মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
‘(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ফযল মুবারক ও মহাসম্মানিত রহমত মুবারক অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা। পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করতে হলে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করতে হবে।
তাই, প্রত্যেকের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন ইশার নামাযের পর ১০০ বার এবং পবিত্র ফজর নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ নিয়মিত পাঠ করা, শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে খেয়ালের দ্বারা দায়েমীভাবে পবিত্র পাছ আনফাছ যিকির এবং ত্বরীক্বা অনুযায়ী প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা ক্বলবী যিকির করা।
, ০৭ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৪ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২৭ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ফযল মুবারক ও মহাসম্মানিত রহমত মুবারক অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা। ’ সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য হাক্বীক্বীভাবে খুশি প্রকাশ করতে হবে।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, এখন এ হাক্বীক্বীভাবে খুশি প্রকাশ করার ক্ষেত্রে দু’টি বিষয় বাধা স্বরূপ। প্রথমত, গাফলতি। দ্বিতীয়ত, বখীলি। গাফিলদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তারা পশুর ন্যায়। বরং তার চেয়েও অধম। তারাই হচ্ছে গাফিল। ’ অর্থাৎ, গাফিলরা পশুর চেয়েও অধম। আর বখীলদের সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, বখীল ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার শত্রু। একটা পশুই যেখানে ইবাদত-বন্দেগী করতে পারেনা, সেখানে পশুর চেয়েও অধম কিভাবে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করবে? একইভাবে বখীল ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার শত্রু। শত্রুর পক্ষে তো কখনোই হাক্বীক্বীভাবে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা সম্ভব নয়। তাই, পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করার জন্য নিজেকে প্রস্তত করতে হবে। এ জন্যই পশুর চেয়েও অধমকে হাক্বীক্বী বাশার বা মানুষ হতে হলে সর্বপ্রকার গাফলতি দূর করতে হবে। পাশাপাশি মহান আল্লাহ পাক উনার শত্রু থেকে বন্ধুতে পরিণত হতে হলে বখীলি তরক করে হাক্বীক্বী সাখাওয়াতী গ্রহণ করতে হবে।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, গাফলতি ও বখীলি দূর করার একমাত্র উপায় হচ্ছে ক্বলবী যিকির। যে বিষয়টি ইলমে তাছাউফের ভাষায় বলা হয়, কামিল শায়েখ উনার কাছে বাইয়াত হয়ে উনার পবিত্র ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করে উনার নির্দেশনা অনুযায়ী যিকির-ফিকির করে এবং আদেশ-নিষেধ পালনের মাধ্যমে ফয়েজে ইত্তিহাদী হাছিল করে প্রত্যেককে আল্লাহওয়ালা ও আল্লাহওয়ালী হতে হবে। যা প্রত্যেকের জন্যই ফরয।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আমাদের সিলসিলায় যারা বাইয়াত হয়েছে বা দাখিল হয়েছে, তাদের প্রত্যেকের জন্য কয়েকটি বিষয় বাধ্যতামূলক। প্রথমত, প্রতিদিন ইশার নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ পাঠ করতে হবে। ইশা বা’দ পবিত্র দুরুদ শরীফ পাঠের মাধ্যমে অন্তরে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক পয়দা হবে। উনার মুহব্বত-মা’রিফত, তায়াল্লুক্ব ও যিয়ারত মুবারক নসীব হবে। দ্বিতীয়ত, প্রতিদিন পবিত্র ফজর নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ পাঠ করতে হবে। ফজর বা’দ পবিত্র দুরুদ শরীফ পাঠের মাধ্যমে অন্তরে হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার মুহব্বত মুবারক পয়দা হবে। উনার মুহব্বত-মা’রিফত, তায়াল্লুক্ব ও যিয়ারত মুবারক নসীব হবে। তৃতীয়ত, শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে খেয়ালের দ্বারা দায়েমীভাবে পবিত্র পাছ আনফাছ যিকির করতে হবে। শ্বাস ফেলবার সময় “লা ইলাহা” এবং শ্বাস ভিতরে টানবার সময় “ইল্লাল্লাহ্” খেয়াল করতে হবে। পবিত্র পাস-আনফাস যিকির দ্বারা অন্তরে মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত মুবারক পয়দা হয়ে, দুনিয়ার মুহব্বত দূর হবে, বিপদ-আপদ ও বালা-মুছিবত দূর হবে, রিযিকে বরকত হবে, মৃত্যৃর সময় ঈমান নসীব হবে। চতুর্থত, ত্বরীক্বা অনুযায়ী ওযীফা শরীফের কিতাব হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার কাছ থেকে দাগিয়ে নিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা ক্বলবী যিকির করতে হবে।