৩. হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিষয়ে বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্:
হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকই মা’ছূম বা নিষ্পাপ। উনারা ছগীরা-কবীরা, কুফরী-শিরকী; এমনকি যাবতীয় অপছন্দনীয় কাজ থেকেও পূত-পবিত্র। উনারা দায়িমীভাবে ২৪ ঘণ্টা মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে সম্মানিত ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। উনাদের খাওয়া-দাওয়া, উঠা-বসা, চাল-চলন, কথা-বার্তা মুবারক সমস্ত কিছুই সম্মানিত ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত; এমনকি উনাদের স্বপ্ন মুবারকও সম্মানিত ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক ক বাকি অংশ পড়ুন...
ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহি-এর কারণে অনেকে জলীলুল ক্বদর ছাহাবী, কাতিবে ওহী, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে দোষারোপ করে থাকে, গালমন্দ করে থাকে। না‘ঊযুবিল্লাহ! অথচ সাইয়্যিদুনা হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি যখন ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহিকে খলীফা নিযুক্ত করেন, তখন ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহি ভালো ছিলো। কিন্তু পরবর্তীতে ইহুদী ও মুনাফিকদের দ্বারা প্ররোচিত হয়ে ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহি গুমরাহ ও কাফির হয়ে যায়। না‘ঊযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
৪. হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের প্রতি বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্:
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা প্রত্যেকেই মাহফূয (সংরক্ষিত)। উনারা সন্তুষ্টি মুবারক প্রাপ্ত। উনাদেরকে মুহব্বত করা ঈমান এবং উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী। যারা উনাদের বিরোধীতা ও সমালোচনা করবে, তাদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। যারা উনাদের সম্পর্কে চুঁ-চেরা করে বা করবে, তাদেরকে লা’নাতুল্লাহি আলাইহি বলা ফরজ। উনারা অবশ্যই সত্যের মাপকাঠি। উনাদের যে কাউকে, যেকোন বিষয়ে যে কোনো ব্যক্তি অনুসরণ করবে, সেই হেদায়েত লাভ ক বাকি অংশ পড়ুন...












