খ্বালিক্ব, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আ’লামীন তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “পবিত্র কুরআন শরীফ তারতীলের সহিত ও পৃথক পৃথকভাবে স্পষ্ট করে পাঠ করুন। ”
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, শাফিউল মুয্নিবীন, রহমতুল্লিল ‘আলামীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি সর্বোত্তম যিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তা’লীম গ্রহণ করেন এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তা’লীম দেন। ”
তাজবীদ অনুযায়ী তারতীলের সাথে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করা ফরয। তাই তাজবীদ শিক্ষা করাও প্রত্যেকের জন্য ফরয। পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করার মধ্যে রয়েছে অশেষ ফায়দা ও ফযীলত। যে যত বেশি পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করবে সে তত বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক বা রেযামন্দী মুবারক হাছিল করতে পারবে।
, ২০ শা’বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৩ তাসি’, ১৩৯২ শামসী সন , ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রি:, ০৬ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরয হচ্ছে- বিশুদ্ধভাবে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত নিজে শিক্ষা করা ও বেশি বেশি তিলাওয়াত করা এবং অধিনস্তদেরকে শিক্ষা দেয়া ও বেশি বেশি তিলাওয়াত করতে ব্যবস্থা করে দেয়া।
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ্বালিক্ব, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আ’লামীন তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “পরম দয়ালু মহান আল্লাহ পাক যিনি আমাদেরকে পবিত্র কুরআন শরীফ শিক্ষা দিয়েছেন। ” সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, শাফিউল মুয্নিবীন, রহমতুল্লিল ‘আলামীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি সর্বোত্তম যিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তা’লীম গ্রহণ করেন এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তা’লীম দেন। ” মূলতঃ পবিত্র কুরআন শরীফ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম শরীফ। মহান আল্লাহ পাক উনার যেরূপ মর্যাদা-মর্তবা উনার পবিত্র কালাম শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ উনারও রয়েছে তদ্রুপ মর্যাদা মাহাত্ম্য ও শ্রেষ্ঠত্ব মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, ছহীহ শুদ্ধভাবে তাজবীদ অনুযায়ী পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করার মধ্যে অশেষ ফযীলত ও বরকত মুবারক রয়েছে। সুবহানাল্লাহ! অপর দিকে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একটি হরফও যদি অশুদ্ধ বা তাজবীদের খিলাফ বা বিপরীত পাঠ করা হয়, তবে ছওয়াবের পরিবর্তে গুনাহ হবে। এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে কুফরী পর্যন্ত পৌছার সম্ভাবনাও রয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! তাই, তাজবীদ অনুযায়ী পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করার হুকুম স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি অনেক পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের মধ্যেই ইরশাদ মুবারক করেছেন। যেমন- মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-“পবিত্র কুরআন শরীফ তারতীলের সহিত ও পৃথক পৃথকভাবে স্পষ্ট করে পাঠ করুন। ” মহান আল্লাহ পাক তিনি অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন- “আমি পবিত্র কুরআন শরীফ তারতীলের সহিত (থেমে থেমে) পাঠ করে শুনিয়েছি। ” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “নিশ্চয় আমি পবিত্র কুরআন শরীফ অবতীর্ণ করেছি আরবী ভাষায়। ” সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন- “আমি পবিত্র কুরআন শরীফ উনাকে যতি চিহ্নসহ পৃথক পৃথকভাবে তিলাওয়াত করার উপযোগী করেছি, যাতে আপনি উনাকে লোকদের নিকট ধীরে ধীরে পাঠ করেন এবং আমি উনাকে যথাযথভাবে নাযিল করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! এ পবিত্র আয়াত শরীফসমূহের সারমর্ম হলো- পবিত্র কুরআন শরীফ তাজবীদ অনুযায়ী ধীর-স্থিরভাবে থেমে থেমে, যেভাবে মহান আল্লাহ পাক তিনি নাযিল করেছেন, ঠিক সেভাবে অর্থাৎ আরবী ভাষার কায়দা অনুযায়ী ছহীহ্-শুদ্ধ, সুন্দর ও স্পষ্ট করে পাঠ করা। যেমন এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “হযরত হুযায়ফা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- তোমরা আরবী লাহান ও স্বরে বা আওয়াজে পবিত্র কুরআন শরীফ পাঠ করো। ”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, তাজবীদ অনুযায়ী তারতীলের সাথে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করা ফরয। তাই তাজবীদ শিক্ষা করাও প্রত্যেকের জন্য ফরয। