সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত কারামত ও কামালত মুবারক
, ১০ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৬ রবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ১৯ ভাদ্র, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ
সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম উনার থেকেও অনেক সম্মানিত কারামত ও অলৌকিক ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে। নিম্নে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো-
(১)
মুহম্মদ ইবনে আলী ইবনে ইবরাহীম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন : এক সময় আমি এত নিঃস্ব হয়ে পড়ি যে, জীবিকা নির্বাহ দুর্বিষহ হয়ে পরে। আমার সম্মানিত পিতা আমাকে সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম উনার খিদমতে হাযির হতে বললেন। কেননা, তিনি দানশীলতায় জগৎখ্যাত ছিলেন। আমি পিতাকে জিজ্ঞাসা করলাম- আপনি উনাকে চিনেন? তিনি বললেন, না, আমি উনাকে চিনি না। আমি উনাকে কখনোও দেখিওনি।
অতঃপর আমরা উদ্দেশ্য হাছিলের জন্যে সফর শুরু করলাম। পথিমধ্যে আমার পিতা আমাকে বললেন, যদি তিনি আমাদেরকে পাঁচশত মুদ্রা দান করেন, তবে দু’শ মুদ্রা দিয়ে আমরা কাপড় তৈরি করবো, দু’শ মুদ্রা দিয়ে শস্য কিনবো এবং অবশিষ্ট একশ’ মুদ্রা অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজে ব্যয় করবো। আমি মনে মনে বললাম: সম্ভবত তিনি আমাকে তিনশ মুদ্রা দিবেন। যদি তাই হয়, তবে একশ’ মুদ্রায় কাপড়, একশ’ মুদ্রায় অন্যান্য বস্তু ক্রয় করবো এবং অবশিষ্ট একশ’ মুদ্রা দিয়ে একটি গাধা কিনে কোহিস্তান চলে যাবো।
এরপর আমরা যখন উনার দরবার শরীফ-এ উপস্থিত হলাম, তখন আমাদের তরফ থেকে কোন কথা বলার আগেই উনার খাদিম বাইরে এসে বলেন: আলী ইবনে ইবরাহীম ও তার পুত্র মুহম্মদ অন্দরে চলে আসুন। আমরা ভিতরে গেলাম এবং সালাম পেশ করলাম। তিনি বললেন, হে আলী! এ পর্যন্ত তোমার এখানে আসার পথে কি বাধা ছিলো? আমার পিতা বললেন: এই হীন অবস্থায় আপনার কাছে আসতে আমি লজ্জাবোধ করছিলাম। আমরা যখন বাইরে এলাম, তখন উনার খাদিম আমাদের পিছনে পিছনে এলেন। তিনি একটি থলে আমার পিতার হাতে দিলো, যাতে পাঁচশ মুদ্রা ছিলো। দু’শ কাপড়ের জন্যে, দু’শ শস্য কিনার জন্যে এবং একশ’ মুদ্রা অন্যান্য প্রয়োজনীয় খরচের জন্যে দেয়া হয়েছিলো। অতঃপর তিনি আমাকে একটি থলে দিয়ে বলেন: এতে তিনশ’ দিরহাম আছে। একশ’ কাপড়ের জন্যে, একশ’ অন্যান্য প্রয়োজনের জন্যে এবং একশ’ গাধা কিনার জন্যে। কিন্তু কোহিস্তানের দিকে যেতে পারবে না। অন্য কোথাও চলে যাবে। উনার সেই খাদিম সেই স্থানের দিকে ইশারাও করলো। আমি সেখানে গিয়ে বিয়েও করে নিলাম। বিয়ের দিনেই দু’হাজার দিরহাম আমার হাতে আসে।
(২)
এক ব্যক্তি বলেন: আমার পিতা সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম উনার গৃহপালিত পশু-পাখির চিকিৎসা করতেন। খলীফা মুস্তায়ীনের কাছে একটি খচ্চর ছিলো, যাকে কোন ব্যক্তি বশে আনতে পারতো না। অর্থাৎ জ্বিন ও লাগাম দিয়ে তার উপর সওয়ার হতে পারতো না। জনৈক মুসাহিব খলীফাকে বলল: আপনি আপনার চরদেরকে বলুন, তারা এ খচ্চরটি সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম উনাকে দিয়ে একে বস করিয়ে সওয়ারী বানিয়ে নিবেন অথবা এই খচ্চর তার প্রাণনাশের কারণ হবে।
সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল ইলম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম তিনি খলীফার খচ্চরটিকে সুস্থ করতে সেখানে তাশরীফ মুবারক নিলেন। তখন খচ্চর সরাইখানার বারান্দায় দাঁড়ানো ছিলো। তিনি খচ্চরের কাছে গিয়ে পিঠে হাত রাখলেন। তখন খচ্চরের শরীর থেকে ঘাম নির্গত হতে লাগলো। অতঃপর তিনি খানকা শরীফ উনার কাছে গেলেন এবং উনার প্রতি অত্যন্ত সম্মান প্রদর্শন করলেন। খলীফা উনাকে বসিয়ে উনার নিকটবর্তী হয়ে নিজেও বসলো। অতঃপর বললেন, হে আওলাদে রসূল! দয়া করে এ খচ্চরকে লাগাম পরিয়ে দিন। সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম আমার পিতাকে লাগাম দিতে বললেন। মুস্তায়ীন বললেন: হুযূর! আপনি নিজেই লাগাম দিন। সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল ইলম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম তিনি নিজেই খচ্চরকে অনায়াসে লাগাম পরিয়ে স্বস্থানে এসে বসলেন। খলীফা পুনরায় বললেন: হুযূর! দয়া করে জিনও আপনিই কষে দিন। সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম পুনরায় উঠলেন এবং খচ্চরের পিঠে জিন কষে আপন জায়গায় ফিরে গেলেন।
মুস্তায়ীন আরজ করলেন: খুব চমৎকার হবে যদি আপনি এর পিঠে সওয়ারও হয়ে যান। সে মতে সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম খচ্চরে সওয়ার হলেন এবং সরাইখানার আঙিনাতেই দৌঁড়াতে লাগলেন। এ সময়ের মধ্যে খচ্চরের স্বভাবে কোন অবাধ্যতা দেখা গেল না। তিনি নিচে অবতরণ করলে খলীফা বললেন: হুযূর! এ খচ্চরটি কেমন? তিনি বললেন: এর চেয়ে ভাল খচ্চর আমি দেখিনি। অতঃপর খলীফা খচ্চরটি উনার খিদমতে পেশ করলেন। তিনি আমার পিতাকে বললেন: এটি নিয়ে যাও। তিনি খুবই সহজেই খচ্চর নিয়ে এলেন। খচ্চর কোন অবাধ্যতা প্রকাশ করলো না। সুবহানাল্লাহ!
(৩)
এক ব্যক্তি বর্ণনা করেন: আমি আমার দারিদ্র্যের কথা সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম উনাকে বললাম। তখন উনার হাতে একটি বেত ছিলো। তিনি সেটি দিয়ে মাটি খনন করতেই সেখান থেকে পাঁচশ দিরহামের স্বর্ণ নির্গত হল। তিনি তার সবটুকুই আমাকে দিয়ে দিলেন। সুবহানাল্লাহ!
(৪)
অন্য এক ব্যক্তি বর্ণনা করেন: আমি জেলখানায় ছিলাম। একদিন আমি জেলখানার কষ্ট ও বেদনার কথা সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম উনাকে লিখে পাঠালাম। আমি আমার দারিদ্র্য তা সম্পর্কেও কিছু লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু লজ্জা অন্তরায় হওয়ায় লিখতে পারলাম না। তিনি পত্রের জাওয়াবে লিখলেন, “আজ পবিত্র যোহরের নামায আপন ঘরেই পড়বে। সে মতে মহান আল্লাহ পাক উনার অশেষ মেহেরবানীতে আমি মুক্তি পেলাম এবং পবিত্র যোহরের নামায আপন বাড়িতে গিয়েই পড়লাম। হঠাৎ আমি হুযূরের একজন দূতকে আসতে দেখলাম। তিনি আমার জন্যে একশ দীনার নিয়ে আসলেন। এর সাথে একটি পত্রও ছিলো। তাতে লেখা ছিলো, যখনই তোমার অর্থকড়ির প্রয়োজন হবে, নিঃসঙ্কোচে আমার কাছ থেকে চেয়ে নিবে। তুমি যা চাবে, তাই পাবে। সুবহানাল্লাহ!
