মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা নেক কাজে ও পরহেযগারীতে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো। বদ কাজে অর্থাৎ পাপে ও শত্রুতায় পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না।’
সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- আসন্ন মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহুর পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ পবিত্র ১২ই শরীফ পালনে মুসলমানদেরকে সর্বোচ্চ আর্থিক সহযোগিতা করা, বোনাস ও ভাতা বরাদ্দ করা। মনে রাখতে হবে যে, রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার এদেশে শতকরা ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানদেরই প্রাধান্য ও প্রভাব বজায় রাখা সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম। এ বিষয়টি সাংবিধানিকও বটে।
, ১১ আগস্ট, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মুসলমানদের বিশেষ ফযীলতপূর্ণ দিন যেমন- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ, পবিত্র আশূরা শরীফ ও দুই ঈদসহ কোনো বিশেষ দিনেই এমনকি মঙ্গাপীড়িত উত্তরবঙ্গের জনগণ ও দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদেরও পবিত্র ঈদে আদৌ কোনো সহযোগিতা করেনি। নাউযুবিল্লাহ! অথচ সরকার প্রতি বছর প্রতিটি পূজাম-পেই নগদ অর্থ সাহায্য দিয়েছে এবং দিচ্ছে। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে- সরকার পৃষ্ঠপোষকতা করে পূজা করিয়ে দিতে নিবেদিত। নাঊযুবিল্লাহ! দেশের শতকরা মাত্র ১.৫ ভাগ অধিবাসীদের প্রতি সরকারের এরূপ আচরণ মুসলমানদের প্রতি অবশ্যই বৈষম্যমূলক।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বাংলাদেশ সংবিধানে ২৮(১) ধারায় বর্ণনা করা হয়েছে, “কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করিবে না।”- এ অনুচ্ছেদে বৈষম্য না করার কথা বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে বৈষম্যের অর্থ হচ্ছে- কোনো ছাত্র ভালো পড়া লেখা করে যদি ৯৮ পায় আর কোনো ছাত্র যদি ২ পায় তাহলে এ দু’ছাত্রকে সমানভাবে উত্তীর্ণ করা বা দু’ছাত্রের প্রতি একই ধরণের আচরণ করাই বৈষম্য। অন্যভাবে বলতে গেলে শতকরা ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানদের প্রতি যে মূল্যায়ন তথা আচরণ সে একই আচরণ বা মূল্যায়ন ১.৫ ভাগ সংখ্যালঘুদের প্রতি করাই বড় বৈষম্য বা মুসলমানদের প্রতি বড় বৈষম্যমূলক আচরণ।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অমুসলিমরা শতকরা মাত্র ১.৫ ভাগ হওয়ার পরেও তারা এদেশে এতো সুযোগ-সুবিধা লাভ করে থাকে। অথচ ভারতে শতকরা ৪০ ভাগেরও বেশি মুসলমান থাকার পরও সেখানে মুসলমানদেরকে কোনো ঈদে আর্থিক সহযোগিতা তো দেয়ই না; বরং তাদের উপর অবিরত নির্মম অত্যাচার করা হচ্ছে। তাদের ইজ্জত কেড়ে নেয়া হচ্ছে। মাল-সম্পদ লুণ্ঠন করা হচ্ছে। ভারতে অনেক জায়গায় মুসলমানদেরকে কোনো ঈদে আর্থিক সহযোগিতা তো দেয়ই না; বরং আযান দেয়া বন্ধ রয়েছে। মুসলমানদের জন্য শরীয়তী আইনের বিপরীত অধ্যাদেশ জারি করা হচ্ছে। গরু কুরবানী বন্ধ রাখা হচ্ছে। মুসলমান পরিচয়ে থাকা অতি কঠিন করে দেয়া হচ্ছে। মুসলমান হিসেবে জীবন-যাপন করাটা হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকারের কর্তব্য হচ্ছে, শতকরা ১.৫ ভাগ সংখ্যালঘুদেরকে সহযোগিতা না করে শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানদের সহযোগিতা করে দ্বীনী দায়িত্ব পালন করা, যা সাংবিধানিক দায়িত্বও এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে তাদের রীতি-নীতি পালনে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা না করা। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা নেক কাজে ও পরহেযগারীতে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো। বদ কাজে অর্থাৎ পাপে ও শত্রুতায় পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না।” কাজেই রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার এদেশে যদি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার নির্দেশ মুবারকই পালন না হয়, তাহলে সংবিধানে লিখিত রাষ্ট্রদ্বীন সম্মানিত ইসলাম উনার মর্যাদা থাকে কি করে? এ বিষয়গুলো সকল মুসলমান ও সরকারকে অবশ্যই বুঝতে হবে, উপলব্ধি করতে হবে এবং বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- আসন্ন মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহুর পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ পবিত্র ১২ই শরীফ পালনে মুসলমানদেরকে সর্বোচ্চ আর্থিক সহযোগিতা করা, বোনাস ও ভাতা বরাদ্দ করা। মনে রাখতে হবে যে, রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার এদেশে শতকরা ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানদেরই প্রাধান্য ও প্রভাব বজায় রাখা সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম। এ বিষয়টি সাংবিধানিকও বটে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ পবিত্র ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করে এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে ইবরত-নসীহত মুবারক হাছিল করে তা আমলে বাস্তবায়ন করা।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ!
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক উনার তারিখ পবিত্র ১২ই শরীফ। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ হচ্ছেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- প্রতি আরবী মাসের মহাপবিত্র ১২ই শরীফ উনাকে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ হিসেবে উদযাপন করা। সুবহানাল্লাহ!
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার সুস্পষ্ট ঘোষণা মুবারক অনুযায়ী- ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক, হিন্দু-বৌদ্ধ, বেদ্বীন-বদদ্বীনদেরকে যে কোন অবস্থাতেই বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা, মুহব্বত করা ও অনুসরণ-অনুকরণ করা হারাম ও কুফরী। কাজেই, প্রত্যেক মুসলমান ও দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- কোনো অবস্থাতেই কাফির-মুশরিকদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ ও মুহব্বত না করা এবং সর্ব ক্ষেত্রেই তাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা থেকে বিরত থাকা।
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- কাউকে কোন কাজে নিযুক্ত করার পর তাকে যথাযথ পারিশ্রমিক প্রদান করার পরও পারিশ্রমিকের অতিরিক্ত কিছু গ্রহণ করাকে গুলূল বা খিয়ানত তথা ঘুষ বলা হয়। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে, হক্কুল ইবাদ বা বান্দার হক্ব যথাযথ সম্পাদন করা, আমানত রক্ষা করা ও হালালভাবে উপার্জন করে তা হালাল পথে খরচ করা।
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবুব, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য একমাত্র অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়। সার্বিকভাবে সর্বক্ষেত্রে উনাকে অনুসরণ করা সকলের জন্যই ফরয। সুবহানাল্লাহ! তাই, মুসলমানদের জন্য ফাসিক, ফুজ্জার, বেদ্বীন-বদদ্বীনদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, নাজায়িয এবং জাহান্নামী হওয়ার কারণ। নাউযুবিল্লাহ!
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অসংখ্য অগণিত পবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালিমায়ে ত্বইয়্যিবাহ শরীফ বিদ্যমান রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! মহাপবিত্র কালিমা শরীফ অস্বীকার করার অর্থ হচ্ছে- পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলামসহ অসংখ্য ছহীহ হাদীছ শরীফ অস্বীকার করা। যা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












