সম্পাদকীয়-১
সুমহান ঐতিহাসিক পবিত্র পহেলা মুহররমুল হারাম শরীফ। খলীফায়ে ছালিছ, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব গ্রহণের সুমহান দিন।
এ সুমহান দিবসটির তাৎপর্য অনুধাবন গোটা মুসলিম উম্মাহর জন্য ফরয-ওয়াজিব।
, ২৭ জুন, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে পবিত্র নিসবতে আযীম মুবারক সুসম্পন্ন হওয়ার জন্য তথা উনাদের খিদমতে যাওয়ার জন্য সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম ও সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাদের যে আকুলতা-ব্যাকুলতা এবং কোশেশ তা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বিষয়টি কি অব্যক্ত, অবর্ণনীয়, অপূর্ব সৌভাগ্যের তথা নিসবতের তা অকল্পনীয়। সুবহানাল্লাহ! এ মহান সৌভাগ্যের জন্যই যেন হযরত যুন নুরাইন আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ! তিনিই একমাত্র ব্যক্তিত্ব যিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুইজন হযরত বানাত আলাইহিমাস সালাম উনাদের খিদমত মুবারকে গিয়েছিলেন। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার যদি একশ জনও বানাত আলাইহিন্নাস সালাম থাকতেন আর উনাদেরকে যদি জামিউল কুরআন, আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সাথে নিসবাতুল আযীম মুবারক দেয়ার সুযোগ আসতো, তবে আমি সেই একশ জনকেই উনার কাছে দিয়ে দিতাম। ” সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
প্রসঙ্গত, তাফসীরে বর্ণিত রয়েছে, সবচেয়ে বড় খিদমত হলো- আর্থিক খিদমত। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে পুরো জিন্দেগী মুবারকে অবর্ণনীয় আর্থিক খিদমত মুবারক আঞ্জাম দিয়েছেন জামিউল কুরআন, আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি। তাবুকের জিহাদ মুবারক একটি উদাহারণ মাত্র। এ জিহাদ মুবারকে তিনি এক হাজার দীনার হাদিয়া মুবারক করেন; যাতে বেমেছাল সন্তুষ্ট হয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আজকের পর থেকে সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনাকে কোনো ক্ষতি করতে পারবে না, তিনি যে কাজই করেন না কেন। সুবহানাল্লাহ! এ রকম সন্তুষ্টি ও স্বীকৃতি তিনি আরো অনেকবার লাভ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
(২)
উল্লেখ্য, জামিউল কুরআন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি শুধু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সরাসরি খিদমত মুবারকেই আর্থিক খিদমত করেননি। রূমার কূপ ক্রয় করে দান, পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ সম্প্রসারণের জন্য জমি ক্রয়, একজন অভাবগ্রস্তকেই এক হাজার উট পরিমাণ সম্পদ দান, দুর্ভিক্ষের সময় হাজার উট বোঝাই খাদ্য পবিত্র মদীনা শরীফবাসীকে হাদিয়া প্রদান; উনার বেমেছাল দানসমূহের মধ্যে কয়েকটি নজির মাত্র।
পাশাপাশি বিশেষভাবে উল্লেখ্য, জামিউল কুরআন, আমিরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি শুধু ব্যক্তিগতভাবেই গনী ছিলেন না; বরং উনার খিলাফতকালে প্রত্যেকেই প্রচুর প্রাচুর্য লাভ করেন। হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার খিলাফত আমলেই কাত্তান কাপড় দিয়ে নাক মুবারক পরিষ্কার করতেন। তখন দাস-দাসী বিক্রি করা হতো স্বর্ণ-রৌপ্যের ওজনে, একটি ঘোড়া বিক্রি করা হতো এক লক্ষ দিরহামের বিনিময়ে (৩ থেকে ৪ কোটি টাকার বিনিময়ে) এবং একটি খেজুর বৃক্ষ বিক্রি করা হতো এক হাজার দিরহামের বিনিময়ে (৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকার বিনিময়ে)।
সে সময়ে হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনিসহ আরো অনেক হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা কান্নাকাটি করতেন যে, এতো অধিক সুখ-শান্তি যে, উনাদের সমস্ত বদলা দুনিয়াতেই দেয়া হয়ে গেলো কিনা! সুবহানাল্লাহ!
