সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (১৮)
, ০২ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৪ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ১৩ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ২৯ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
সারা বিশ্বে একই দিনে পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে এবং পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে, এমন কথা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কোথাও বলা হয় নাই। এমনকি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারাসহ চার মাযহাব উনার এমন একজন ইমাম মুজতাহিদ কেউই এমন কথা বলেন নাই যে “সারা বিশ্বে একই সাথে বা একই দিনে পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে”। কেউ কেউ নতুন চন্দ্রের উদয়স্থলের ভিন্নতা গ্রহণযোগ্য নয়, এ কথা বললেও তারও ব্যাখ্যা রয়েছে। কিন্তু উক্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে কোন ইমাম মুজতাহিদ উনারা কখনো এমন ফতওয়া দেন নাই যে, সারা বিশ্বে একই সাথে একই দিনে পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে। যা কোন কালেই সংঘটিত হয় নাই এবং তা কোন দিনই সম্ভব নয়।
পূর্বে প্রকাশিতের পর.........
সম্মানিত হানাফী মাযহাবে পরস্পর এক মাসের পথের সমান দূরবর্তী স্থানসমূহ ভিন্ন মাত্বলা’র অন্তর্ভুক্ত। তাই ভিন্ন মাত্বলা’য় নতুন চাঁদ দেখার ভিন্নতা গ্রহণ করা ফরয:
সময় ও দিনের ভিন্নতা এবং দূরত্বের কারণে মাত্বলা’ ভিত্তিক অঞ্চলসমূহে সারাবিশে^ ভিন্ন ভিন্ন দিনে পবিত্র ঈদ পালন ও পবিত্র রোযা শুরু করা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার একটি অপরিহার্য বিষয়। সময় ও দিনের ভিন্নতার মূল কারণ হলো দূরত্ব। দূরত্ব কম হলে সময়ের পার্থক্য হয়, আর দূরত্ব বেশি হলে দিনের পার্থক্য হয়। তাই সময়ের পার্থক্য যেমন মান্য করা ফরয, তেমন দিনের পার্থক্যও মান্য করা ফরয। কেননা, পাঁচ ওয়াক্ত ছলাতসহ যে কোন ইবাদত-বন্দেগীর ক্ষেত্রে এক অঞ্চল অন্য অঞ্চলের সময়ের অনুসরণ করলে, যেমন কারো ইবাদত-বন্দেগী হয় না। তদ্রুপ কোথাও সূর্য উদিত হলে উক্ত সময়ে পৃথিবীর সকল স্থানে ছলাতুল ফজর উনার ওয়াক্ত শেষ হয়ে যায় না। বরং কোথাও ঐ সময় পবিত্র ইশা উনার ছলাত শুরু হয়, কোথাও মাগরিব উনার ওয়াক্ত চলতে থাকে, কোথাও যোহর উনার ওয়াক্ত চলতে থাকে। অর্থাৎ যেখানে সূর্য উদিত হয়, সেই মাত্বলা’বাসী ব্যতিত পৃথিবীর কারো জন্যই উদিত সূর্যের হুকুম অনুসরণ করা জায়িয নাই। আর সে কারণেই ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে নতুন চাঁদের মাত্বলা’ তথা উদয়স্থলের আঞ্চলিক সীমানা নির্ধারণ করা। এক অঞ্চল থেকে অপর অঞ্চল পর্যন্ত সফরের দূরত্ব প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلِسُلَيْمَانَ الرِّيحَ غُدُوُّهَا شَهْرٌ وَرَوَاحُهَا شَهْرٌ
অর্থ: আমি বাতাসকে হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনার অধীন করে দিয়েছিলাম, যা সকালে এক মাসের পথ এবং বিকালে এক মাসের পথ অতিক্রম করতো। (পবিত্র সূরা সাবা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-১২)
এ বিষয়ে বিশিষ্ট হানাফী আলিম আল্লামা আহমাদ বিন মুহম্মদ বিন ইসমাঈল ত্বহত্বাবী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ: ১২৩১ হিজরী) তিনি উনার ‘হাশিয়াতুত ত্বহত্ববী আলা মারাকিইল ফালাহ শরহে নূরুল ঈযাহ’ নামক বিশ্বখ্যাত কিতাবে এ ব্যাপারে উল্লেখ করেছেন-
وَاَقَلُّ مَا تَخْتَلِفُ فِيْهِ الْمَطَالِعِ مَسِيْرَة شهر ٍكَمَا فِى الْجَوَاهِرِ اِعْتِبَارًا بِقِصَّةِ حَضْرَتْ سُلَيمان عَلَيْه السَّلَام على نبينا وعليه الصلاة والسلام فإنه قد انتقل كل غدو ورواح من اقليم الى اقليم وبين كل منهما مسيرة شهر قهستانى ونقلة الغد وهى السير من اول النهار الى الزوال والرواح السير من الزوال الى الغروب
অর্থ: “মাতালি’ বা উদয়স্থলসমূহের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে সর্বনিম্ন এক মাসের পথের দূরত্বের সমান অর্থাৎ ১৮দ্ধ৩০=৫৪০ মাইল। যেমনটি, ‘আল-জাওয়াহির’ কিতাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে নির্ভরযোগ্য বর্ণনা উল্লেখ আছে যে, মহান আল্লাহ পাক উনার নবী হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি প্রতিদিন সকালবেলা ও বিকেলবেলা এক ইকলীম (অঞ্চল) থেকে অপর ইকলীম (অঞ্চল) পর্যন্ত সফর করতেন। সকালবেলা ও বিকেলবেলা প্রত্যেক সফরের দূরত্ব ছিল এক মাসের পথের দূরত্বের সমান। হযরত শামসুদ্দীন মুহম্মদ আল কুহুস্তানী আল হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উল্লেখ করেন যে, উনার সকালবেলার সফর দিনের শুরু বা ফজর থেকে যাওয়াল বা ছলাতুয যুহর উনার আউওয়াল ওয়াক্ত পর্যন্ত হত, আর বিকেল বেলার সফর যাওয়াল বা ছলাতুয যুহর উনার আউওয়াল ওয়াক্ত থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত চলত। ” সুবহানাল্লাহ!
