নূরী মালিকা আগমনে ঈদ আলীশান
বলি মারহাবান বলি মারহাবান
শাহযাদা ক্বিবলা উনার কোলে নও শাহযাদীজান
বলি মারহাবান বলি মারহাবান।
শাহে নাওয়াদী শাহ নাবাদী সাইয়্যিদী মেহমান
নূরী সিলসিলা পূর্ণ করেন নিয়ে তাশরীফান
মামদূহ বাবাজী হলেন আজি নব দাদাজান
দাদুজান হলেন আপনার তরে মোদের আম্মিজান।
শাহী সকালে নূর মহলে ঈদী কলতান
শাহযাদায়ী সেরা খান্দানে হন আযীমুশ শান।
নূরী শাহযাদী- মারহাবান
শাহী নাওয়াদী- মারহাবান
শাহে নাবাদী- মারহাবান
হলেন সাইয়্যিদী- মারহাবান
ইশকে আহমাদী- মারহাবান
হুব্বে মুর্শিদী- মারহবান
সকলে মিলে দলে দলে বলি মারহাবান
বাকি অংশ পড়ুন...
উম্মুল উমাম ইয়া আম্মিজান
দয়ালু মালিকা মেহেরবান
পাক শান-মান ব্যাপক আলীশান
আপনাতে মুগ্ধ হয় জাহান
চারিদিকে গভীর আঁধার
হৃদয় জুড়ে শুধুই হাহাকার
হাতছানি দিয়ে ডাকুন আমায়
আয় রে সন্তান ঘরে ফিরে আয়
এই ডাকের আশায় আছি বেঁচে
আঁধারি এই দুনিয়া মাঝে
ডেকে নিন আমায় করে ইহসান
আজীবন থাকব ধরে দামান
হৃদ আকাশে ঘোর অমাবস্যা
ইয়া রাহনুমা আপনি ভরসা
চাঁদকে আমি পাই না খুঁজে
ফায়েযি জ্যোতি দানুন হৃদে
ধন্য হবো পাপি গোলাম
পেলে ফায়েযি ছোঁয়া অধম
পাক শানে ছানা-ছিফত দায়িমান
করে যাবো অধম নাদান
কুবরাজি আবির নিয়ে ধরায়
ছিদ্দীকায়ি ইলমের আভায়
জাহান মাঝ বাকি অংশ পড়ুন...
আম্মাজি ক্বিবলা জান
ডাকি আপনাকে সন্তান
আপনি ছাড়া নিঃস্ব আমি
হৃদয়টা মরুভূমি
আসে কেবল দুঃখ বান
শূন্য জীবনে আপনি দয়াবান।
সাইয়্যিদা আম্মীজান
খোদায়ী শ্রেষ্ঠ দান
আপনাকে পেয়ে ভুবন
সাজায় নতুন স্বপন
হলো আলীশান
উম্মাহর তরে হন মেহেরবান।
আম্মাজী মহিয়ান
মারহাবান মারহাবান
নারীকুলের হন দিশা
কুল মাখলুকের ভরসা
শুকরিয়া অফুরান
আপনাতেই তামাম কুরবান।
বাকি অংশ পড়ুন...
আমায় কে চিনে
আম্মাজি বিনে
আমায় কে চিনে?
আমার
শুন্যতার মাঝে
তাহাজ্জুদ নামাজে
শান্তনা দেন তিনি নিজে...
ভিখারীর বেশে, আম্মাজির দেশে
এসেছি অবশেষে
দিল খুলে তাই, খয়রাতি চাই
রছমী ইশকে ভেসে
কবুল করুন হেসে।
আম্মা, কবুল করুন হেসে
পাক মায়া মমতায় রাখুন অভাগায়
সর্ব কঠিন দিনে
আমায় কে চিনে...
হৃদয়ের নালা, শুকিয়ে কারবালা
লুকাই তবুও জ্বালা
মুখ বুজে রোজ, করে যাই খোঁজ
কোশেশে হই উতলা
সজীব করুন মাওলা
নূরে, সজীব করুন মাওলা
এই গোলামের আশা থাকবো হামেশা
রুজু শাহী শানে
আমায় কে চিনে...
মরণের কালে, অধমের কপালে
লিখিত হোক আম্মিজান
আমার এ অসিয়ত, হাকীকী আ বাকি অংশ পড়ুন...
আমায় কে চিনে
আম্মাজি বিনে
আমায় কে চিনে?
আমার
শুন্যতার মাঝে
তাহাজ্জুদ নামাজে
শান্তনা দেন তিনি নিজে...
ভিখারীর বেশে, আম্মাজির দেশে
এসেছি অবশেষে
দিল খুলে তাই, খয়রাতি চাই
রছমী ইশকে ভেসে
কবুল করুন হেসে।
আম্মা, কবুল করুন হেসে
পাক মায়া মমতায় রাখুন অভাগায়
সর্ব কঠিন দিনে
আমায় কে চিনে...
হৃদয়ের নালা, শুকিয়ে কারবালা
লুকাই তবুও জ্বালা
মুখ বুজে রোজ, করে যাই খোঁজ
কোশেশে হই উতলা
সজীব করুন মাওলা
নূরে, সজীব করুন মাওলা
এই গোলামের আশা থাকবো হামেশা
রুজু শাহী শানে
আমায় কে চিনে...
মরণের কালে, অধমের কপালে
লিখিত হোক আম্মিজান
আমার এ অসিয়ত, হাকীকী আ বাকি অংশ পড়ুন...












