“হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ্ছালিছাহ্ ছিদ্দীকাহ্ আলাইহাস সালাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, সাবধান! আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ইরশাদ মুবারক করতে শুনেছি, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম আপনাদের প্রতি ছালেহীন ব্যতিত অন্য কেউ সদ্বাচরণ করবে না।”
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
সকল মু’মিন-মু’মিনার জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বেশি বেশি আলোচনা করা, উনাদেরকে মুহব্বত করা, উনাদের পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে ইবরত-নছীহত হাছিল করা, উনাদের মুবারক শানে সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা এবং সর্বক্ষেত্রে উনাদেরকে মুবারক ইতায়াত করা। তবেই কামিয়াবী হাছিল করা সহজ এবং সম্ভব হবে।
, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২

ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রুবুবিয়াত মুবারক প্রকাশের ক্ষেত্রে উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মুবারক উছীলা বানিয়েছেন। উনার সম্মানার্থেই সারা কায়িনাত সৃষ্টি করেছেন। কায়িনাত মাঝে যে বা যারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিসবত মুবারক যত বেশি হাছিল করতে পারবেন, উনার শ্রেষ্ঠত্ব তত বেশি, তিনি তত বেশি মর্যাদাবান এবং ফযীলতপ্রাপ্ত। বলার অপেক্ষাই রাখেনা যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিসবত মুবারক হাছিলের ক্ষেত্রে সর্বাধিক অগ্রগণ্য হচ্ছেন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা। কায়িনাত মাঝে দ্বিতীয় কেউ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের চেয়ে অধিক অগ্রগামী হতে পারেনি, কশ্মিনকালেও পারবেনা। আর এ জন্যই হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি - রেযামন্দি মুবারক হাছিলের অন্যতম উছিলা মুবারক । সুবহানাল্লাহ।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ্ছালিছাহ্ ছিদ্দীকাহ্ আলাইহাস সালাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, সাবধান! আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ইরশাদ মুবারক করতে শুনেছি, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম আপনাদের প্রতি ছালেহীন ব্যতিত অন্য কেউ সদ্বাচরণ করবে না।” অর্থাৎ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণ ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। অন্য কথায় ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে। আর এ বিষয়টি উনাদের আলোচনা মুবারক এবং উনাদের ইতায়াতের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, কেউ যদি সত্যিকার অর্থে উনাদেরকে মুহব্বত করে, তাহলে সে ব্যাপকভাবে উনাদের আলোচনা মুবারক করবে। উনাদের আলোচনা মুবারকে সর্বক্ষেত্রে ব্যাপৃত থাকবে। আর এ জন্যই উনাদের প্রতি সদাচরণ তথা সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করতে হবে, উনাদের ছানা-ছিফত মুবারক করতে হবে, উনাদের সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা জীবনী মুবারক বেশি বেশি আলোচনা-পর্যালোচনা করতে হবে। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি দুনিয়া-আখিরাতে উত্তম প্রতিদান প্রদান করবেন। মহান আল্লাহ পাক উনাকে ক্ষমাশীল হিসেবে লাভ করা যাবে। আর উনাদের মুবারক আলোচনা করলে জিন্দেগীর সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করা হবে। খাছ খায়ের, বরকত, রহমত, সাকীনাহ নাযিল হবে। সমস্ত নেক মক্বছূদ পূরণ হবে। সর্বোপরি মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে বিশেষ নিসবত মুবারক প্রতিষ্ঠিত হবে এবং উনাদের আখাছছুল খাছ সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক হাছিল হবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে মুসলমানরা কাফির, মুশরিক, বেদ্বীন, বদদ্বীন, নাস্তিক, ফাসিক-ফুজ্জারদের নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা করে। তাদের জীবনী নিয়ে গবেষণা করে। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে তারা সম্পূর্ণ অনবহিত। নাঊযুবিল্লাহ! দেখা যাচ্ছে মুসলমানরা মূল থেকে সরে গিয়েছে। আর এজন্যই সারা বিশ্বে মুসলমানরা আজ লাঞ্ছিত, নির্যাতিত। হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে মুসলমানরা যদি জানতো, গবেষণা করতো, উনাদের পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক থেকে ইবরত-নছীহত গ্রহণ করতো, সর্বক্ষেত্রে উনাদেরকে নিয়ে আলোচনা, গবেষণা ও ফিকির করতো, তাহলে তাদেরকে কোনো ধরণের নাজুক পরিস্থিতির শিকার হতে হতো না। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে। সকল মু’মিন-মু’মিনার জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বেশি বেশি আলোচনা করা, উনাদেরকে মুহব্বত করা, উনাদের পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে ইবরত-নছীহত হাছিল করা, উনাদের মুবারক শানে সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা এবং সর্বক্ষেত্রে উনাদেরকে মুবারক ইতায়াত করা। তবেই কামিয়াবী হাছিল করা সহজ এবং সম্ভব হবে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুসারে- ‘যে পুরুষ ও মহিলা নিজে পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ!
১৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করা হলো সন্তুষ্টিপূর্ণ সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম আমল মুবারক। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ শুধু একটি বরকতময় আমলই নয় বরং এটা হলো নাজাতের সনদপত্র অর্থাৎ চূড়ান্ত কামিয়াবীর দলীল। সুবহানাল্লাহ! যা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ ও পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ দ্বারা প্রমাণিত।
১৩ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রত্যেক ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের জন্য ফরয হচ্ছে- মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার সম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রতি বিশুদ্ধ আক্বীদা রেখে উনাদের প্রতিটি আদেশ-নিষেধ মুবারক পরিপূর্ণরূপে পালন করা।
১২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
১১ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হারাম বা সম্মানিত মাসসমূহের মধ্যে পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ অন্যতম। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- খ্বালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক হাছিলে পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার হক্ব যথাযথভাবে আদায় করা।
১০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
০৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বোচ্চ রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
০৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক ঈমানের ভিত্তি বা মূল। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনার প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা এবং উনাকে হাক্বীক্বীভাবে অনুসরন-অনুকরন করা।
০৬ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র আশুরা শরীফ সীমাহীন রহমত, বরকত, সাকীনাহ এবং ইতমিনান লাভ করার বিশেষ সুযোগ।
০৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি ও আখেরী রসূল মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন, এছাড়া বাকি সব কিছু। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সমুন্নত শান-মান মুবারক নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ করা, উনাদের সমালোচনা করা সুস্পষ্ট হারাম, কুফরী ও কবীরাহ গুণাহ এবং কঠিন লা’নতগ্রস্ত হওয়ার কারণ। মূলত, উনারাই হচ্ছেন ঈমান এবং জান্নাতের মালিক। উনাদের প্রতি ঈমান না আনলে ঈমানদার হওয়া যায়না। জান্নাতীও হওয়া যায়না।
০৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
০২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
০১ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)