সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে অনন্তকালব্যাপী আয়োজিত বিশেষ মাহফিলে আজিমুশ্বান নছীহত মুবারক:
সাধ্য-সামর্থ্যরে মধ্যে যতগুলো সুন্নত মুবারক আছে সবগুলোই পালন করতে হবে
, ১৭ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৪ ছানী, ১৩৯৩ শামসী সন , ১৩ জুলাই, ২০২৫ খ্রি:, ২৯ আষাঢ়, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) তাজা খবর
আল ইহসান ডেস্ক:
প্রতিদিনের ন্যায় পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সম্মানে অনন্তকালব্যাপী মাহফিল মুবারক ও ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিল মুবারক অনুষ্ঠিত হয়। গত ১৬ই মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৭ হিজরী সাইয়্যিদুনা মামদুহ হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বাদ ইশা কুল কায়িনাতের সকলের উদ্দেশ্যে বিশেষ নছীহত মুবারক করেন।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ৯০ দিনব্যাপী মাহফিল উনার প্রতিযোগিতায় তালিমী মজলিশের ৫ম দিন হয়ে গেলো। দেখা গেছে, যারা শাজরা শরীফ পড়ে তারা ‘কদরিয়া’ শব্দ বলে, অথচ এটা হবে আসলে ‘কাদেরিয়া’ তরীকা। বেশী কারিয়ানা করতে গিয়ে কেউ কেউ ‘কদরিয়া’ বলে থাকে। কদরিয়া এটাতো তকদীর অবিশ্বাসী একটি বাতিল ফিরকার নাম। এজন্য যাদের আরবী উচ্চারণে সমস্যা আছে তারা আগে বসে বসে শুনে শুদ্ধ করুক। এগুলো শিখার ব্যাপারে, শুনার ব্যাপারে এরা সব গাফিল, সব দুনিয়ার পিছনে দৌঁড়ায়, কবরে গেলে গুর্জু খাবে এরা। এদের সবাইকে তাশাহুদ, দুয়া মাছুরা, দরুদ শরীফ শিখানো উচিত। দুনিয়ার মোহ এদেরকে এমনভাবে আঁকড়িয়ে ধরছে এরা দ্বীনি ফিকির ভুলে গেছে। দুনিয়ার কাজে সময় ব্যায় করে, পয়সা খরচ করে কিন্তু দ্বীনের ব্যাপারে এদের সময় হয়না। যারা কিছুটা পড়ে তারাও মনোযোগ দিয়ে পড়েনা। যেগুলো শুদ্ধ করা প্রয়োজন সেগুলোও খেয়াল করেনা শুধু রছম রেওয়াজ পড়ে।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ যারা জানে না তারাই প্রকৃতপক্ষে নি¤œ শিক্ষিত, যারা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ সম্পর্কে জানে, বুঝে তারাই উচ্চ শিক্ষিত। দুনিয়ার প্রচলিত যারা পড়ালেখা করছে তাদেরকে হুনরবন্দ বলা যায়। দুনিয়াবী পড়াশুনাতে গোজামিল দেয়া যায়, মনগড়া বানায়া লেখা যায়, কিন্তু পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ সেগুলোতো বানায়া লেখা যাবে না, পড়াও যাবে না। যা যেভাবে লেখা আছে সেভাবেই পড়তে, করতে হবে। এখনতো মানুষের মধ্যে দ্বীনদারী আসলে নাই। পরহেজগারীও তো নাই। পরকালে প্রথমে নামাজের হিসাব নেয়া হবে। এজন্য নামাজ সহীহ শুদ্ধ করতে হবে। সূরা-কিরাত সব ঠিক করে পড়া, নামাজে হুজরী আনা এগুলো সব ঠিক করে নিতে হবে, ঠিক করার কোশেশ করতে হবে। এরপরও ভুলত্রুটি হবে বা হয়ে যেতে পারে সে জন্য খালেস তওবা ইস্তেগফার করে নিতে হবে। কারন, যে বেশী বেশী তওবা ইস্তেগফার করে, সে গুনাহগারদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি একবার হযরত জিবরিল আলাইহিস সালাম উনাকে আদেশ মুবারক দিলেন, আপনি অমুক শহরকে উল্টায়া দেন। তখন সেখানে গিয়ে হযরত জিবরিল আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, হে বারে ইলাহী! এখানে এমন এক বান্দা