পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ২৩ নম্বর আয়াত শরীফ:
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ الَّذِينَ يَرْمُونَ الْمُحْصَنَاتِ الْغَافِلاتِ الْمُؤْمِنَاتِ لُعِنُوا فِي الدُّنْيَا وَالآخِرَةِ وَلَهُمْ عَذَابٌ عَظِيمٌ
অথ : নিশ্চয়ই যারা অপবাদ দেয়, যে সমস্ত সতী-সাধবী মহিলা, পবিত্রা মহিলা উনারা এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না। (উনারা অপরাধতো করেন নাই বরং এ বিষয়ে উনাদের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। উনাদের বিরুদ্ধে তোমরা তোহমত দিও না, দিলে কি হবে?) যে অপবাদ দিবে তার জন্য ইহকাল পরকালে কঠিন লা’নত রয়েছে। এবং তাদের জন্য কঠিন শাস্তি রাখা হয়েছে।” নাউযুবিল্লাহ!
অর বাকি অংশ পড়ুন...
ঝগড়া-বিবাদ খুবই ন্যাক্কারজনক ও খারাপ কাজ। নিজের হক্ব ও অধিকার রক্ষা ও লাভের জন্য ন্যায় পন্থায় বিবাদ করা দুরস্ত থাকলেও বিবাদ পরিহার করে চলা সর্বাবস্থায়ই উত্তম। ঝগড়া-বিবাদ করলে কথায় কথায় অশ্লীল, গালিগালাজ ও কটুবাক্য এসে যায় এবং মনের ভিতরে ঘৃণা বিদ্বেষের সৃষ্টি হয়। যার কারণে ভয়াবহ পরিণামেরও সম্মুখীন হতে হয়।
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَاِنْ طَائِفَتَانِ مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ اقْتَتَلُوا فَاَصْلِحُوْا بَيْنَهُمَا ۖ فَاِنْ بَغَتْ اِحْدَاهُـمَا عَلَى الْاُخْرٰى فَقَاتِلُوا الَّتِيْ تَبْغِيْ حَتّٰى تَفِيْءَ اِلٰى اَمْرِ اللهِ ۚ فَاِنْ فَاءَتْ فَاَصْلِحُ বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেননি, কোনো কাজ মুবারক করেনন বাকি অংশ পড়ুন...
স্মরণীয় যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্পর্কে এক নিকৃষ্ট লোক সে বদ আক্বীদা পোষণ করায় তার শাস্তি স্বরূপ তাকে ক্বতল করা হয়।
এ প্রসঙ্গে কিতাবে উল্লেখ করা হয়-
قَالَقَاضِيَ الْقُضَاةِ: كُنْتُ يَوْمًا بِحَضْرَةِ الْحَسَنِ بْنِزَيْدٍ الدَّاعِي بِطَبَرِسْتَانَ، وَكَانَ يَلْبَسُ الصُّوفَ، وَيَأْمُرُ بِالْمَعْرُوفِ، وَيَنْهَى عَنِ الْمُنْكَرِ، وَيُوَجِّهُ فِي كُلِّ سَنَةٍ بِعِشْرِينَ أَلْفَ دِينَارٍ إِلَى مَدِينَةِ السَّلَامِ تُفَرَّقُ عَلَى صَغَائِرِ وَلَدِ الصَّحَابَةِ، وَكَانَ بِحَضْرَتِهِ رَجُلٌ ذَكَرَ عَائِشَةَ بِذِكْرٍ قَبِيحٍ مِنَ الْفَاحِشَةِ, فَقَالَ: يَا غُلَامُ اضْرِبْ عُنُقَهُ، فَقَالَ لَهُ الْ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি দোয়া মুবারক করার পর মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, হে হযরত রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম! আপনি দোয়া মুবারক করেছেন তাই আমি অবশ্যই নাযিল করবো। আপনি যেহেতু দোয়া মুবারক করেছেন, তাই আমি অবশ্যই নাযিল করবো। তবে-
إِنِّي مُنَزِّلُهَا عَلَيْكُمْ فَمَن يَكْفُرْ بَعْدُ مِنكُمْ فَإِنِّي أُعَذِّبُهُ عَذَابًا لاَّ أُعَذِّبُهُ أَحَدًا مِّنَ الْعَالَمِينَ.
অর্থ : (মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন,) নিশ্চয়ই আমি আপনার উম্মতের প্রতি খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিল করবো (সেই দিন তাদেরকে ঈদ পালন করতে হবে)। অতঃপর যে ব্যক্তি সে খাদ্যসহ খাঞ্চা নাযিলের দিনক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
চুরি, ছিনতাই, রাজনৈতিক বা ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের অভিযোগে গণপিটুনিতে মৃত্যু বেড়েই চলেছে। চলতি বছরের প্রথম ১০ মাসে মব তৈরি করে ১৬৫ জনকে হত্যা করা হয়, যার মধ্যে ঢাকায় নিহত হয়েছেন ৭২ জন।
অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছে, ক্ষমতাবান বা কৌশলী ব্যক্তিরা সহজেই মানুষ জড়ো করে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করছেন। মানিকগঞ্জে বাউলদের মারধরের মতো ঘটনা জানিয়ে দিচ্ছে, মামলা হলেও গ্রেপ্তার বা শাস্তির নজির খুব কম। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত পৌনে ৮ বছরে ৫৪৭ জন গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ছাত্র-জ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ১৬ নম্বর আয়াত শরীফ: যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَوْلا إِذْ سَمِعْتُمُوهُ قُلْتُم مَّا يَكُونُ لَنَا أَن نَّتَكَلَّمَ بِهَذَا سُبْحَانَكَ هَذَا بُهْتَانٌ عَظِيمٌ.
