সূর্যমুখীর হাসিতে স্বপ্ন দেখছেন চাষি, মুগ্ধ দর্শনার্থীরা

, ২১ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৩ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ২২ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ৭ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) দেশের খবর

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সংবাদদাতা:

নাচোল পৌরসভার দেওপাড়া গ্রামের কৃষক হাবিবুর রহমান। তিনি দুই বিঘা জমিতে চাষ করেছেন সূর্যমুখী। ভালো ফলনের আশা করছেন কৃষক হাবিবুর রহমান।

কৃষক হাবিবুর রহমান বলেন, গত বছর আমি কৃষি অফিসের সহায়তায় ১০ কাঠা জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করে লাভবান হয়েছি। সূর্যমুখীর চাষ লাভজনক হওয়ায় এ বছর দুই বিঘা জমিতে সূর্যমুখী চাষ করেছি।

হাবিবুর রহমান আরও বলেন, বরেন্দ্র অঞ্চলে পানির স্তর কমে যাওয়ায় সূর্যমুখী চাষ করছি। এ বছর সূর্যমুখীর চাষ করে ভালো ফলনের আশা করছি। এ বছর খরচ বাদ দিয়ে দ্বিগুণ লাভের আশা করছি।

এ সময় আরেক কৃষক তুহিন বলেন, ‘হাবিবুরের দেখাদেখি বরেন্দ্র অঞ্চলের লোকজন সূর্যমূখী চাষাবাদে ঝুঁকছেন। ভবিষ্যতে আমিও সূর্যমূখী চাষ করব।’

এ বিষয়ে নাচোল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সলেহ আকরাম বলেন, অন্যান্য ফসলের চেয়ে সূর্যমুখী চাষে খরচ কম। সূর্যমুখী বীজ নভেম্বর মাসের দিকে রোপণ করতে হয়। বীজ রোপণের তিন থেকে চার দিনের মধ্যে চারা গজায়। দেশে ভোজ্যতেলের চাহিদা পূরণ করতে সূর্যমুখী চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমরা চাষিদের সব ধরনের সহযোগিতা করে যাচ্ছি। কৃষকরা সূর্যমুখী চাষ করে লাভবান হবেন বলে আশা করছি।

ট্যাগসমূহঃ