয। আর এ মতটিই হচ্ছে- তারজীহপ্রাপ্ত বা ফতওয়াগ্রাহ্য মত।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘ফতওয়ায়ে আলমগীরী’ ৪র্থ খ-ের, ৪৬৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, “সময় নির্দিষ্ট করে কবরের নিকট পবিত্র কুরআন শরীফ পাঠ করে উজরত বা পারিশ্রমিক গ্রহণ করার ব্যাপারে আলিম উনারা মতভেদ করেছেন। (কেউ বলেন জায়িয নয়, আর কেউ কেউ বলেন এটা জায়িয)। মূলত, এটাই (অর্থাৎ শেষোক্তটাই) গ্রহণযোগ্য মত। অনুরূপ ‘সিরাজুল ওহহাজ’ কিতাবে উল্লেখ আছে। ” ‘বাহরুর রায়েক’ কিতাবের ৫ম খ-, ২২৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, “নিশ্চয় ফতওয়াগ্রাহ্য মতে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করে উজরত বা পারিশ্রমিক গ্রহণ করা জায়িয। ” পুরাতন ছাপার ‘জাওহারাতুন নাইয়্যারাহ’ কিতাবে উল্লেখ আছে, “(আলিমগণ) পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করে উজরত বা পারিশ্রমিক গ্রহণ করার ব্যাপারে ইখতিলাফ বা মতবিরোধ করেছেন। কেউ কেউ বলেন ওটা জায়িয নয়, আর কেউ কেউ বলেন জায়িয, এ মতটিই (অর্থাৎ শেষোক্তটিই) মনোনীত বা গ্রহণযোগ্য মত। ”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘রফউল গিশাওয়াহ লিমাহমূদ আফেন্দী’ কিতাবে উল্লেখ আছে, হযরত আল্লামা মাহমূদ আফেন্দী মুফতীয়ে দামেশক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমাকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হয়েছে যে, আলিম, ফাযিল হযরত আল্লামা সাইয়্যিদ মুহম্মদ ইবনে আবিদীন শামী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ‘রদ্দুল মোহতার’, ‘তনকীহ’ ও ‘শিফাউল আলীল’ কিতাবসমূহে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করে উজরত বা পারিশ্রমিক গ্রহণ করা নাজায়িয লিখেছেন, এটা মাযহাবের ফতওয়াগ্রাহ্য মত কি?” আমি উক্ত বক্তব্যের জবাবে বললাম যে, “সংশোধনকারী (অর্থাৎ হযরত আল্লামা ইবনে আবিদীন শামী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উক্ত তিন কিতাবে যা লিখেছেন, তা উলামায়ে মুতাকাদ্দিমীন অর্থাৎ পূর্ববর্তী আলিম উনাদের মত। কেননা উনাদের মতে ইবাদতের বিনিময়ে উজরত বা পারিশ্রমিক গ্রহণ করা নাজায়িয ছিল। কিন্তু উলামায়ে মুতাআখখিরীন অর্থাৎ পরবর্তী আলিম উনারা স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেন যে, ফতওয়াগ্রাহ্য মতে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করে উজরত বা পারিশ্রমিক গ্রহণ করা জায়িয। এটা অধিকাংশ পরবর্তী আলিম উনাদের মত। এ সম্পর্কিত বর্ণনাগুলো প্রায় মুতাওয়াতির পর্যন্ত পৌঁছেছে। সবগুলোই ফতওয়ার আলামত (চিহ্ন) সহ প্রকাশিত হয়েছে এবং ইসলামী শহরের প্রবীণ ও প্রসিদ্ধ আলিম উনারা এটা জায়িয হওয়ার ফতওয়া দিয়েছেন। আমি উনাদের উল্লেখিত বর্ণনাগুলো সঙ্কলন করবো। তিনি প্রায় ৪০ খানা কিতাব হতে তৎসমস্ত সঙ্কলন করেন। ” (অনুরূপ ‘তাফসীরে ইকলীল শরীফ’ কিতাবেও উল্লেখ আছে)
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- সময় অথবা স্থান নির্ধারণের শর্তে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করে উজরত বা পারিশ্রমিক গ্রহণ করা জায়িয। এ সম্পর্কে মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার ২৩-২৪তম সংখ্যায় ৫১টি অকাট্য দলীল দ্বারা ফতওয়া প্রদান করা হয়েছে। আরো দলীল আমাদের কাছে বিদ্যমান রয়েছে। তাছাড়া মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ গবেষণা কেন্দ্র হতে এ বিষয়ে একখানা রেসালা প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে উলামায়ে ‘সূ’দের মনগড়া, দলীলবিহীন প্রচারণায় বিভ্রান্ত না হয়ে অকাট্ট ও নির্ভরযোগ্য দলীলের ভিত্তিতে প্রমাণিত বিষয়ের উপর আমল করার জন্য সকলকে তাকীদ করা হয়েছে।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস উনার ২, ৬, ৭, ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪ এবং ১৬ তারিখ সম্মানিত আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই, এই মহাসম্মানিত দিবসসমূহ যথাযথ তা’যীম, তাকরীম, জওক-শওক এবং সাখাওয়াতির সাথে ব্যাপকভাবে উদযাপন করার জন্য এখন থেকেই সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য।
