নিজস্ব সংবাদদাতা:
মেঘনা নদীতে বর্তমানে প্রচুর পাঙাশ মাছ ধরা পড়ছে। গত কয়েক দশকের মধ্যে এত পাঙাশ মাছ ধরা পড়েনি। ইলিশ মাছ না পাওয়ার দুঃখ ভুলিয়ে দিচ্ছে পাঙাশ মাছ। মেঘনা নদীর তীরের মাছঘাট প্রতিদিন পাঙাশেন জমজমাট বেচাবিক্রিও হচ্ছে। এতে জেলেসহ মাছ ব্যবসায়ীরাও খুশি।
মেঘনা নদীর জেলে মোতালেব ব্যাপারী বলেন, নদীতে ইলিশ মাছ নেই। কিন্তু ইলিশ মাছের জাল ফেললে দুই একটা পাঙাশ মাছ ধরা পড়ছে। পাঙাশ মাছের জালে আরও বেশি ধরা পড়ছে। ইলিশের জালে পাঙাশ ধরা পড়ায় জেলেরাও খুশি। কারণ নদীর কারণ মাছের দাম বেশি। প্রতি কেজি ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা দরে বিক্রি ক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
বঙ্গোপসাগর থেকে এক টানে ১৫০ মণ ইলিশ নিয়ে বরগুনার পাথরঘাটার বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে এসেছে একটি ট্রলার। ২৭ হাজার টাকা মণ হিসেবে এ মাছ বিক্রি হয় ৪০ লাখ টাকা।
গতকাল জুমুয়াবার বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে সাইফ ফিশ নামের আড়তে এ মাছ বিক্রির উদ্দেশ্যে ওঠানো হয়। মাছগুলো ডাকের মাধ্যমে বিক্রি হয় ৪০ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। এসব মাছ গত ২৯ অক্টোবর কুয়াকাটা থেকে ৬০ কিলোমিটার গভীর সমুদ্রে ধরা পড়ে।
জানা গেছে, এফবি সাফওয়ান-৩ নামের মাছ ধরার ট্রলারটি গত ২৯ অক্টোবর পাথরঘাটা থেকে ১৯ জন জেলে নিয়ে সমুদ্রে ফিশিং করতে যায়। ওই দিন বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজধানীর বাজারগুলোতে শুরু হয়েছে ইলিশের সরবরাহ। টানা ২২ দিন ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শেষে ২৫ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে সাগর ও নদীতে নামেন জেলেরা। অনেকে ইলিশ নিয়ে ফিরেছেন ঘাটে। ফলে বাজারে ইলিশের সরবরাহ শুরু হয়েছে।
দীর্ঘদিন পর সবাই আশা করেছিলেন বাজারে টাটকা ইলিশ পাওয়া যাবে। কিন্তু হাটবাজারগুলোতে যে ইলিশ আসছে তা হিমায়িত। ডিমভরা এসব ইলিশ দেখে সহজেই বোঝা যায়, এগুলো দীর্ঘসময় বরফে সংরক্ষিত ছিল। ফলে এর স্বাদ ও গুণগত মান নিয়ে ক্রেতাদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে দাম বেশি হওয়ায় ইলিশ ক্রেতাও কমেছে।
গতকাল ইয়াওম বাকি অংশ পড়ুন...
লক্ষ্মীপুর সংবাদদাতা:
বঙ্গোপোসাগরে জেলে সাদ্দাম হোসেনের জালে আড়াই কেজি ওজনের একটি বড় ইলিশ ধরা হড়েছে। ইলিশটি কমলনগরের মতিরহাট মাছঘাটে ডাকে ৯ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করা হয়।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) ইলিশটি সর্বোচ্চ দামে কিনে নেন স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী আমির হোসেন।
জানা গেছে, ভোলার জেলে সাদ্দাম ১৫ জন সঙ্গী নিয়ে সাগরে মাছ শিকারে যান। শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে জাল ফেললে অন্যান্য ইলিশের সঙ্গে ওই বড় ইলিশটিও ধরা পড়ে। পরে মাছটি আড়তে আনা হলে ডাকে (নিলামে) ৯ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হয়। তবে মেঘনা নদীতে মাছ কম পাওয়াতে তিনি এমন চড়া দাম পেয় বাকি অংশ পড়ুন...
দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনে ইলিশ মাছের অবদান প্রায় ১২ শতাংশ। বার্ষিক উৎপাদন প্রায় তিন লাখ ৪৬ হাজার মেট্রিক টন, যার বাজার মূল্য দশ হাজার কোটি টাকারও বেশি।
আর জিডিপিতে ইলিশ মাছের অবদান প্রায় এক শতাংশ।
ওয়ার্ল্ডফিশের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হচ্ছে।
বাংলাদেশে ইলিশের চারটি প্রজনন ক্ষেত্র এবং ছয়টি অভয়াশ্রম আছে।
ইলিশ আহরণে নিষেধাজ্ঞাকালে কাছাকাছি দেশগুলোর জেলেরা গোপনে আমাদের পানিসীমায় ঢুকে ইলিশ শিকার করে নিয়ে যায়। ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস, চীন তাদের দৈত্যাকার বিশাল ফিশিং বোট দিয়ে দিনরা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
২০০৭ সালের এক গবেষণায় দেখানো হয়, ১৯৭৫ সালে ফারাক্কা ব্যারেজ নির্মাণের পর গঙ্গার উজান অঞ্চলে ইলিশ ধরা ৮০-৯০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। ২০২০ সালে রিসার্চগেটে প্রকাশিত এক গবেষণা বলছে, গঙ্গা নদীতে ভারতের তৈরি ফারাক্কা ব্যারেজ ইলিশের স্বাভাবিক অভিবাসনকে বাধাগ্রস্ত করছে। ব্যারেজের কারণে ইলিশের আকার ছোট হচ্ছে, প্রজনন কমছে এবং ধরা পড়ার পরিমাণও দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে।
গবেষকরা ফারাক্কার উজান ও ভাটির বিভিন্ন স্টেশনে সরেজমিনে জরিপ চালায়। দেখা যায়, ব্যারেজের ওপরের অংশে ধরা পড়া ইলিশের সংখ্যা ও আকার উভয়ই কম। বিশেষ করে পূ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
গভীর সমুদ্রে জেলেদের জালে ধরা পড়ছিলো ঝাঁকে ঝাঁকে রুপালি ইলিশ। জেলের চোখে-মুখে দেখা দিয়েছে আনন্দের ছাপ। কিন্তু আবারও ৪ থেকে ২৫ অক্টোবর এই ২২ দিন মাছ ধরা নিষিদ্ধের খবরটি কেড়ে নিয়েছে তাদের সেই আশার আলো।
নিষেধাজ্ঞার ২২ দিন নদী এবং সমুদ্রে সব ধরনের মাছ আহরণ, পরিবহন, মজুদ ও বাজারজাতকরণসহ ক্রয়-বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। এ সময় বেকার হয়ে পড়বেন জেলেরা। তবে সরকার থেকে সাহায্য দেয়ার কথা থাকলেও পান না প্রকৃত জেলেরা। এতে কষ্টের শেষ নেই তাদের। তবে ভারতীয় জেলেরা যাতে এ সময় বাংলাদেশের নৌ-সীমায় ঢুকে মাছ ধরতে বাকি অংশ পড়ুন...