এ বিষয়ে ফিক্বহের কিতাবসমূহে আরো উল্লেখ রয়েছে যে-
قَدْرُ الْبُعْدِ الَّذِي تَخْتَلِفُ فِيهِ الْمَطَالِعُ مَسِيرَةُ شَهْرٍ فَأَكْثَرُ عَلَى مَا فِي الْقُهُسْتَانِيِّ عَنْ الْجَوَاهِرِ اعْتِبَارًا بِقِصَّةِ حَضْرَتْ سُلَيْمَانَ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَإِنَّهُ قَدْ انْتَقَلَ كُلَّ غُدُوٍّ وَرَوَاحٍ مِنْ إقْلِيمٍ إلَى إقْلِيمٍ وَبَيْنَهُمَا شَهْرٌ اهـ.
অর্থ: মাতালি’ বা উদয়স্থলসমূহের মধ্যে দূরত্বের পরিমাণ হচ্ছে এক মাসের পথের দূরত্বের সমান অর্থাৎ ১৮দ্ধ৩০=৫৪০ মাইল। জাওয়াহিরী থেকে হযরত কুহুস্তানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনার সফরের ঘটনার উপর ভিত্তি করে বলেন যে, নিশ্চয়ই হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি প্রতিদিন সকালবেলা ও বিকেলবেলা এক ইকলীম (অঞ্চল) থেকে অপর ইকলীম (অঞ্চল) পর্যন্ত সফর করতেন। সকালবেলা ও বিকেলবেলা প্রত্যেক সফরের দূরত্ব ছিল এক মাসের পথের দূরত্বের সমান। (রদ্দুল মুহতার আলা দুররিল মুখতার ২/৩৯৩, মুজাল্লাতু মাজমাইল ফিক্বহিল ইসলামী, ইছবাতুল আহিল্লাহ ফী যিল্লিল মুতাগায়িরাতিল মুয়াছারাহ)
মাজমাউল আনহার ফী শরহে মুলতাক্বাল আবহার এর মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
وَإِنْ كَانَ بَعُدَ بِحَيْثُ يَخْتَلِفُ لَا يَلْزَمُ أَحَدَ الْمِصْرَيْنِ حُكْمُ الْآخَرِ، وَحَدُّهُ عَلَى مَا فِي الْجَوَاهِرِ مَسِيرَةُ شَهْرٍ فَصَاعِدًا اعْتِبَارًا بِقِصَّةِ سُلَيْمَانَ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَإِنَّهُ انْتَقَلَ كُلَّ غُدُوِّ وَرَوَاحٍ مِنْ إقْلِيمٍ إلَى إقْلِيمٍ وَبَيْنَ كُلٍّ مِنْهُمَا مَسِيرَةُ شَهْرٍ
অর্থ: পরস্পর দুটি শহর যদি উদয়স্থলের ভিন্নতা অনুযায়ী দূরবর্তী হয়, তাহলে এক শহরের চাঁদ দেখা অন্য শহরের জন্য গ্রহণযোগ্য হবে না। দূরবর্তী শহরের সীমা হলো এক মাসের চাইতেও অধিক দূরবর্তী পথের সমান। যা জাওয়াহিরী থেকে হযরত কুহুস্তানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনার সফরের ঘটনার উপর ভিত্তি করে বলেন যে, নিশ্চয়ই হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি প্রতিদিন সকালবেলা ও বিকেলবেলা এক ইকলীম (অঞ্চল) থেকে অপর ইকলীম (অঞ্চল) পর্যন্ত সফর করতেন। সকালবেলা ও বিকেলবেলা প্রত্যেক সফরের দূরত্ব ছিল এক মাসের দূরত্বের সমান। (মাজমাউল আনহার ফী শরতে মুলতাক্বাল আবহার ১/২৩৯)
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছে-
اختلف القائلون باعتبار اختلاف المطالع في تحديد المسافة التي يعتبر فيها اختلاف المطالع وأكثر الفقهاء على أنها مسيرة شهر
অর্থ: একই মাতলা’ বা উদয়স্থল গণ্য হওয়ার ক্ষেত্রে দূরত্বের সীমানা কতটুকু, এ ব্যাপারে মতানৈক্য রয়েছে। তবে অধিকাংশ ফুক্বাহায়ে কিরামগণ উনাদের মতে, এক মাসের দূরত্বের পথ নতুন চাঁদ উদয়স্থলের একই মাতলা’ হিসেবে গণ্য হবে। (মিন্নাতুল মুনয়িম ফী শরহি ছহীহি মুসলিম ২/১৫০, মিরয়াতুল মাফাতীহি শরহু মিশকাতিল মাছাবীহ ৬/৪২৮)
