নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সিবতু রসূল আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উনার কাঁধ মুবারকে জড়িয়ে ধরে ইরশাদ মুবারক করেন, “আয় বারে ইলাহী! আমি উনাকে মুহব্বত করি। আপনিও উনাকে মুহব্বত করুন। আর উনাকে যারা মুহব্বত করবে, উনাদেরকেও আপনি মুহব্বত করুন। ” সুবহানাল্লাহ!
সিবতু রসূল আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিশেষ ব্যক্তিত্ব। উনাকে মুহব্বতকারীদের জন্য সুসংবাদ আর উনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীদের জন্য জাহান্নাম।
তাই সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- সিবতু রসূল আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সবকিছু থেকে; এমনকি জীবনের চেয়েও বেশি মুহব্বত করা এবং দায়িমীভাবে উনার ছানা-ছিফত মুবারক করা।
, ২৮ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৬ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৯ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সিবতু রসূল আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উনার কাঁধ মুবারক জড়িয়ে ধরে ইরশাদ মুবারক করেন, “আয় বারে ইলাহী! আমি উনাকে মুহব্বত করি। আপনিও উনাকে মুহব্বত করুন। আর উনাকে যারা মুহব্বত করবে, উনাদেরকেও আপনি মুহব্বত করুন। ” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা আমাকে মুহব্বত না করবে। আর তোমরা আমাকে মুহব্বত করতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত না করবে। আমি তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করবো, যারা আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করবে। নাঊযুবিল্লাহ! আর আমি তাদের সাথে সন্ধি স্থাপন করবো, যারা আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে সন্ধি স্থাপন করবে। সুবহানাল্লাহ! তারা আমার শত্রু, যারা আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে শত্রুতা পোষণ করবে। নাঊযুবিল্লাহ! সাবধান! যারা আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে কষ্ট দিলো, তারা মূলত আমাকেই কষ্ট দিলো। নাঊযুবিল্লাহ! আর যারা আমাকে কষ্ট দিলো, তারা মূলত যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে কষ্ট দিলো। নাঊযুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “যে ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরানী পরিবার ও আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত নিয়ে ইন্তিকাল করবে, তাকে মালাকুল মউত হযরত আযরাইল আলাইহিস সালাম এবং হযরত মুনকার ও নাকীর ফেরেশতা আলাইহিমাস সালাম উনারা সম্মানিত জান্নাত উনার সুসংবাদ দিবেন। ” আরেক বর্ণনায় বর্ণিত রয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “যে ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহলু বাইত, আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বতের উপর ইন্তিকাল করবে। ঐ ব্যক্তিকে নববধূকে যেমনভাবে বাসর রাতে তার স্বামীর ঘরে প্রবেশ করানো হয়, তেমনিভাবে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে। ” সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ সিবতু রসূল আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং সিবতু রসূল আল খ¦মিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে এবং উনাদের যারা বংশধর, ক্বিয়ামত পর্যন্ত যমীনে অবস্থান করবেন উনাদেরকে যারা মুহব্বত করবে, তাদের সকলের জন্য পবিত্র জান্নাত ওয়াজিব।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, বিখ্যাত ছাহাবী হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-“যদি কোনো ব্যক্তি বাইতুল্লাহ শরীফ উনার হাজরে আসওয়াদ ও মাক্বামে ইবরাহীম উনার মধ্যে দাঁড়িয়ে নামায আদায় করে এবং রোযাও রাখে, কিন্তু সে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষভাব রেখে মৃত্যুবরণ করে, নিশ্চয়ই সে জাহান্নামে যাবে। ” নাউযুবিল্লাহ! অপর এক পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “যারা হযরত আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষভাব রেখে মৃত্যুবরণ করবে, তারা পবিত্র জান্নাত উনার সুগন্ধ পর্যন্ত পাবে না। ” নাউযুবিল্লাহ! পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-“হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি যে ব্যক্তি বিদ্বেষভাব রাখবে, সে মুনাফিক। ” নাউযুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- সিবতু রসূল আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিশেষ ব্যক্তিত্ব। উনাকে মুহব্বতকারীদের জন্য সুসংবাদ আর উনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীদের জন্য জাহান্নাম। তাই সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- সিবতু রসূল আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সবকিছু থেকে; এমনকি জীবনের চেয়েও বেশি মুহব্বত করা এবং দায়িমীভাবে উনার ছানা-ছিফত মুবারক করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
“ইলম হচ্ছে আমলের ইমাম”। দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয। এই ফরয আদায় না করলে এর জন্য পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। এজন্য তাকে শাস্তিও পেতে হতে পারে।
০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
যদি তোমরা অর্থাৎ মুসলমানগণ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের উপর ইস্তিকামত থাকো এবং হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হও, তবে কাফির-মুশরিক অর্থাৎ ইহুদী, নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসীসহ সমস্ত বিধর্মীদের কোনো ষড়যন্ত্রই তোমাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। সুবহানাল্লাহ! বর্তমানে মুসলমানরা যে সারাবিশ্বে ইহুদী-নাছারাদের দ্বারা যুলুম ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার একটাই কারণ- মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ!
০৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আত্ তাসিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার বেমেছাল মুবারক শানে জঘন্য অপবাদ আরোপকারীদের পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ।
০২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
উত্তম কথা উত্তম গাছরে ন্যায় ফলদায়ক। উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়।
০১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যারা কিতাব উনার উপর দায়িম-ক্বায়িম থাকবে অর্থাৎ কিতাব উনার আদেশ-নিষেধ মেনে চলবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে উপর থেকে এবং পায়ের নিচ থেকে কুদরতী রিযিক দান করবেন।
৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেছেন এবং অন্যদেরকেও পালন করার ব্যাপারে ব্যাপক উৎসাহ প্রদান করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে উনার হাবীব মাহবূব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করেন ও উনার পবিত্র যিকির শরীফ বা পবিত্র আলোচনা মুবারক করেন।
২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বোচ্চ রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রত্যেক সালিক বা মুরীদের জন্য নিজ ত্বরীক্বার পবিত্র শাজরা শরীফ সম্পর্কে অবহিত হওয়া বা জানা আবশ্যক।
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করা হলো সন্তুষ্টিপূর্ণ সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম আমল মুবারক। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ শুধু একটি বরকতময় আমলই নয় বরং এটা হলো নাজাতের সনদপত্র অর্থাৎ চূড়ান্ত কামিয়াবীর দলীল। সুবহানাল্লাহ!
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আখেরী যামানার ফিতনা ফাসাদ থেকে নাজাত লাভের একমাত্র উপায় হলো হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরা তথা অনুসরণ অনুকরণ করা, জীবনের সকল ক্ষেত্রে উনাদেরকে আদর্শ রূপে গ্রহণ করা।
২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম” (সোমবার) পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা শ্রেষ্ঠ দিনসমূহেরও সাইয়্যিদ। সুবহানাল্লাহ!
২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)