নূর নসবে নয়া চাঁদ
হো মুবারকবাদ
সকাল সাঝে নুর মারকাযে
আনন্দের নিনাদ
শাহী আরুস উনার কোলে
নূরে মুমাজ্জাদ।
মামদূহ আক্বাজি নও দাদাজী
শাহেনশাহ ছমাদ
মোদের আম্মাজি দাদু শানে
করছেন আহলাদ।
শাহযাদায়ী শাহযাদী তিনি
শাহী নাওয়াদী
সুন্নী সিলসিলা করেন আবাদ
সাইয়্যিদাতুল আওলাদ।
দেখ সবে ঈদ উতসবে
জান্নাতী ইমদাদ
নূরানী হুযরায় এসেছেন
সুন্নী বুনিয়াদ।
নাওয়াদী শানে সব ময়দানে
নূর কালাম ইরশাদ
উনারই রোবে ধ্বংস হলো
বাতিল ও বিদয়াত।
আরজি ভেজি নও মালিকা
আপনি মোর মুরাদ
নূরী নিসবতে রাখুন
আবাদুল আবাদ।
শানে সাইয়্যিদা- জিন্দাবাদ
আসেন আবিদ বাকি অংশ পড়ুন...
মহামহিম ৭ই শরীফ
চারিদিকে মহা ঈদ
আম্মাজী ক্বিবলা
উনার বিলাদত শরীফ।
সাইয়্যিদা আম্মা
মালিকায়ে দোজাহান
আপনার গোলাম হলে
তবে কামিয়াব অফুরান।
ললাটে লিখে দিয়েন গোলাম
মোর নিদান কালে
আবাদুল আবাদ থাকি যেন
নিসবতী বাঁধনে।
আম্মাজীর নিসবতই হয়
দোজাহানে মুক্তি
রহমত বরকত আপনি
মোদের নাজাতী তরী।
আঁধারী এ দুনিয়ায়
আপনি আলোর দিশারী
শাহী মালিকা মোদের
আম্মাজী কিবলা শাফি।
ঐ আসমান যমীনে
ধ্বনিত আজ,
আম্মাজি আম্মাজি ডাক
আম্মাজীর ফায়িজে
দীলের সব গালিজ
চিরতরে মুছে যাক!
বাকি অংশ পড়ুন...
নূর আম্মাজি, যার হয়ে যান
তিনি যে মহিয়ান, তিনি তো মহিয়ান
তিনি কামিয়াব, হন বেহিসাব, চরম ভাগ্যবান।
পাক, ছোহবত মাঝে মিলে যায় নাজা
আল্লাহ রসূল ও মুর্শিদী রেজা
তাই, খুব দূর থেকে আছি যে ঝুঁকে
যদি পাই শাহী শান....
তিনি যে মহিয়ান, তিনি তো মহিয়ান।
এমনই নছীব হবে কি আমার
কোশেশেও করি ভূল
হোকনা রসম তবুও অধম
মুনাজাতে মশগুল
মায়াবী ইশকে বেকারার হয়ে
পরাজয় থেকে ফিরবো জয়ে
যে করেই হোক হাসিল করবো
নিছবতে মুসকান....
তিনি যে মহিয়ান, তিনি তো মহিয়ান।
বাকি অংশ পড়ুন...
ইয়া সাইয়্যিদা আম্মাজি
অভাগা সদা কাতরায়
এই জিন্দেগী যে বৃথা
যদি না পাই আপনায়।
সর্বহারা হয়ে এসেছি
কুবরায়ী হুজরায়
আড়াল থেকে মালিকা
দিশা দানুন ইশারায়
ইয়া সাইয়্যিদা অ াম্মাজি
অভাগা সদা কাতরায়।
গালিজ মাখা হৃদয় নিয়ে
হতাশ অতিমাত্রায়
কত যে অপরাধ মোর
ক্ষমা চাইছি এ যাত্রায়
ইয়া সাইয়্যিদা আম্মাজি
অভাগা সদা কাতরায়।
কবে হবে তরক্কি আমার
মুছিবত উতরায়
মক্ববুল করুন মেরি মা
সকল ভূল-ত্রুটি শুধরায়
ইয়া সাইয়্যিদা আম্মাজি
অভাগা সদা কাতরায়।
ইশকের সাগরে আশিক
যেমন সর্বদা সাতরায়
তেমন নছীব গড়তে রোজ
অসহায় দিন গুজরায়
ইয়া সাইয়্যিদা আম্মা বাকি অংশ পড়ুন...