অর্থ: যখন তোমরা তা শুনতে পেলে তখন কেন বললে না, এ বিষয় আমাদের কথা বলার কোন অধিকার নেই। সেই মহান খ¦লিক মালিক রব আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র, উনারাও পবিত্র। সুবহানাল্লাহ! এটা একটা কঠিন অপবাদ। ” নাঊযুবিল্লাহ!
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বারবার বিভিন্নভাবে এ বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। তিনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্ন বাকি অংশ পড়ুন...
তোমরা জবান দিয়ে নিজেরা অনেকবার আলোচনা করেছ, মুখে প্রকাশ করেছ, মানুষকে ওয়াসওয়াসা দিয়েছ। বারবার বলেছ যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি এটা কি করলেন। নাঊযুবিল্লাহ! তিনিতো হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহাস সালাম! এটা কি করে সম্ভব। ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক কিছু বলেছ। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! অথচ তোমাদের বলা উচীত ছিলো-
مَّا لَيْسَ لَكُم بِهِ عِلْمٌ
“এ ব্যাপারে তোমাদের কোন ইলিম-কালাম নেই। ” তোমরা কি এ বিষয়টাকে হাল্কা মনে করেছ। নাঊযুবিল্লাহ! কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে এটা একট বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلاَ تَقُولُواْ لِمَا تَصِفُ أَلْسِنَتُكُمُ الْكَذِبَ هَـذَا حَلاَلٌ وَهَـذَا حَرَامٌ لِّتَفْتَرُواْ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ إِنَّ الَّذِينَ يَفْتَرُونَ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ لاَ يُفْلِحُونَ
অর্থ: তোমাদের মুখ থেকে সাধারণত যেসব মিথ্যা বের হয়ে আসে। তেমনিভাবে তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ আরোপ করে বলো না যে, এটা হালাল এবং ওটা হারাম। নিশ্চয়ই যারা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে মিথ্যা আরোপ করে, তারা কখনোই কামিয়াবী হাছিল করতে পারবে না। নাঊযুবিল্লাহ! (সূরা নাহল শরীফ: আয়াত শরীফ ১১৬)
মূলত যারা হালালকে হারাম আর হারামকে হালাল করবে ত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ১৩ নম্বর আয়াত শরীফ:
যিনি খ্বলিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَوْلا جَاؤُو عَلَيْهِ بِأَرْبَعَةِ شُهَدَاء فَإِذْ لَمْ يَأْتُوا بِالشُّهَدَاء فَأُوْلَئِكَ عِندَ اللهِ هُمُ الْكَاذِبُونَ.
অর্থ : তাহলে তারা (মুনাফিক্বরা) কেন এ ব্যাপারে চারজন সাক্ষী উপস্থিত করল না? অতঃপর তারা সাক্ষী উপস্থিত করতে পারেনি, (মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিচ্ছেন, মুনাফিক্ব ও কাফিরগুলো) তারাই মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে কঠিন মিথ্যাবাদী (হিসাবে সাব্যস্ত ও প্রমাণিত হয়েছে)।” নাঊযুবিল্লাহ!
এখনও যারা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উ বাকি অংশ পড়ুন...
স্মরণীয় যে, মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম শরীফ উনার ভাষা বুঝা অত্যন্ত কঠিন ও সুক্ষ্ম। কারণ যখন পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ নাযিল হলো তখন পবিত্র কা’বা শরীফ উনার মধ্যে ‘পবিত্র সূরা কাউছার শরীফ’ ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছিল।
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ.
إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ. فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ. إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الأَبْتَرُ.
অর্থ : (যিনি খ্বালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক স্মরণ করে শুরু করছি যিনি পরম দয়ালু, করুণাময়।) “নিশ্চয়ই আমি আপনাকে কাওছার মুবারক হাদিয়া করেছি। অতএব আপনি আপনার মহান রব তায়ালা উনার সন্তুষ্টি মুবারক হা বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসঙ্গ: সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও সেনাপ্রধানকে ‘সেনাবাহিনী পদক’ প্রদান-
সেনাবাহিনীর সম্মান- দেশ জনতার সম্মান
কিন্তু পিনাকী-ইলিয়াস-এনসিপি গংরা ভারত বিরোধিতার নামে
মিথ্যাচারিতা ও অপবাদ যুক্ত করে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবমাননা করতে চায়
তা মূলত: ভারতের কূট উদ্দেশ্যই সফল করে (নাউযুবিল্লাহ)
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার এবং ক্যান্টনমেন্ট, ডি.জি.এফ.আই অফিস ঘেরাও করার ঘোষণা
একদিকে চরম দেশদ্রোহী
পাশাপাশি বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে অপদস্থ করার হীণ ষড়যন্ত্র।
সেনাবাহিনীকে দক্ষ ও সমৃদ্ধ করার জন্য সেনাপ্রধানের প্রয়াস প্রশ বাকি অংশ পড়ুন...












