মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
‘(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ফযল মুবারক ও মহাসম্মানিত রহমত মুবারক অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা।’ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করতে হলে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করতে হবে।
তাই, প্রত্যেকের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন ইশার নামাযের পর ১০০ বার এবং পবিত্র ফজর নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ নিয়মিত পাঠ করা, শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে খেয়ালের দ্বারা দায়েমীভাবে পবিত্র পাছ আনফাছ যিকির এবং ত্বরীক্বা অনুযায়ী প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা ক্বলবী যিকির করা।
, ২৫ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৩ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ৩১ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ১৬ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২

আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ফযল মুবারক ও মহাসম্মানিত রহমত মুবারক অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা।’ সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য হাক্বীক্বীভাবে খুশি প্রকাশ করতে হবে।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, এখন এ হাক্বীক্বীভাবে খুশি প্রকাশ করার ক্ষেত্রে দু’টি বিষয় বাধা স্বরূপ। প্রথমত, গাফলতি। দ্বিতীয়ত, বখীলি। গাফিলদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তারা পশুর ন্যায়। বরং তার চেয়েও অধম। তারাই হচ্ছে গাফিল।’ অর্থাৎ, গাফিলরা পশুর চেয়েও অধম। আর বখীলদের সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, বখীল ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার শত্রু। একটা পশুই যেখানে ইবাদত-বন্দেগী করতে পারেনা, সেখানে পশুর চেয়েও অধম কিভাবে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করবে? একইভাবে বখীল ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার শত্রু। শত্রুর পক্ষে তো কখনোই হাক্বীক্বীভাবে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা সম্ভব নয়। তাই, পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করার জন্য নিজেকে প্রস্তত করতে হবে। এ জন্যই পশুর চেয়েও অধমকে হাক্বীক্বী বাশার বা মানুষ হতে হলে সর্বপ্রকার গাফলতি দূর করতে হবে। পাশাপাশি মহান আল্লাহ পাক উনার শত্রু থেকে বন্ধুতে পরিণত হতে হলে বখীলি তরক করে হাক্বীক্বী সাখাওয়াতী গ্রহণ করতে হবে।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, গাফলতি ও বখীলি দূর করার একমাত্র উপায় হচ্ছে ক্বলবী যিকির। যে বিষয়টি ইলমে তাছাউফের ভাষায় বলা হয়, কামিল শায়েখ উনার কাছে বাইয়াত হয়ে উনার পবিত্র ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করে উনার নির্দেশনা অনুযায়ী যিকির-ফিকির করে এবং আদেশ-নিষেধ পালনের মাধ্যমে ফয়েজে ইত্তিহাদী হাছিল করে প্রত্যেককে আল্লাহওয়ালা ও আল্লাহওয়ালী হতে হবে। যা প্রত্যেকের জন্যই ফরয।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আমাদের সিলসিলায় যারা বাইয়াত হয়েছে বা দাখিল হয়েছে, তাদের প্রত্যেকের জন্য কয়েকটি বিষয় বাধ্যতামূলক। প্রথমত, প্রতিদিন ইশার নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ পাঠ করতে হবে। ইশা বা’দ পবিত্র দুরুদ শরীফ পাঠের মাধ্যমে অন্তরে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক পয়দা হবে। উনার মুহব্বত-মা’রিফত, তায়াল্লুক্ব ও যিয়ারত মুবারক নসীব হবে। দ্বিতীয়ত, প্রতিদিন পবিত্র ফজর নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ পাঠ করতে হবে। ফজর বা’দ পবিত্র দুরুদ শরীফ পাঠের মাধ্যমে অন্তরে হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার মুহব্বত মুবারক পয়দা হবে। উনার মুহব্বত-মা’রিফত, তায়াল্লুক্ব ও যিয়ারত মুবারক নসীব হবে। তৃতীয়ত, শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে খেয়ালের দ্বারা দায়েমীভাবে পবিত্র পাছ আনফাছ যিকির করতে হবে। শ্বাস ফেলবার সময় “লা ইলাহা” এবং শ্বাস ভিতরে টানবার সময় “ইল্লাল্লাহ্” খেয়াল করতে হবে। পবিত্র পাস-আনফাস যিকির দ্বারা অন্তরে মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত মুবারক পয়দা হয়ে, দুনিয়ার মুহব্বত দূর হবে, বিপদ-আপদ ও বালা-মুছিবত দূর হবে, রিযিকে বরকত হবে, মৃত্যৃর সময় ঈমান নসীব হবে। চতুর্থত, ত্বরীক্বা অনুযায়ী ওযীফা শরীফের কিতাব হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার কাছ থেকে দাগিয়ে নিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা ক্বলবী যিকির করতে হবে।