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আবশ্যকীয় এ চারটি বিষয় সালিক যখন যথাযথভাবে পালন করবে, তখনই সালিক ফয়েজে ইত্তেহাদী লাভ করতে পারবে। তখন অন্তরের গালিজ দূর হবে, মুহলিকাত দূর হবে, বখিলী দূর হবে, গাফলতি দূর, পশুর চেয়েও নিবোধ ভাব দূর হবে। সাথে সাথে মুনজিয়াত পয়দা হবে, সাখাওয়াতী পয়দা হবে, দায়িত্ব সচেতনতা তৈরী হবে, সালিক হাক্বীক্বী বাশার হিসেবে গড়ে উঠবে, সর্বপোরি তায়াল্লুক্ব-নিসবত প্রতিষ্ঠিত হবে। তখনই হাক্বীক্বীভাবে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা অতিব সহজ ও সম্ভব হবে। তখনই পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ অর্থাৎ পবিত্র ১২ই শরীফ সর্বাধিক খুশি প্রকাশের মাধ্যমে মুহব্বত ও ঈমানের বহিপ্রকাশ ঘটবে। তখন সারা বছরের আয়োজন ও প্রস্তুতি সার্বিকভাবে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ পবিত্র ১২ই শরীফ উনার জন্য উজাড় করে ব্যয় করা সম্ভব হবে।
ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করতে হলে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করতে হবে। তাই, প্রত্যেকের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন ইশার নামাযের পর ১০০ বার এবং পবিত্র ফজর নামাযের পর ১০০ বার ত্বরীক্বা অনুযায়ী পবিত্র দরূদ শরীফ নিয়মিত পাঠ করা, শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে খেয়ালের দ্বারা দায়েমীভাবে পবিত্র পাছ আনফাছ যিকির এবং ত্বরীক্বা অনুযায়ী প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা ক্বলবী যিকির করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেকের জন্য হালাল কামাই করা, হালাল কাপড় ও দ্রব্য সামগ্রী ব্যবহার করা এবং হালাল ও পবিত্র খাদ্য খাওয়া ফরয।
০৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
“আমি জ্বীন এবং ইনসানকে সৃষ্টি করেছি একমাত্র আমার ইবাদতের জন্য। ” ইলমে তাসাউফ অর্জন করা ব্যতীত ইবাদত মূল্যহীন।
০৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“ইলম হচ্ছে আমলের ইমাম”। দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয। এই ফরয আদায় না করলে এর জন্য পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। এজন্য তাকে শাস্তিও পেতে হতে পারে।
০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
যদি তোমরা অর্থাৎ মুসলমানগণ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের উপর ইস্তিকামত থাকো এবং হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হও, তবে কাফির-মুশরিক অর্থাৎ ইহুদী, নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসীসহ সমস্ত বিধর্মীদের কোনো ষড়যন্ত্রই তোমাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। সুবহানাল্লাহ! বর্তমানে মুসলমানরা যে সারাবিশ্বে ইহুদী-নাছারাদের দ্বারা যুলুম ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার একটাই কারণ- মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ!
০৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আত্ তাসিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার বেমেছাল মুবারক শানে জঘন্য অপবাদ আরোপকারীদের পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ।
০২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
উত্তম কথা উত্তম গাছরে ন্যায় ফলদায়ক। উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়।
০১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যারা কিতাব উনার উপর দায়িম-ক্বায়িম থাকবে অর্থাৎ কিতাব উনার আদেশ-নিষেধ মেনে চলবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে উপর থেকে এবং পায়ের নিচ থেকে কুদরতী রিযিক দান করবেন।
৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেছেন এবং অন্যদেরকেও পালন করার ব্যাপারে ব্যাপক উৎসাহ প্রদান করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে উনার হাবীব মাহবূব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করেন ও উনার পবিত্র যিকির শরীফ বা পবিত্র আলোচনা মুবারক করেন।
২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বোচ্চ রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রত্যেক সালিক বা মুরীদের জন্য নিজ ত্বরীক্বার পবিত্র শাজরা শরীফ সম্পর্কে অবহিত হওয়া বা জানা আবশ্যক।
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করা হলো সন্তুষ্টিপূর্ণ সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম আমল মুবারক। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ শুধু একটি বরকতময় আমলই নয় বরং এটা হলো নাজাতের সনদপত্র অর্থাৎ চূড়ান্ত কামিয়াবীর দলীল। সুবহানাল্লাহ!
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)