স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন
, ২৮ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৫ ছানী, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৪ জুলাই, ২০২৫ খ্রি:, ১০ শ্রাবণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) দেশের খবর
বিমান চলাচলের পথেই রাজধানীর উত্তরা দিয়াবাড়ীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ। বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে বিমান যে পথে এসে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে- ঠিক সেই পথের নিচেই বিশাল জায়গাজুড়ে গড়ে তোলা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিষ্ঠানটির প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর প্রশ্ন উঠেছে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে কেন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে প্রতিদিন গড়ে ১৯০টি ফ্লাইট ওঠানামা করে। বিমানের অবতরণের নির্দিষ্ট পথ রয়েছে। দেখা গেছে, প্রায় সব বিমান স্কুল প্রাঙ্গণের অল্প ওপর দিয়ে বিমানবন্দরে অবতরণ করে। ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি এমনিতেই ঝুঁকিতে ছিল।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, এ পথ দিয়ে বিমান খুব নিচ দিয়ে যায়। এমনকি ছাদে কাপড় শুকাতে গেলেও বিমানের পাখার বাতাস টের পাওয়া যায়।’
স্কুলের একজন নিরাপত্তাকর্মী বলেন, আমাদের মাথার ওপর দিয়ে কিছুক্ষণ পরপরই বিমান যায়। ফলে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে যুদ্ধবিমানটি নিয়ে পৃথকভাবে কারও কোনো উদ্বেগ ছিল না। পরে শব্দ শুনে ও আগুন দেখে বুঝতে পারি কিছু ঘটেছে। কাছে গিয়ে দেখি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।’
ওই নিরাপত্তা কর্মীর ভাষ্য অনুযায়ী, উত্তর-পশ্চিম কোণ দিয়ে বিমানটি এসে দোতলা ভবনের সামনে বিধ্বস্ত হয়। প্রায় এক ঘণ্টা অবস্থান করে দেখা গেছে, নিরাপত্তাকর্মী যে পথটির কথা উল্লেখ করেছেন, ঠিক সেই পথটি ধরেই যাত্রীবাহী ফ্লাইটগুলো হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করছিল। নিরাপত্তাকর্মীর ভাষ্য এবং বিমানটির বিধ্বস্ত হওয়ার জায়গা পরিদর্শন করে বোঝা যায়, প্রশিক্ষণরত পাইলট যুদ্ধবিমানটি বিমানবন্দরে অবতরণের চেষ্টা চালিয়েছিলেন।
সাবেক এয়ার কমোডর ইশফাক এলাহি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি বিমান অবতরণের পথেই পড়েছে। এ ধরনের একটি ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করাটা ঠিক হয়েছে কি না সেটি বিবেচ্য বিষয়। এ ছাড়া এখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না হয়ে হাসপাতাল কিংবা আবাসনও হতে পারতো।
ইশফাক এলাহি জানান, যতটুকু শুনেছি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ব্যাপারে সরকারের আপত্তি ছিল। এ ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় এ ধরনের প্রতিষ্ঠান করার ক্ষেত্রে সিভিল এভিয়েশন ও রাজউকের অনুমতি নিতে হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষ হয়তো প্রভাব খাটিয়ে সেই অনুমোদন নিতে পেরেছে। তিনি বলেন, বর্তমানে বিমানবন্দরটি যখন করা হয় তখন এই এলাকা এত জনবহুল ছিল না। এখন হয় বিমানবন্দর সরাতে হবে, নয়তো জনবসতি সরাতে হবে। তবে জনবসতি সরানো যেহেতু সম্ভব নয়, সেহেতু বিমানবন্দর সরানোর পরিকল্পনা সরকারের নেওয়া উচিত।