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, এমন অনেক পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াতকারী আছে যাদের উপর পবিত্র কুরআন শরীফ লা’নত বর্ষণ করেন। ” অর্থাৎ তাজবীদ অনুযায়ী ছহীহ শুদ্ধভাবে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত না করার কারণে তাদের উপর লা’নত বর্ষিত হয়। নাঊযুবিল্লাহ! এছাড়াও পবিত্র কুরআন শরীফ অশুদ্ধভাবে তিলাওয়াত করা পবিত্র নামায বাতিল হওয়ার অন্যতম কারণও বটে। অথচ পবিত্র নামায বান্দার ইবাদত সমূহের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূল কথা হলো- তাজবীদ অনুযায়ী তারতীলের সাথে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করা ফরয। তাই তাজবীদ শিক্ষা করাও প্রত্যেকের জন্য ফরয। পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করার মধ্যে রয়েছে অশেষ ফায়দা ও ফযীলত। যে যত বেশি পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করবে সে তত বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক বা রেযামন্দী মুবারক হাছিল করতে পারবে। তাই, প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরয হচ্ছে- বিশুদ্ধভাবে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত নিজে শিক্ষা করা ও বেশি বেশি তিলাওয়াত করা এবং অধিনস্তদেরকে শিক্ষা দেয়া ও বেশি বেশি তিলাওয়াত করতে ব্যবস্থা করে দেয়া।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর কবরে ‘তালক্বীন’ দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশ মুবারক অর্থাৎ মুস্তাহাব-সুন্নত। সুবহানাল্লাহ! তালক্বীনের পরিবর্তে কবরে আযান দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার খিলাফ হওয়ার কারণে বিদ্য়াত ও গুমরাহীর অন্তর্ভুক্ত।
১৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া হলো- মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই। বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী।
১৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা বেমেছাল মর্যাদার অধিকারী (১)
১৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- দুনিয়া পরিত্যাগ করে সম্মানিত শরীয়ত নির্দেশিত তারতীব অনুযায়ী দায়েমীভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করে মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাছিলের কোশেশ করা।
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমানে মুসলমানরা যে সারাবিশ্বে ইহুদী-নাছারাদের দ্বারা যুলুম ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার একটাই কারণ- মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ! অতএব, সমস্ত মুসলমান পুরুষ-মহিলা জ্বীন-ইনসান সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের উপর ইস্তিকামত বা দৃঢ়চিত্ত থাকা এবং হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়া।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন ঊলা তথা প্রথমা, কুবরা তথা মূল, বড়, মহান, শ্রেষ্ঠা। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পরকালের তুলনায় দুনিয়াবী সম্পদ অতি সামান্য। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- দুনিয়ার পিছনে না ঘুরে পরকালের দিকে মনোনিবেশ করা। এ জন্য তাক্বওয়া বা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করা। আর এটা তখনই সম্ভব হবে যখন মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত মুবারকের ইত্তেবা বা অনুসরণ করা হবে। অর্থাৎ পবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক জীবন পরিচালনা করতে হবে।
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যে ঘরে পবিত্র ছলাত শরীফ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ-পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা হবেনা সেই ঘর অন্ধকার কবরের মত হয়ে যাবে অর্থাৎ বিরান হয়ে যাবে। সুতরাং প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বেশি বেশি ছলাত শরীফ-সালাম শরীফ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ- পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা।
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করতে হলে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করতে হবে। তাই, প্রত্যেকের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন ইশার নামাযের পর ১০০ বার এবং পবিত্র ফজর নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ নিয়মিত পাঠ করা, শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে খেয়ালের দ্বারা দায়েমীভাবে পবিত্র পাছ আনফাছ যিকির এবং ত্বরীক্বা অনুযায়ী প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা ক্বলবী যিকির করা।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
উত্তম কথা উত্তম গাছের ন্যায় ফলদায়ক। উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়। তাই কথা বললে উত্তম কথা বলতে হবে, যে কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছে; অন্যথায় মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