উল্লেখিত কিতাব থেকে প্রমাণিত হয় যে, এক মাত্বলা’ থেকে অপর মাত্বলা’ বা উদয়স্থলের দূরত্বের পার্থক্য হলো এক মাসের পথ। সাধারণত: ৩০ দিনে এক মাস হয়। শরীয়তে মুসাফিরী পথ হচ্ছে ৩ দিন ও ৩ রাত। যাকে মূলত তিন দিবস বা দিনই বলে থাকে। যার দূরত্ব ৫৪ মাইল। তাহলে ১ দিনের পথ হয় ৫৪স্ট৩=১৮ মাইল। ১ মাস বা ৩০ দিনের পথ হয় ১৮দ্ধ৩০=৫৪০ মাইল। তাই, এক মাত্বলা’ বা এক উদয়স্থলের আওতার দূরত্ব হলো ৫৪০ মাইল। আর কিলোমিটার হিসেবে ৯৮৭.৫০ কিলোমিটার পথের দূরত্বের সমান হয়ে থাকে। অতএব, ৫৪০ মাইল বা ৯৮৭.৫০ কিলোমিটার পথের দূরত্বের বাহিরের অঞ্চলসমূহে নতুন চাঁদ দেখে ভিন্ন ভিন্ন দিনে পবিত্র ঈদ পালন ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে। আর ঐ পরিমাণ দূরত্বের ভিতরে অবস্থিত এলাকাসমূহে উদয়স্থলের ভিন্নতা গ্রহণযোগ্য হবে না।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: যে শহরে নতুন চাঁদ দেখা যাবে উক্ত শহরের চতুর্দিকে ৫৪০ মাইল বা ৯৮৭.৫০ কিলোমিটার পথের দূরবর্তী অঞ্চলকে একই উদয়স্থলের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য করা হবে। তার উপর ভিত্তি করে সে এলাকায় একই দিনে পবিত্র রোযা, ঈদ ও চাঁদ সংশ্লিষ্ট ইবাদতগুলো পালন করতে হবে। সুবহানাল্লাহ!
বিশেষভাবে বিশেষ তাজদীদ মুবারক প্রকাশ:
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার লখতে জিগার আওলাদ সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল সম্মানিত তাজদীদ মুবারক এই যে, “মুসাফিরী পথ হচ্ছে ১৮ ফরছখ বা ৫৪ মাইল। যেহেতু ১ ফরছখ সমান ৩ মাইল। তাই ১৮ ফরছখ সমান ১৮দ্ধ৩ = ৫৪ মাইল। ” সম্মানিত হানাফী মাযহাব উনার ইহাই নির্ভরযোগ্য ও চুড়ান্ত ফায়সালা। কিন্তু যারা মুসাফিরী পথ ৪৮ মাইল বলে থাকে তাদের এ মতটি নির্ভরযোগ্য নয়। (আল-জাওহারাতুন নাইয়্যারাহ্ শরহে মুখতাছারুল কুদূরী, ফতহুল ক্বদীর শরহুল হিদায়াহ্ আলা বিদায়াতিল্ মুবতাদী, আল-বাহরুর রায়িক্ব শরহু কানযিদ দাক্বায়িক্ব, তাবয়ীনুল হাক্বায়িক্ব শরহু কানযিদ্ দাক্বায়িক্ব লিল্ আহনী, আন-নাহরুল ফায়িক্ব শরহু কানযিদ দাক্বায়িক্ব, মিনহাতুল খালিক্ব আলাল বাহরির রায়িক্ব শরহে কানযুদ্ দাক্বায়িক্ব, আদ্ দুররুল মুখতার আলা তানবীরিল আবছার, রদ্দুল মুহতার আলাদ দুররিল মুখতার শরহে তানবীরুল আবছার, হাশিয়াতুত্ ত্বহত্বাবী আলাদ দুররিল মুখতার, গাইয়াতুল আওতার আলাদ্ দুররিল মুখতার ইত্যাদী নির্ভরযোগ্য ও বিশ্ববিখ্যাত ফিক্হ ও ফতওয়া উনার কিতাবসমূহ)
চলবে.......
-মুহম্মদ মুফীদ্বুর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী ও মুশরিকরা
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সত্যের মাপকাঠি
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (৫৬)
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অকাট্য দলীল দ্বারা সুস্পষ্টভাবে “গান-বাজনা” হারাম সাব্যস্ত হয়েছে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইমামে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)