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিমান চলাচলের পথেই রাজধানীর উত্তরা দিয়াবাড়ীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ। বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে বিমান যে পথে এসে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে- ঠিক সেই পথের নিচেই বিশাল জায়গাজুড়ে গড়ে তোলা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিষ্ঠানটির প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর প্রশ্ন উঠেছে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে কেন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে প্রতিদিন গড়ে ১৯০টি ফ্লাইট ওঠানামা করে। বিমানের অবতরণের নির্দিষ্ট পথ রয়েছে। দেখা গেছে, প্রায় সব বিমান স্কুল প্রাঙ্গণের অল্প ওপর দিয়ে বিমানবন্দরে অবতরণ করে। ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি এমনিতেই ঝুঁকিতে ছিল।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, এ পথ দিয়ে বিমান খুব নিচ দিয়ে যায়। এমনকি ছাদে কাপড় শুকাতে গেলেও বিমানের পাখার বাতাস টের পাওয়া যায়।’
স্কুলের একজন নিরাপত্তাকর্মী বলেন, আমাদের মাথার ওপর দিয়ে কিছুক্ষণ পরপরই বিমান যায়। ফলে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে যুদ্ধবিমানটি নিয়ে পৃথকভাবে কারও কোনো উদ্বেগ ছিল না। পরে শব্দ শুনে ও আগুন দেখে বুঝতে পারি কিছু ঘটেছে। কাছে গিয়ে দেখি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।’
ওই নিরাপত্তা কর্মীর ভাষ্য অনুযায়ী, উত্তর-পশ্চিম কোণ দিয়ে বিমানটি এসে দোতলা ভবনের সামনে বিধ্বস্ত হয়। প্রায় এক ঘণ্টা অবস্থান করে দেখা গেছে, নিরাপত্তাকর্মী যে পথটির কথা উল্লেখ করেছেন, ঠিক সেই পথটি ধরেই যাত্রীবাহী ফ্লাইটগুলো হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করছিল। নিরাপত্তাকর্মীর ভাষ্য এবং বিমানটির বিধ্বস্ত হওয়ার জায়গা পরিদর্শন করে বোঝা যায়, প্রশিক্ষণরত পাইলট যুদ্ধবিমানটি বিমানবন্দরে অবতরণের চেষ্টা চালিয়েছিলেন।
সাবেক এয়ার কমোডর ইশফাক এলাহি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি বিমান অবতরণের পথেই পড়েছে। এ ধরনের একটি ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করাটা ঠিক হয়েছে কি না সেটি বিবেচ্য বিষয়। এ ছাড়া এখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না হয়ে হাসপাতাল কিংবা আবাসনও হতে পারতো।
ইশফাক এলাহি জানান, যতটুকু শুনেছি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ব্যাপারে সরকারের আপত্তি ছিল। এ ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় এ ধরনের প্রতিষ্ঠান করার ক্ষেত্রে সিভিল এভিয়েশন ও রাজউকের অনুমতি নিতে হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষ হয়তো প্রভাব খাটিয়ে সেই অনুমোদন নিতে পেরেছে। তিনি বলেন, বর্তমানে বিমানবন্দরটি যখন করা হয় তখন এই এলাকা এত জনবহুল ছিল না। এখন হয় বিমানবন্দর সরাতে হবে, নয়তো জনবসতি সরাতে হবে। তবে জনবসতি সরানো যেহেতু সম্ভব নয়, সেহেতু বিমানবন্দর সরানোর পরিকল্পনা সরকারের নেওয়া উচিত।
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিমান চলাচলের পথেই রাজধানীর উত্তরা দিয়াবাড়ীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ। বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে বিমান যে পথে এসে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে- ঠিক সেই পথের নিচেই বিশাল জায়গাজুড়ে গড়ে তোলা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিষ্ঠানটির প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর প্রশ্ন উঠেছে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে কেন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে প্রতিদিন গড়ে ১৯০টি ফ্লাইট ওঠানামা করে। বিমানের অবতরণের নির্দিষ্ট পথ রয়েছে। দেখা গেছে, প্রায় সব বিমান স্কুল প্রাঙ্গণের অল্প ওপর দিয়ে বিমানবন্দরে অবতরণ করে। ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি এমনিতেই ঝুঁকিতে ছিল।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, এ পথ দিয়ে বিমান খুব নিচ দিয়ে যায়। এমনকি ছাদে কাপড় শুকাতে গেলেও বিমানের পাখার বাতাস টের পাওয়া যায়।’
