(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
এ প্রসঙ্গে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনিও ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاصْبِرْ نَفْسَكَ مَعَ الَّذِيْنَ يَدْعُوْنَ رَبَّـهُم بِالْغَدَاةِ وَالْعَشِىِّ يُرِيْدُوْنَ وَجْهَهٗ ۖ وَلَا تَعْدُ عَيْنَاكَ عَنْهُمْ تُرِيْدُ زِيْنَةَ الْـحَيَاةِ الدُّنْيَا ۖ
অর্থ : ওই সমস্ত লোকদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করো, যারা সকাল-সন্ধ্যা তথা দায়িমীভাবে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক উনার জন্য যিকির-ফিকির করে থাকেন। দুনিয়ার চাকচিক্য দেখে বা দুনিয়ার মোহে মোহগ্রস্ত হয়ে উনাদের থেকে তোমাদের দৃষ্টি ফিরিয়ে নিয়ো না। (সূরা কাহফ শরীফ : আয়াত শরীফ ২৮)
এ আয়াত শরীফ উ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
সেটাই বলা হয়েছে যে, আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করো। যাঁরা আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করবে তারা প্রকৃতপক্ষে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনারই ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করলো। সেটাই কিতাবে এসেছে, বিশিষ্ট বুযুর্গ হযরত মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন-
ہر کے خواہد ہمنشینی باخدا +گو ناشیند در حضور اولیاء
অর্থ : যদি কোনো ব্যক্তি চায় খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে উঠা-বসা করতে, তাহলে সে যেন খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীগণ উনাদের সাথে উঠা-বসা করে। সুবহ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
বলা হয়, খইরুত তাবিয়ীন হযরত ওয়ায়িছ আল ক্বরনী রহমতুল্লাহি আলাইহি। উনার সম্পর্কে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন। ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عُمَرَ بْنِ الْـخَطَّابِ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ سَـمِعْتُ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ اِنَّ خَيْرَ التَّابِعِيْنَ رَجُلٌ يُقَالُ لَهٗ وَائِسٌ وَلَهٗ وَالِدَةٌ كَانَ بِهٖ بَيَاضٌ فَمُرُوْهُ فَلْيَسْتَغْفِرْ لَكُمْ.
অর্থ : হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খালিক্ব মালিক রব ম বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا اَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا اتَّقُوا اللهَ وَكُوْنُوْا مَعَ الصّٰدِقِيْنَ.
অর্থ : হে ঈমানদারগণ! খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো এবং ছাদিক্বীন বা সত্যবাদীগণ উনাদের সঙ্গী হয়ে যাও। (সূরা তওবা শরীফ : আয়াত শরীফ ১১৯)
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নির্দেশ মুবারক করেন যে, তোমরা ছাদিক্বীন বা আল্লাহওয়ালাগণ উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করো। আর খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ মুবারক পালন করা হচ্ছে বান্দার জন্য ফরয-ওয়াজিব উনার অন্তর্ভুক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِنْ كُنْتُمْ تُحِبُّونَ اللهَ فَاتَّبِعُونِي
অর্থ: (আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, তোমরা যদি মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত করে থাকো তবে আমাকে অনুসরণ করো।” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ- ৩১)
আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করার মধ্যে শুধু যে পারলৌকিক কল্যাণ নিহিত তা নয় বরং তা কল্যাণকর ইহকালের নিমিত্তেও। কেননা উনার সুন্নত মুবারকের অনুসরণ একদিক থেকে যেমন সমস্ত বালা-মুছিবত ধ্বংসকারী অন্যদিক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ঠাকুরগাঁও বিমানবন্দর চালু করতে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠনে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। মন্ত্রিপরিষদ সচিব, বিমান ও পর্যটন সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এ সংক্রান্ত রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গতকাল রোববার (২০ জুলাই) বিচারক ফাহমিদা কাদেরের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করে অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলো সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইকরামুল কবির, মহিউদ্দিন হানিফ।
এর আ বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারি হিসেবে দেশের মুসলমানের সংখ্যা নব্বইভাগ বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে মুসলমানের সংখ্যা ৯৮ ভাগ। অর্থাৎ ৪০ কোটির অধিক জনসংখ্যার মধ্যে দেশে সাড়ে ৩৯ কোটির বেশি লোক মুসলমান।
তারা পবিত্র ঈদ পালন করেন। মুসলমান নাম ধারণ করেন। মুসলমান হিসেবে বাঁচেন। কিন্তু মুসলমানের অনুভূতি তাদের মধ্যে নেই। মুসলমানের দায়বোধ বা কর্তব্যবোধ নেই। মুসলমানের মর্যাদাবোধ নেই। মুসলমানের সংজ্ঞা জানা নেই।
মুসলমান হিসেবে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার সীমারেখা জানা নেই। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পালনের আবশ্যকতাবোধ নেই। হালাল হারামের ইলম নেই। প্রতিটি ক বাকি অংশ পড়ুন...
