খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তোমাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া। ” (পবিত্র সূরা শূরা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৩)
পবিত্র কালামুল্লাহ শ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন- ইস্তিঞ্জার পর ঢিলা নিতে হয় বেজোড়, জামারায় পাথর মারা হয় বেজোড়, সাফা মারওয়ায় সা‘ঈ করতে হয় বেজোড় এবং তাওয়াফ করতে হয় বেজোড়। সুতরাং তোমাদের কেউ যদি সুগন্ধির ধোঁয়া গ্রহণ করে সেও যেন বেজোড় লাগায়। (মুসলিম শরীফ , পবিত্র হাদীছ শরীফ - ১৩০০, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ - ৯৩২১, ছহীহ আল জামি‘ শরীফ , পবিত্র হাদীছ শরীফ - ২৭৭২)
ঘরে চন্দন কাঠ পোড়ানো এবং ধূপ জ্বালানোঃ
বাকি অংশ পড়ুন...
‘শাজরা’ ও ‘সিলসিলা’ দুটি শব্দই আরবী। এর আভিধানিক অর্থ যথাক্রমে বৃক্ষ (গাছ) ও শিকল। আর ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ মাশায়িখে তরীক্বত উনাদের মুবারক নামসমূহের তরতীব; যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর্যন্ত পৌঁছেছে।
একজন মুরীদের জন্য তার মুর্শিদ ক্বিবলা উনার “শাজরা শরীফ বা সিলসিলা” সম্বন্ধে অবগত হওয়া অবশ্য কর্তব্য।
মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হযরত কারামত আলী জৌনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘মুরাদুল মুরীদীন’ কিতাবে এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, “যে ব্যক্তি মুরীদ হয়েও তার মুর্শিদ ক্বিবলা উন বাকি অংশ পড়ুন...
‘শাজরা’ ও ‘সিলসিলা’ দুটি শব্দই আরবী। এর আভিধানিক অর্থ যথাক্রমে বৃক্ষ (গাছ) ও শিকল। আর ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ মাশায়িখে তরীক্বত উনাদের মুবারক নামসমূহের তরতীব; যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর্যন্ত পৌঁছেছে।
একজন মুরীদের জন্য তার মুর্শিদ ক্বিবলা উনার “শাজরা শরীফ বা সিলসিলা” সম্বন্ধে অবগত হওয়া অবশ্য কর্তব্য।
মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হযরত কারামত আলী জৌনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘মুরাদুল মুরীদীন’ কিতাবে এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, “যে ব্যক্তি মুরীদ হয়েও তার মুর্শিদ ক্বিবলা উনার বাকি অংশ পড়ুন...
অতএব, প্রত্যেকের উচিত- ব্যাপক যওক-শওকের মাধ্যমে মহিমান্বিত এ দিনটি যথাযথ মর্যাদায় পালনের ব্যবস্থা করা।
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
ছহিবে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে সুমহান ব্যক্তি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি মুবারক:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ হযরত ইমাম আলাইহিমুস সালাম:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত ১২ ইমাম আলাইহিমুস সালাম উনারা হচ্ছেন-
১. ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত আলী ইবনে আবী ত্বালিব আলাইহিস সালাম) তিনি,
২. সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম (সাইয়্ বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তোমাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া।” (পবিত্র সূরা শূরা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৩)
পবিত্র কালামুল্লাহ শর বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে-
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ উনাদের বেমেছাল ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তো বাকি অংশ পড়ুন...
ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার গুরুত্ব ও ফযীলত সম্পর্কে মাযহাব ও তরীক্বার ইমাম উনাদের কওল শরীফ:
হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি:
হযরত ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
لولا سنتان لهلك ابو نعمان
অর্থ: “আমি ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি, আমি যদি দুটি বছর না পেতাম, তাহলে অবশ্যই ধ্বংস হয়ে যেতাম। ” অর্থাৎ হিদায়েতের উপর অটল থাকা আমার জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে যেতো।
এখানে ইমামে আ’যম হযরত আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যে দু’বছরের কথা উল্লেখ করেছেন, সে দু’বছর তিনি উনার সম্মানিত শায়েখ, হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
আর শায়েখ বা শায়েখ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার গুরুত্ব সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلشَّيْخُ فِىْ اَهْلِهٖ كَالنَّبِىِّ فِىْ اُمَّتِهٖ وَفِىْ رِوَايَةٍ اَلشَّيْخُ لِقَوْمِهٖ كَالنَّبِىِّ فِىْ اُمَّتِهٖ
অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা উম্মতের নিকট যের বাকি অংশ পড়ুন...












