প্রথমত: উনার সম্মানিত হযরত আব্বা আলাইহিস সালাম এবং সম্মানিতা হযরত আম্মা আলাইহাস সালাম উনারা।
দ্বিতীয়ত: উনার সম্মানিতা আযওয়াজ বা আহলিয়া হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা।
তৃতীয়ত: উনার সম্মানিত আবনা আলাইহিমুস সালাম-সম্মানিতা বানাত আলাইহিন্নাস সালাম এবং সম্মানিত আওলাদ আলাইহিমুস সালাম-আলাইহিন্নাস সালাম উনারা।
বাকি অংশ পড়ুন...
আর ইলমে ফিকাহ্র জন্য যেমন ওস্তাদ গ্রহণ করা আপনার জন্য অবশ্য কর্তব্য, ফরজ ঠিক ইলমে তাছাওউফের জন্যে ওস্তাদ গ্রহণ করা, শায়েখ গ্রহণ করা একইভাবে ফরজ, এটা মনে রাখবেন।
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন আমাদের সবাইকে তাকওয়াধারী করেন, মুত্তাকী করেন। আদনা, আওসাত এবং আ’লা দরজা তাকওয়ার মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন আমাদের পৌঁছার তাওফীক দান করেন। সে দোয়া আমরা মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে করব।
তাকওয়া অনেক বড় বিষয়, লম্বা বিষয়। প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে, মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বরং জন্মের পূর্ব থেকে মৃত্যুর পর পর্যন্ত প্রত্যেকটি স্তরে স্তরে তাকওয়া রয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম যুবাইর ইবনে বাক্কার ইবনে আব্দুল্লাহ কুরাইশী আসাদী মাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি (পবিত্র বিছাল শরীফ: ২৫৬ হিজরী শরীফ) তিনি হারীসাহ সম্পর্কিত পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন। উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
وَأَوْلَمَ عَلَيْهَا جَزُورًا فَكَثُرَ الْمَسَاكِينُ فَتَرَكَهُمُ النَّاس وَالطَّعَام ثُمَّ غَدَا النَّاسُ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَدْ خَلا لَهُمْ وَجْهُهُ فَجَعَلَ الرَّجُلُ يَأْتِي بِالْهَرِيسَةِ فَلَمْ يَجْتَمِعْ لَهُمْ إِلا الْهَرَائِسُ فَدَعَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يُبَارِكَ لَهُمْ فِيهَا
অর্থ : (“নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন যে, “৬ষ্ঠ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৩শে রবীউছ ছানী শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার রাতে) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যি বাকি অংশ পড়ুন...
এ তিনটা আমলই মানুষের জন্য মহা জরুরী। যেমন, তাক্বওয়া অর্জন না করলে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবে না। ঠিক ইয়াতীম, মিসকীনের হক্ব যদি কেউ আদায় না করে, তার জন্য জাহান্নাম ছাড়া কোন গতি নেই।
যেটা মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন পরবর্তী আয়াত শরীফে-
إِنَّ الَّذِينَ يَأْكُلُونَ أَمْوَالَ الْيَتَامَى ظُلْمًا إِنَّمَا يَأْكُلُونَ فِي بُطُونِهِمْ نَارًا وَسَيَصْلَوْنَ سَعِيرًا
নিশ্চয়ই যারা ইয়াতীমের মাল জোর করে খেয়ে ফেলবে, জুলূম করে খাবে। নিশ্চয়ই তারা তাদের পেটের মধ্যে আগুন প্রবেশ করিয়ে থাকে। এবং অতিশীঘ্রই তারা জাহান্নামে প্রবেশ করবে। কাজেই ইয়াতীম, মিসকীনের হক বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যাওজাতুম মুক্কাররমাহ্ আলাইহিন্নাস সালাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আওলাদ আলাইহিমুস সালাম ও আলাইহিন্নাস সালাম:
সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযওয়াজুম মুত্বহ্হারাত (আহলিয়া) আলাইহিন্নাস সালাম উনারা ছিলেন সর্বমোট ৬ জন। উনাদের মাধ্যমে সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মোট ১৩ জন মহাসম্মানিত ছেলে আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনারা বাকি অংশ পড়ুন...