আছে যে চোখের পলকেও কোন গুনাহ করেনা, সবসময় আপনার যিকির ফিকিরে রত থাকে, তাকেসহ কি উল্টায় দেবো? মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, হুম! তাকেসহ উল্টায়া দিন। কারণ সেখানে এত এত যে গুনাহ হচ্ছে, নাফরমানি করা হচ্ছে এই ব্যাক্তি একবারের জন্যও সেটাতে বাধাতো দেয়নি, কষ্ট পেয়ে একবারের জন্য আফসোস করে আহ উহ পর্যন্ত করে না। সে জন্য তাকেসহ সেই জনপদকে উল্টায়া দেয়া হলো। নাউজুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বান্দা বিনয় প্রকাশ করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি খুব খুশি হন। অথচ বান্দা অবাধ্য হয়ে সবসময় হারাম কাজ করে। সাধারনভাবেই সুন্নতকে এহানত করা কুফরী। তাহলে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সংশ্লিষ্ট এসমস্ত নেক কাজকে এহানত করলে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করলে কেমন গুনাহ হবে তা ফিকির করতে হবে। একারণেই অনেক সময় অনেক ছোট ছোট নেকী অনেক বড় হয়ে যায় আবার অনেক বড় বড় নেকীও অনেক সময় ছোট হয়ে যায়। এজন্য বান্দার সবসময় বিনয় প্রকাশ করা উচিত। এটা সবসময় ফিকিরে রাখতে হবে তার সবকিছু শুদ্ধ থেকে আরো শুদ্ধ করা দরকার।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কতগুলো বিষয় অনেক মশক না করলে উচ্চারণ সহজে করা যায় না। তখন পড়ার মধ্যে ব্যাতিক্রম হয়ে যায়। মনে যেমন আসলো তেমন পড়া হলেতো হবে না। পবিত্র হাদীস শরীফ উনার মধ্যে বলা হয়েছে, দ্বীন ইসলাম সহজ। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বলা হয়েছে, দ্বীনের মধ্যে কোন সংকীর্ণতা রাখা হয়নি। মনে রাখতে হবে, প্রত্যেকটা লোহার মধ্যে ছুরি হবার যোগ্যতা আছে। ঠিক প্রত্যেক ইনসানের মাঝে খলীফা হবার যোগ্যতা আছে। সে যদি সেটার সৎ নেক কাজে ব্যবহার করতো, তার আকল বুদ্ধি সৎ পথে ব্যয় করতো তাহলে, সে ওলীআল্লাহ হয়ে যেতো খলীফা হয়ে যেতো। মহান আল্লাহ পাক তিনি ও নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা কারো খারাপ চান না, সবার ভালো চান। তারপরও খারাপ হয় কেনো? আসলে তার বদ আমলের কারণে, তার নফসের কারণে অর্থাৎ তার গুনাহখতা করার কারণে হয়। কারো উপর যখন বালা মুছীবত আসে সেটা যদি তার মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য হয় তাহলে সে বিনয় প্রকাশ করবে, গুনাহখতা মাফ করার জন্য হলে সে চুপ হয়ে যাবে, যদি তার প্রতি গজবস্বরূপ দেয়া হয়, তাহলে সে মহান আল্লাহ পাক উনাকে দোষারোপ করতে থাকবে। এই তিন কারণে মানুষের উপর আপদ বিপদ বালা মুছিবত নাযিল করা হয়।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সময় ঠিকই ব্যয় হয়ে যাচ্ছে। নেক কাজে সময় ব্যয় না করে ঠিকই বাহিরে গল্প গুজবে সময় পার করে দিচ্ছে মানুষ। রাস্তাঘাটে ঘুরে আর হারাম কাজ করে সময় পার করে দেয়। অথচ এই সময়টা সে মাহফিলে এসে বসতে পারতো। এখন মানুষের ঈমান নষ্ট করার জন্য কাফেররা অনেক উপকরণ বের করেছে। এমনি এক উপকরণ শয়তানের বাক্স বলে কথিত টেলিভিশন ছিলো এক সময়, আর এখন হাতে হাতে হাতিফ তথা মোবাইল ফোন দিয়ে সব ধরনের শয়তানীতে মগ্ন করে রেখেছে। বিধর্মী বিজাতীরা তাদের ধর্মকে অনেক গুরুত্ব দেয়, সেটার জন্যই সমস্ত কাজ করে অথচ মুসলমানরা নিজেদের দ্বীনের জন্য কিছুই করে