স্কুলের একজন নিরাপত্তাকর্মী বলেন, আমাদের মাথার ওপর দিয়ে কিছুক্ষণ পরপরই বিমান যায়। ফলে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে যুদ্ধবিমানটি নিয়ে পৃথকভাবে কারও কোনো উদ্বেগ ছিল না। পরে শব্দ শুনে ও আগুন দেখে বুঝতে পারি কিছু ঘটেছে। কাছে গিয়ে দেখি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।’
ওই নিরাপত্তা কর্মীর ভাষ্য অনুযায়ী, উত্তর-পশ্চিম কোণ দিয়ে বিমানটি এসে দোতলা ভবনের সামনে বিধ্বস্ত হয়। প্রায় এক ঘণ্টা অবস্থান করে দেখা গেছে, নিরাপত্তাকর্মী যে পথটির কথা উল্লেখ করেছেন, ঠিক সেই পথটি ধরেই যাত্রীবাহী ফ্লাইটগুলো হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করছিল। নিরাপত্তাকর্মীর ভাষ্য এবং বিমানটির বিধ্বস্ত হওয়ার জায়গা পরিদর্শন করে বোঝা যায়, প্রশিক্ষণরত পাইলট যুদ্ধবিমানটি বিমানবন্দরে অবতরণের চেষ্টা চালিয়েছিলেন।
সাবেক এয়ার কমোডর ইশফাক এলাহি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি বিমান অবতরণের পথেই পড়েছে। এ ধরনের একটি ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করাটা ঠিক হয়েছে কি না সেটি বিবেচ্য বিষয়। এ ছাড়া এখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না হয়ে হাসপাতাল কিংবা আবাসনও হতে পারতো।
ইশফাক এলাহি জানান, যতটুকু শুনেছি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ব্যাপারে সরকারের আপত্তি ছিল। এ ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় এ ধরনের প্রতিষ্ঠান করার ক্ষেত্রে সিভিল এভিয়েশন ও রাজউকের অনুমতি নিতে হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষ হয়তো প্রভাব খাটিয়ে সেই অনুমোদন নিতে পেরেছে। তিনি বলেন, বর্তমানে বিমানবন্দরটি যখন করা হয় তখন এই এলাকা এত জনবহুল ছিল না। এখন হয় বিমানবন্দর সরাতে হবে, নয়তো জনবসতি সরাতে হবে। তবে জনবসতি সরানো যেহেতু সম্ভব নয়, সেহেতু বিমানবন্দর সরানোর পরিকল্পনা সরকারের নেওয়া উচিত।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
২০ জেলায় ১৪ ডিগ্রির নিচে নামলো তাপমাত্রা, সর্বনিম্ন পঞ্চগড়ে
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
কয়েদিরা পোস্টাল ভোট দিতে তফসিলের দিন থেকে নিবন্ধন করতে পারবেন
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পাথরবোঝাই ট্রাক উঠতেই ভেঙে পড়লো ব্রিজ, দুই উপজেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘বন্ধ হওয়া চিনিকলগুলো পুনরায় চালুর উদ্যোগ নিয়েছি’
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বন্দর রক্ষার আন্দোলন থেকে সরানো যাবে না
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আসছে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ, হতে পারে শিলাবৃষ্টিসহ বজ্রঝড়
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
অনলাইনে ইনভেস্টমেন্টের ফাঁদে ফেলে কোটি টাকা আদায়, প্রতারক গ্রেপ্তার
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ফরিদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৩ আরোহী নিহত, আহত ৫
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পে-স্কেল নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের নতুন ঘোষণা
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘তারেক রহমান ৫ আগস্টের পর দেশে এলে অনেক কিছুই ঘটত না’
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘তারেক রহমান বাংলাদেশের ভোটার কি না, এ প্রশ্ন অবান্তর’
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতনেই খালেদা জিয়ার রোগের সূচনা’
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