(৩)
উল্লেখ্য, খলীফায়ে ছালিছ, জামিউল কুরআন, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার প্রায় বারো (১২) বৎসরের খিলাফতকালে খিলাফতের পরিধি ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হয় এবং উহার সীমানা সিন্ধু হতে স্পেন পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে পড়ে। মুসলমান বাহিনী তখন বড় বড় জিহাদে অংশগ্রহণ করা ছাড়াও নৌশক্তিতে অত্যন্ত সফলতার পরিচয় দেন এবং সাইপ্রাস ও রোড্স দ্বীপদ্বয় জয় করেন। এতদুদ্দেশ্যে একটি নিয়মিত বৃহৎ নৌবাহিনী গঠন করা হয়। হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আন্হু তিনি সমুদ্রপথে এতদূর অগ্রসর হন যে, ৩২ হিজরী সনে তিনি কনস্টান্টিনোপল পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছেন (আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া)
সমুদ্রপথে বিজয়ের সূচনা সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সুমহান খিলাফতের এক আযীমুশ্ শান কৃতিত্ব। এ সময় মুসলমানগণ ভারতবর্ষের প্রতিও নজর দেন এবং গুজরাটের উপকূলীয় অঞ্চলগুলি করায়ত্ত করেন। এই সব বিজয় মাত্র ছয় বৎসরেরও কম সময়ে অর্জিত হয়।
সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত আমলের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও আযীমুশ শান কৃতিত্ব হচ্ছে- ইসলামী বিশ্বের সকল মুসলমানকে একই মাছহাফ (পবিত্র কুরআন শরীফ) ও একই কিরায়াতের উপর একত্র করা। মূলত, গোটা মুসলিম বিশ্বকে একই পতাকার ছায়াতলে সন্নিবিষ্ট করা তথা মুসলমানদের দ্বিধাবিভক্ত না করা, তাদের মধ্যে রক্তপাত না ঘটানো ছিল উনার বিশেষ শান। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
(৪)
প্রসঙ্গত বলতে হয়, ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ, রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দেশ বাংলাদেশে উনার সম্পর্কে এবং উনার খিলাফতকাল সম্পর্কে সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে কোনো আলোচনা, পর্যালোচনা এবং স্মরণ বা মূল্যায়ন তথা অনুসরণ, অনুকরণের অনু পরিমাণ চিহ্ন নেই। নাঊযুবিল্লাহ!
পাশাপাশি, হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কেও কোনো ধারণা বা শিক্ষা দেয়া হচ্ছে না। খিলাফত উনার সুফল সম্পর্কে জানানো হচ্ছে না। কিন্তু পারিবারিক বন্ধনহীনতা, সামাজিক অস্থিরতা, রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, দুর্নীতি, ভেজাল, সন্ত্রাস, নারী ও শিশু নির্যাতন ইত্যাদি অরাজকতা আর অনাচারের প্রবণতায় রাষ্ট্রযন্ত্র আজ ক্ষত-বিক্ষত, বিপর্যস্ত। জনজীবন আজ গভীর হতাশাগ্রস্ত। কিন্তু মুক্তির দিশা সামনে নেই। থাকার সম্ভাবনাও নেই। বরং আরো নিত্য-নতুন সমস্যার উদ্ভব হচ্ছে। তাহলে উপায় কী? উপায় মূলত গণতন্ত্রে নেই। বর্তমানে প্রচলিত রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নেই। বর্তমান রাষ্ট্র মুক, বধির, অন্ধ। সঙ্গতকারণেই ব্যক্তি মুসলমান এবং রাষ্ট্রযন্ত্র উভয়কেই খিলাফতমুখী হতে হবে।
প্রসঙ্গত, আজ পবিত্র পহেলা মুহররম শরীফ। যা খলীফায়ে ছালিছ, আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, জামিউল কুরআন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব মুবারক গ্রহণের সুমহান দিন। এ সুমহান দিনে এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান উনাদের মাঝে এই চেতনা বিস্তার লাভ করুক। এই জজবা ও ছহীহ বুঝ জেগে উঠুক।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিলো। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