না। কাফেররা তিনশ বছরের পরিকল্পনা করেছে সেটাইতো মুসলমানরা জানেনা। ১১৪৫ থেকে ১৪৪৫ এর মধ্যে সারা দুনিয়া থেকে তারা ইসলাম ও মুসলমানকে বিলীন করে মিটিয়ে দিতে পরিকল্পনা করেছিলো। যদিও তারা তাদের ষড়যন্ত্রমূলক চক্রান্ত বাস্তবায়ন করতে পারেনি, কিন্তু তারপরও বিভিন্ন রকম বেদাত বেশরা আমল আকিদা মুসলমানের ঘরে ঘরে ওরা প্রবেশ করিয়ে দিয়েছে। নাউজুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মুসলমান সুন্নতী চকি সম্পর্কে জানার পরও ঘর হতে খাট পালঙ্ক বের করে দেয় না শুধুমাত্র এই ভয়ে যে, পাছে লোকে কিছু বলে। আজকাল কাফেররাও সুন্নতী নিয়মে চকি ব্যবহার করে। তারাও চেয়ার টেবিল সোফা ইত্যাদি বের করে দিচ্ছে। ছেলে মেয়ে বিয়ে দিবে সেজন্য কাফেরদের সাজে সজ্জিত হয়, অথচ দ্বীনদারী ধরে রাখতে যারা সুন্নত মুবারক পালন করে তাদের সাথেই সম্পর্ক করা উচিত ছিলো। আসলে তার ভিতরে তো দুনিয়া, সেজন্য সে দুনিয়ার দিকেই রুজু হয়ে থাকে। সে ছুরতান দ্বীনদার হলেও ভিতরে তার পুরাই দুনিয়াদার। এখন মুসলমানকে মুসলমানিত্ব বজায় রাখার জন্য যা যা করণীয় সেটাই করতে হবে সর্বক্ষেত্রে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেই অনুসরণ অনুকরণ করতে হবে। সাধ্য সামর্থ্যরে মধ্যে যতগুলো সুন্নত মুবারক আছে সবগুলোই পালন করতে হবে।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্তমানে যারা ওলামায়ে-ছু দুনিয়াদার তারা সুন্নত মুবারক ছেড়ে দিয়ে কাফির মুশরিকদেরকে অনুসরণ করে যাচ্ছে। পবিত্র হাদীস শরীফ উনার মধ্যে আছে- তিনটা লোক সবচাইতে নিকৃষ্ট; যারা পবিত্র হেরেম শরীফ এ হারাম কাজ করে, যারা দ্বীন ইসলামের মধ্যে জাহিলিয়াতের নিয়ম কানুন প্রবেশ করাতে পছন্দ করে এবং যারা বিনা কারণে মানুষকে কতল করে। এসব কাজকে যারা সমর্থন করে তারাও সবাই একই হুকুমে পড়বে অর্থাৎ সবচাইতে নিকৃষ্ট হিসেবে গণ্য হবে। গনতন্ত্র করা, ছবি তোলা, ভিডিও করা এসবই জাহেলিয়াত। এখন সব মসজিদে ক্যামেরা বসিয়েছে, তার মানে এরা সবাই গুমরাহ কাফের হয়ে গেছে। কারণ, সাধারনভাবে মসজিদে দুনিয়াবী কথা বললে যদি ৪০ বছরের ইবাদত বন্দেগী নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে মসজিদে হারাম কাজ করলে, ছবি তুললে, ভিডিও করলে কি হবে সেটা ফিকির করতে হবে। ছবি তোলা হারাম হবার হাজার হাজার পবিত্র হাদীস শরীফ থাকা সত্বেও তারা সারাদিন ছবি তোলে আবার বেপর্দা হয়, এভাবে এরাই দ্বীন ইসলামে জাহেলিয়াত প্রবেশ করায়। মূলত: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি তাদের আকিদা নষ্ট গন্ডগোল হয়ে যাবার কারণেই তারা এমন নিকৃষ্ট কাজ করে। নাউজুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত এবং উনার প্রতি বিশুদ্ধ আকিদা মানুষকে হিদায়েতের দিকে নিয়ে যায়। যার মধ্যে এগুলো নেই তাদেরকে শয়তান কুফরীর দিকে নিয়ে যায়। এখন কতজন আদব শিক্ষা করে। কোথাও কোন আদব নাই, বাজারে প্রকাশিত কিতাবেও কোন আদব নাই। অন্তরে চরম গালিজ থাকার কারণেই তারা আদব শিখতে পারে না। ‘যারীয়া’ শব্দের মানে হচ্ছে ‘কুমারী’। আর ওরা সেটা দাসী অর্থে বলে থাকে। শয়তান তাদেরকে উল্টা দিকে টানে বলেই এমন বেয়াদবীমূলক অর্থ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের শান মুবারকে করে থাকে। হযরত উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বিষয়গুলো তারা কিতাবে পিছনে নিয়েছে। মুনাফিকগুলো সেজন্য এত চু-চেরা করে। সীরাত ও পবিত্র হাদীস শরীফ উনার কিতাবে সব জায়গায় এমন অবস্থা বিরাজ করছে। যেখানে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার স্পর্শ মুবারক পাবার কারণে আরশে আজীমের চেয়ে লক্ষ কোটিগুণ বেশী মর্যাদা ফজীলত হয়ে যায় তাহলে হযরত উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মর্যাদা ফজীলত মুবারক কোথায় সেটাতো চিন্তা কল্পনারও বাহিরে। ১৪শ বছর ধরেই উনাদের শান মুবারকের খিলাফ আকিদা পোষণ করে মানুষ গুমরাহ হচ্ছে। নাউজুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হিন্দুরা নাস্তিকরাও যাদের অস্তিত্ব নাই তাদের ছানা-ছীফত করতে করতে শেষ। তাদের কিছু নাই তারপরও এসব করে। আর মুসলমানদের যিনি নবী রাসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে সবকিছু থাকার পরও উনার ছানা-ছিফত মুবারক করতে মুসলমানরা পারে না। যারা নাসারা তারা খাদ্যসহ খাঞ্জা নাযিল করার তারিখ অনেক খুঁজতেছিলা। অনেক খোঁজাখোঁজি করেও তারা পায় নাই, অবশেষে মুসলমানদের মহাপবিত্র ১২ শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আদাদ শরীফ পালন করতে দেখে সব কাফেররা একসাথে বসে ২৫শে ডিসেম্বরকে নির্দিষ্ট করে তারা পালন করা শুরু করে। মুসলমানদের আইয়ামুল্লাহ শরীফগুলো ওলামায়ে ছু’দের কারণেই হারিয়েছে। আইয়ামুল্লাহ শরীফ যদি মুসলমানরা পালন করতো তাহলে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কে আকিদা বিশুদ্ধ হতো। আসলে আমাদের ফতোয়া এরা বুঝে না বুঝবেও না, বুঝার যোগ্যতাও ওদের মধ্যে নাই। এক কথায়, যদি কেউ নাজাত চায়, হিদায়েত চায় তবে অবশ্যই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেই মুহব্বত করতে হবে, উনার দিকেই রুজু হতে হবে, এবং উনাকেই অনুসরন অনুকরন করতে হবে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইসরাইলী গুপ্তচর গ্যাং নেতাসহ নিহত
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ঘোষিত আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের সম্ভাবনা খুবই কম -ফখরুল
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ভারতীয় গোয়েন্দা নিয়ে হত্যার পরিকল্পনা তাপসের অফিসে
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেয়া যাবে না -স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘১৫ বছরের মধ্যে সেনাবাহিনী যেন দাঁড়াতে না পারে’
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সীমান্তপথে ঢোকে, ছড়ায় ট্রেনে
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনা প্রশ্নে হাইকোর্টের ‘দ্বিধাবিভক্ত’ রায়
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ অনুমোদন
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ অনুমোদন
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ ১২ই শরীফ উনার সম্মানার্থে অনন্য আয়োজন
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘রাজাকার-আল বদরদের জন্য আ.লীগই ঠিক ছিল’
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে এই বিচার নয় -চিফ প্রসিকিউটর
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