কারামত মুবারক ১:
এক পীর বোন হামেলা ছিলেন। বাসায় উনার পেট ব্যথা উঠার কারণে আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ডাক্তার দেখে বলেন, এটা প্রসব ব্যথা নয়। তখন উক্ত পীরবোনের বোন উনাকে বলেন কিছুক্ষণ হাটাহাটি করার জন্য। উক্ত পীরবোন যে কামরায় হাঁটাহাঁটি করছিলেন ঠিক সেই রুমের পাশে হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি অবস্থান মুবারক করছিলেন। উক্ত পীর বোন বলেন যখন আমি বুঝতে পারলাম হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনি পাশের কামরায় আছেন তখন আমি খেয়াল করে দেখি আমার সন্তান প্রসব হয়ে গেছে। সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ হযরত উম্মুল উমাম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নুরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বেপর্দা বেশরা মহিলাদের জন্য সাবধান সতর্ক করে ইরশাদ মুবারক করেন-
‘দুই প্রকার জাহান্নামী মানুষ আসবে; যাদেরকে আমি আমার যুগে দেখতে পাচ্ছি না। এক প্রকার হচ্ছে, ওই সব নারী-
> যারা কাপড় পরেও বিবস্ত্র থাকবে।
> তারা সাজ-সজ্জা করে পর-পুরুষকে আকৃষ্ট করবে এবং নিজেরাও অন্য পুরুষদের প্রতি আকৃষ্ট থাকবে।
> তাদের মাথার খোপা (সাজসজ্জা ও ফ্যাশনের কারণে) উটের কুঁজের মত (উঁচু, যা) এ দিক-ওদিক হেলানো থাকবে।
তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না; এমনকি তার বাকি অংশ পড়ুন...
১. সহশিক্ষার নামে বেপর্দা পড়াশুনা করা।
২. কেনাকাটার নামে মার্কেট বাজারে ঘুরা।
৩. মানসিক প্রশান্তির নামে পারকে রিসোর্টে যাওয়া।
৪. বাচ্চাদের আনার নামে স্কুল কলেজের সামনে আড্ডা দেয়া।
৫. বয়স্ক হয়ে বোরকা পরা আর যুবতী মেয়েকে উন্মুক্ত রাখা।
৬. স্বাবলম্বী হবার নামে বাইক সাইকেল চালানো।
৭. অনুষ্ঠানে বিয়েতে যাবার নামে বেহায়া বেলাজ হয়ে সেজেগুজে পর পুরুষের সামনে যাওয়া।
৮. বোরকা পরেও চোখ দুটি খোলা রেখে পুরুষদের আকর্ষণ করা।
৯. নাট্য সিনেমা দেখে ঘর সংসারকে বিষাক্ত করে রাখা।
১০. বোরকা পরে পুরুষদের সামনে গিয়ে কুরআন শরীফ প্রতিযোগিতায় অংশ নে বাকি অংশ পড়ুন...
আম্মাজি ক্বিবলা জান
ডাকি আপনাকে সন্তান
আপনি ছাড়া নিঃস্ব আমি
হৃদয়টা মরুভূমি
আসে কেবল দুঃখ বান
শূন্য জীবনে আপনি দয়াবান।
সাইয়্যিদা আম্মীজান
খোদায়ী শ্রেষ্ঠ দান
আপনাকে পেয়ে ভুবন
সাজায় নতুন স্বপন
হলো আলীশান
উম্মাহর তরে হন মেহেরবান।
আম্মাজী মহিয়ান
মারহাবান মারহাবান
নারীকুলের হন দিশা
কুল মাখলুকের ভরসা
শুকরিয়া অফুরান
আপনাতেই তামাম কুরবান।
বাকি অংশ পড়ুন...
ভুলের পাহাড়ে দাঁড়িয়ে আছি
করজোড়ে আম্মাজিকে যাচি,
অনুতাপে আজ ভিজিয়ে আখি
ডেকে যাই গোলাম আম্মাজী সাকি।
হারিয়ে যাই রোজ নিকষ আঁধারে
পথের দিশা পাই আম্মাজীর নূরে,
এমন তর নিসবতে অনন্ত
আবাদুল আবাদ থাকব জীবন্ত।
দামানে খুঁজি রহমের ঝুলি
আঁখিতে চাইছি ক্বদমের ধুলি,
তাবাসসুমে হোক আমার প্রসাধন
গোলাম হয়ে চাই স্নেহের আবরণ।
কবুল করুন আজ মনের বাসনা
তাড়িয়ে মারিদ্ব দুঃখ যাতনা,
নতশীরে আজ করি মোনাজাত
আম্মাজীর ক্বদমে অধম চাই নাযাত।
বাকি অংশ পড়ুন...