মাদরাসা উনার গৃহ নির্মাণ:
সাইয়্যিদুল আওলিয়া, ইমামে রব্বানী, মাহবূবে সুবহানী, মুহিউদ্দীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার উস্তাদ হযরত আবু সাঈদ মুবারক মাখদুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যখন এই মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করে নিজেই উনার শিক্ষকতা কার্যে নিয়োজিত ছিলেন, তখন উনার ছাত্র সংখ্যা ছিলো খুবই কম। কিন্তু সাইয়্যিদুল আওলিয়া, ইমামে রব্বানী, মাহবূবে সুবহানী, মুহিউদ্দীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি শিক্ষকতা ও পরিচালনা দায়িত্বভার গ্রহণ করার সাথে সাথে উনার এবং মাদর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
‘বিশ্ব শান্তির জন্য’ যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিনল্যান্ড দখল করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। হোয়াইট হাউজে সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করে সে।
গত জুমুয়াবার (২৮ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
ট্রাম্প বলেছে, “আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য শান্তির কথা বলছি না। আমরা বিশ্ব শান্তির কথা বলছি। আমরা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার কথা বলছি।”
এদিকে গত জুমুয়াবার গ্রিনল্যান্ডের একটি আমেরিকান সামরিক ঘাঁটি পরিদর্শন করে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, তার স্ত্রী উষা ভ্যান্স এবং অন বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
তাপপ্রবাহের কারণে দেশের নিম্ন আদালতে আইনজীবী-বিচারকদের কালো কোট ও গাউন পরিধানের বাধ্যবাধকতা শিথিল করা হয়েছে। প্রধান বিচারকর নির্দেশে গত সোমবার এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দেশের বিভিন্ন আইনজীবী সমিতির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অধস্তন দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত-ট্রাইব্যুনালের বিচারক ও আইনজীবীরা ক্ষেত্রমতো সাদা ফুল শার্ট বা সাদা শাড়ি/সালোয়ার কামিজ ও সাদা নেকব্যান্ড/কালো টাই পরিধান করবেন। এ ক্ষেত্রে কালো কোট এবং গাউন পরিধান করার বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারি হিসেবে দেশের মুসলমানের সংখ্যা নব্বইভাগ বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে মুসলমানের সংখ্যা ৯৮ ভাগ। অর্থাৎ ৪০ কোটির অধিক জনসংখ্যার মধ্যে দেশে সাড়ে ৩৯ কোটির বেশি লোক মুসলমান।
তারা পবিত্র ঈদ পালন করেন। মুসলমান নাম ধারণ করেন। মুসলমান হিসেবে বাঁচেন। কিন্তু মুসলমানের অনুভূতি তাদের মধ্যে নেই। মুসলমানের দায়বোধ বা কর্তব্যবোধ নেই। মুসলমানের মর্যাদাবোধ নেই। মুসলমানের সংজ্ঞা জানা নেই।
মুসলমান হিসেবে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার সীমারেখা জানা নেই। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পালনের আবশ্যকতাবোধ নেই। হালাল হারামের ইলম নেই। প্রতিটি কাজে বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারি হিসেবে দেশের মুসলমানের সংখ্যা নব্বইভাগ বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে মুসলমানের সংখ্যা ৯৮ ভাগ। অর্থাৎ ৩০ কোটির অধিক জনসংখ্যার মধ্যে দেশে সাড়ে ২৯ কোটির বেশি লোক মুসলমান।
তারা পবিত্র ঈদ পালন করেন। মুসলমান নাম ধারণ করেন। মুসলমান হিসেবে বাঁচেন। কিন্তু মুসলমানের অনুভূতি তাদের মধ্যে নেই। মুসলমানের দায়বোধ বা কর্তব্যবোধ নেই। মুসলমানের মর্যাদাবোধ নেই। মুসলমানের সংজ্ঞা জানা নেই।
মুসলমান হিসেবে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার সীমারেখা জানা নেই। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পালনের আবশ্যকতাবোধ নেই। হালাল হারামের ইলম নেই। প্রতিটি ক বাকি অংশ পড়ুন...