৩০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রকৃতপক্ষে মুসলমানদের উসীলাতেই কাফির-মুশরিকসহ সকলেই রিযিকপ্রাপ্ত হয়ে থাকে। কিন্তু মুসলমানরা এ বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারে না। অতএব, প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নিজেদের ব্যাপারে হীনমন্যতা দূর করা এবং কোন বিষয়েই কাফির-মুশরিকদের দিকে রুজু না হয়ে সম্মানিত দ্বীন ইসলামে দায়িম-কায়িম থাকা।
২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ, পবিত্র যিলক্বদ শরীফ ও পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ এ তিনটি মুবারক মাস হচ্ছেন পবিত্র হজ্জ উনার মাস। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ ও পবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত করতে হবে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের উদ্দেশ্যে অর্থাৎ শরীয়তসম্মতভাবে। তবেই তা হজ্জে মাবরূর বা কবুল হজ্জ হিসেবে গণ্য হবে। সুবহানাল্লাহ!
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামই হচ্ছেন একমাত্র মনোনীত, হক্ব, পরিপূর্ণ ও সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত দ্বীন। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত ইসলামী তর্জ-তরীক্বা এবং আইয়্যামুল্লাহ শরীফ সমূহকে গুরুত্ব না দেয়া এবং পালন না করার কারণেই মুসলমানরা হারাম-নাজায়িয ও বেদ্বীনী-বদদ্বীনী কাজে মশগুল হয়ে লাঞ্চিত-অপমানিত হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানীকারীদের ধ্বংস অত্যাবশকীয়। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তি করার কারণে কাট্টা কাফির আবু লাহাব যেরূপ ধ্বংস হয়ে গেছে; তদ্রুপ বর্তমানেও যারা উনার মহান শান মুবারক উনার খিলাফ কথা বলবে তারাও কাট্টা কাফির আবু লাহাবের ন্যায় গযবে পড়ে ধ্বংস হয়ে যাবে।
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে- পাঁচ ওয়াক্ত নামায যথাযথভাবে আদায় করা। যে ব্যক্তি এক ওয়াক্ত নামায ক্বাযা আদায় করবে অর্থাৎ সময়মত পড়লো না- পরে ক্বাযা করে নিলো- তবুও তাকে এক হোক্ববা অর্থাৎ দুই কোটি আটাশি লক্ষ বছর জাহান্নামে জ্বলতে হবে। নাউযুবিল্লাহ!
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৫শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুন নিসা সাইয়্যিদাতুনা হযরত জাদ্দাতু খলীফাতিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ বেমেছাল বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৪শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত নিসবতে আযীমাহ মুবারক দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে আগামী ২৯শে শাওওয়াল শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ২৯শে হাদী আশার ১৩৯২ শামসী, ২৮শে এপ্রিল ২০২৫ খৃঃ, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার বিগত আরবী মাসগুলো যেভাবে শুরু করেছে তাতে এটা নিশ্চিত যে, এ বছরেও পবিত্র হজ্জ বাতিল করার গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুনা হযরত নাক্বীবাতুল উমাম আলাইহাস সালাম ও আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুনা হযরত নিবরাসাতুল উমাম আলাইহাস সালাম উনাদের পবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীমাহ মুবারক দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে শাওওয়াল শরীফ। যা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশ্ব বাল্যবিবাহ দিবস হিসেবে মশহূর। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত দিবসে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার ৬ বৎসর বয়স মুবারকে আক্বদ মুবারক ও ৯ বৎসর বয়স মুবারকে পবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ মুবারক সম্পন্ন হয়। যা যাওয়াজুল আতফাল বা বাল্যবিবাহ হিসেবে মশহূর। আর এ কারণেই যাওয়াজুল আতফাল বা বাল্যবিবাহ খাছ সুন্নত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
২০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২০শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মুল মাসাকীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল খমিসাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ মহান দিবস উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা।
১৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)