(৫)
অন্য এক ব্যক্তি বর্ণনা করেন: আমি একটি মাসয়ালা জিজ্ঞাসা করে সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম উনার কাছে পত্র লিখলাম। আমি চতুর্থ দিনের জ্বর সম্পর্কেও উনাকে জিজ্ঞাসা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু যথাসময়ে মনে না থাকায় সে কথা লেখা হল না। তিনি জাওয়াবে লিখলেন: তোমার মাসয়ালার উত্তর দেয়া হল। তুমি চতুর্থদিনের পালাজ্বর সম্পর্কেও প্রশ্ন করতে চেয়েছিলে। কিন্তু তুমি ভুলে গেছো। দেখ, পবিত্র আয়াত শরীফ খানি কাগজে লিখে জ্বরগ্রস্ত ব্যক্তির গলায় ঝুলিয়ে দিবে। আমি তাই করলাম এবং জ্বরাক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ হয়ে গেল। সুবহানাল্লাহ!
(৬)
এক ব্যক্তি বর্ণনা করেন: আমি সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম উনার কাছে বসা ছিলাম। জনৈক সুশ্রী যুবক ভিতরে এসে গেলে আমি ভাবতে লাগলাম এ যুবক কে? সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল ইলম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম তিনি বললেন: সে আমার আহলিয়ার চাচাতো ভাই। তার কাছে এক খ- পাথর আছে, যার উপর আমার পিতৃপুরুষরা স্ব স্ব আংটি স্থাপন করেছেন। ফলে, তাদের মোহর খোদিত হয়ে গেছে। সে আমার কাছেও এই উদ্দেশ্যে এসেছে যাতে আমি আমার আংটি এই পাথরের উপর রাখি। অতঃপর তিনি যুবকের দিকে মুখ ফিরিয়ে বললেন : তোমার প্রস্তরখ-ও নিয়ে আসো। নিয়ে আসলে তিনি নিজের আংটিটি সেখানে রাখলেন। ফলে, পাথরের উপর ‘আল হাসান ইবনে আলী’ শব্দগুলো খোদিত হয়ে গেল। সুবহানাল্লাহ!
(৭)
জনৈক ব্যক্তি বর্ণনা করেন: আমি ‘মিশকাত’ শব্দের অর্থ জিজ্ঞাসা করে সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল উলূম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার আলাইহিস সালাম উনার কাছে চিঠি লিখলাম। আমার আহলিয়া সন্তান সম্ভবা ছিলো। তাই আমি চাইলাম যে, তার জন্যেও দোয়া করাই এবং সে শিশুর নামও যেন তিনিই রাখেন। চিঠির জাওয়াবে তিনি লিখলেন: মিশকাত উনার অর্থ মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র ক্বলব। কিন্তু শিশু ও তার জননী সম্পর্কে কিছুই লিখলেন না। তবে চিঠির শেষে লিখলেন মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাকে মহাপুরষ্কারে ভুষিত করুন এবং বিকল্প দান করুন। এরপর আমার আহলিয়ার রেহেম থেকে মৃত শিশুকন্যা ভুমিষ্ঠ হলো। কিন্তু পরবর্তীতে তার পুত্রসন্তান জন্মগ্রহণ করলো। সুবহানাল্লাহ!
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে সিব্তু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ্বামিস আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ
২০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীমাহ্ শরীফ
১৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
এক নযরে উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
০৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সিবত্বতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ
২৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
২১ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসি‘আহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ
১৬ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত নিবরসাতুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উপলক্ষে যাঁরা খুশি মুবারক প্রকাশ করবেন, উনারা অবশ্যই জান্নাতী হবেন
১২ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক:
১১ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
এক নযরে সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত পরিচিতি মুবারক
২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক:
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