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আবশ্যকীয় এ চারটি বিষয় সালিক যখন যথাযথভাবে পালন করবে, তখনই সালিক ফয়েজে ইত্তেহাদী লাভ করতে পারবে। তখন অন্তরের গালিজ দূর হবে, মুহলিকাত দূর হবে, বখিলী দূর হবে, গাফলতি দূর, পশুর চেয়েও নিবোধ ভাব দূর হবে। সাথে সাথে মুনজিয়াত পয়দা হবে, সাখাওয়াতী পয়দা হবে, দায়িত্ব সচেতনতা তৈরী হবে, সালিক হাক্বীক্বী বাশার হিসেবে গড়ে উঠবে, সর্বপোরি তায়াল্লুক্ব-নিসবত প্রতিষ্ঠিত হবে। তখনই হাক্বীক্বীভাবে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা অতিব সহজ ও সম্ভব হবে। তখনই পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ অর্থাৎ পবিত্র ১২ই শরীফ সর্বাধিক খুশি প্রকাশের মাধ্যমে মুহব্বত ও ঈমানের বহিপ্রকাশ ঘটবে। তখন সারা বছরের আয়োজন ও প্রস্তুতি সার্বিকভাবে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ পবিত্র ১২ই শরীফ উনার জন্য উজাড় করে ব্যয় করা সম্ভব হবে।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করতে হলে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করতে হবে। তাই, প্রত্যেকের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন ইশার নামাযের পর ১০০ বার এবং পবিত্র ফজর নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ নিয়মিত পাঠ করা, শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে খেয়ালের দ্বারা দায়েমীভাবে পবিত্র পাছ আনফাছ যিকির এবং ত্বরীক্বা অনুযায়ী প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা ক্বলবী যিকির করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, শাফিউল মুয্নিবীন, রহমতুল্লিল ‘আলামীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি সর্বোত্তম যিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তা’লীম গ্রহণ করেন এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তা’লীম দেন। ”
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
হায়াত, মাল-সম্পদ এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হক্ব যারা আদায় করবেনা, তাদেরকে কিয়ামতের দিন অসহায় বকরীর ন্যায় উপস্থিত করা হবে।
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
“হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা অন্য কারো মতো নন, উনারা বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক উনার অধিকারিণী। ”
১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার রোযার ইফতারীর সময় যে ব্যক্তি তিনবার নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করবে, তার পূর্বের গুনাহখতাসমূহ ক্ষমা করা হবে এবং তার রিযিকে বরকত দেয়া হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
যে ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ানোর মাধ্যমে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ) রাত্র মুবারক (এবং দিবস মুবারক) তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করবেন, আমি ক্বিয়ামতের দিন উনার জন্য শাফা‘য়াতকারী হবো। ” সুবহানাল্লাহ!
১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইহসান উনার মাক্বামই শ্রেষ্ঠ মাক্বাম। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- ওলীআল্লাহগণ উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করে উনাদের দেয়া সবক অনুযায়ী আমল করার মাধ্যমে রূহানী কুওওয়াত অর্জন ও ইহসান উনার মাক্বাম হাছিল করতঃ ইখলাছ অর্জন করে হাক্বীক্বী ওলীআল্লাহ হওয়া।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়। তাই কথা বললে উত্তম কথা বলতে হবে, যে কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছে; অন্যথায় মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকতে হবে।
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)