রাজবাড়ী সংবাদদাতা:
জুমুয়াবার দিবাগত রাত থেকে আগামী ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ২২ দিন রাজবাড়ী ও গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মা নদীসহ দেশের বিভিন্ন নদনদী-সাগরে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকবে।
গোয়ালন্দ উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, অভিযানে মৎস্য কর্মকর্তাদের পাশাপাশি কাজ করবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে জেলেদের সহায়তায় ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় চাল বিতরণ করা হবে।
মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞায় রাজবাড়ী ও গোয়ালন্দ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় চলছে প্রচার। এই সময়ে কাজ না থাকায় জেলেদের ২৫ কেজি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ভারতে এবার ১ হাজার ২০০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। রপ্তানি শুরুর প্রথম ১২ দিনে (১৬-২৭ সেপ্টেম্বর) এরইমধ্যে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে গেছে ৯৯ টন ইলিশ। আর আখাউড়া বন্দর দিয়ে গেছে আরও ৩৭ টন।
মূলত, আগামী ৫ অক্টোবরের মধ্যে ইলিশ রপ্তানির সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে। হাতে মাত্র এক সপ্তাহ থাকায় অনুমতির সম্পূর্ণ পরিমাণ ইলিশ রপ্তানি হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত বছরের তুলনায় এবার ইলিশের দাম বেশি হওয়ায় রপ্তানির পরিমাণও কম। প্রতি কেজি ইলিশের রপ্তানি মূল্য নির্ধারণ বাকি অংশ পড়ুন...
নোয়াখালী সংবাদদাতা:
মা-ইলিশ আহরণে নদী ও সাগরে ভারতীয় ডাকাত জেলেদের দৌরাত্ম্য বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলে ও মংস্যজীবীরা।
গতকাল জুমুয়াবার চরইশ্বর ইউনিয়নের কাজির বাজার ঘাটে স্থানীয় কয়েকশ জেলে ও মৎস্যজীবী এ কর্মসূচি পালন করে। এ সময় তারা ইলিশ ধরা নিয়ে সরকারি নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা পরিবর্তনেরও দাবি জানান।
বিক্ষুব্ধ জেলেদের দাবি, নদী ও সাগরে মা ইলিশ সংরক্ষণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও ভারত ভিন্ন ভিন্ন সময়ে নিষেধাজ্ঞা দেয়। যার কারণে, বাংলাদেশে যখন মা ইলিশ ধরতে নিষেধাজ্ঞা চলে তখন ভারতের জ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
মাছ ও গোশতের বাজারে দাম এখনো চড়া। ইলিশের দাম কেজিতে ১০০ টাকা কমলেও এখনো তা সাধ্যের বাইরে। কিছুটা বেড়েছে মুরগির দাম, তবে অন্যান্য গোশত বিক্রয় হচ্ছে একই দামে। ফলে নিত্যপণ্য নিয়ে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।
গতকাল জুমুয়াবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।
খিলক্ষেত বাজারে আসা নিরব হেলাল জানান, সংসারে অর্থের যোগান না বাড়লেও সব দ্রব্যমূল্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় সংসার চালানো এখন দায়। বাজারে গেলে মনে হয় সব পণ্য হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে। মাছ-গোশত যেন বিলাসী খাবার হয়ে গেছে। আমাদের মত নিম্ন আয়ের মানুষের স বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
এখন বাজারে ইলিশ মাছের মাথা বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৮০০ টাকায়। রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ৫-৬ পিসের এক কেজি ইলিশ মাছের লেজ মাথা ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। একটু নিম্নমানের মাথা বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা দরে।
ক্রেতা শফিক হোসেন ২ কেজি ও দুলাল নামের আরেক ক্রেতা ১ কেজি ইলিশের মাথা কিনেন। জানতে চাইলে দুলাল বলেন, অন্যান্য মাছ কেনা হয়, কিন্তু দুই-আড়াই হাজার টাকা খরচ করে দেড় কেজি ওজনের ইলিশ কেনা সম্ভব হয়ে ওঠে না। যেহেতু বড় ইলিশের মাথা ও লেজ বিক্রি হচ্ছে। তাই বড় ইলিশের স্বাদে গন্ধের বাকি অংশ পড়ুন...












