১. দ্বীন ইসলাম মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে প্রেরিত একমাত্র দ্বীন। দ্বীন ইসলামে মূর্তি পূজা হারাম বা নিষিদ্ধ। যারা ইসলামের মধ্যে মূর্তি পূজা প্রবেশ করাতে চায়, যারা মূর্তি বা মন্দির পাহারা দেয় কিংবা যারা মুশরিক হিন্দুদেরকে ভাই বলে প্রচার করে তারা নিকৃষ্ট মুনাফিক এবং কাফির। তাদেরকে দ্বীন ইসলাম ত্যাগী কাফির বলে ঘোষণা করতে হবে এবং তাদেরকে গ্রেফতার করে বিচার করতে হবে। এরাই সমাজে অশান্তি সৃষ্টির মূল।
২. ধর্ম যার যার, উৎসবও তার তার। পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিজস্ব ধর্মীয় অনুষ্ঠান। দূর্গা পূজাকে সার্বজনীন বা সর্বজনীন দাবি ক বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)কে সবাই ওষুধের মান নির্ণায়ক হিসেবে মনে করে। কিন্তু ‘হু’র কার্যক্রমই বিশ্বজুড়ে বিতর্কিত। সংস্থাটি মূলত পশ্চিমাদের সাম্রাজ্যবাদ বিস্তারে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
১৯৮৭ সালে মার্কিন হেলথ ফেডারেশনের এক কনফারেন্সে বিষয়টিকে উন্মুক্ত করে বক্তারা বলেছিল, “আফ্রিকাকে এইডস দিয়ে ধ্বংস করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাই দায়ী। ” তাদের দাবি, “এইচআইভি ভাইরাস ভাইরাসবিশেষজ্ঞ কর্তৃক (বানর থেকে পাওয়া) রূপান্তরিত হাইব্রিড ভাইরাস, যা সাব সাহারান আফ্রিকান দেশগুলোতে ছড়িয়ে দেয়া হয় ভ্যাকসিনেশনের মাধ্যমে (বিশ্ব স বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّـمَا النَّسِىءُ زِيَادَةٌ فِي الْكُفْرِ ۖ
অর্থ : নিশ্চয়ই সময়কে (মাসকে) আগ-পিছ করা কুফরীকে বৃদ্ধি করে দেয়। (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৭)
নাসী বলা হয় চাঁদ অনুযায়ী মাস গণনা না করে তারিখ আগ-পিছ করাকে। যা পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে সুস্পষ্ট কুফরী বলা হয়েছে। শুধু কুফরীই নয়, বরং তা কুফরীর বৃদ্ধিসাধন করে। নাঊযুবিল্লাহ! কেননা, চাঁদ যে দিন দৃশ্যমান হলো সেদিন থেকে তারিখ গণনা না করে যদি তার পর থেকে বা পূর্ব থেকে গণনা করা হয় তবে ওই মাসের চাঁদের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল আমল নির্দিষ বাকি অংশ পড়ুন...
ঙ) কাফির মুশরিকরা চায় মুসলমানরা পবিত্র ঈমান আনার পর যেন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার থেকে সরে যায়।
এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ইহুদী-নাছারা অর্থাৎ আহলে কিতাবদের মধ্যে অধিকাংশই প্রতিহিংসাবশতঃ ষড়যন্ত্র করে থাকে যে, মুসলমান হওয়ার পর তোমাদেরকে কি করে কাফির বানানো যায়। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১০৯)
সে কারণে তারা ছবি তোলার জন্য মুসলিম দেশের বিভ্রান্ত শাসক এবং উলামায়ে ‘সূ’দের দ্বারা বাধ্যবাধকতা সৃষ্টি করে। ফলে ছবি তোলা অর্থ হচ্ছে কাফির মুশরিকদের স্বপ্ন বাস্তবায়িত করার কাজে সহযোগিতা করে ল বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিত পর)
চাঁদ নিয়ে ইহুদী-মুশরিকদের গভীর চক্রান্ত
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّـمَا النَّسِىءُ زِيَادَةٌ فِي الْكُفْرِ ۖ
অর্থ: “নিশ্চয়ই সময়কে (মাসকে) আগ-পিছ করা কুফরীকে বৃদ্ধি করে দেয়।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৭)
নাসী বলা হয় চাঁদ অনুযায়ী মাস গণনা না করে তারিখ আগ-পিছ করাকে। যা পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে সুস্পষ্ট কুফরী বলা হয়েছে। শুধু কুফরীই নয়, বরং তা কুফরীর বৃদ্ধিসাধন করে। নাঊযুবিল্লাহ! কেননা, চাঁদ যে দিন দৃশ্যমান হলো সেদিন থেকে তারিখ গণনা না করে যদি তার পর থেকে বা পূর্ব থেকে গ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرت عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ الشَّهْرُ تِسْعٌ وَعِشْرُونَ لَيْلَةً فَلاَ تَصُومُوا حَتَّى تَرَوْهُ فَإِنْ غُمَّ عَلَيْكُمْ فَأَكْمِلُوا الْعِدَّةَ ثَلاَثِينَ.
অর্থ: হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মাস ঊনত্রিশ রাত বিশিষ্ট হয়। তাই তোমরা চাঁদ না দেখে পবিত্র রোযা শুরু করবে না। যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকার কারণে চাঁদ দেখা না যায় তাহলে তোমর বাকি অংশ পড়ুন...
‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)কে সবাই ওষুধের মান নির্ণায়ক হিসেবে মনে করে। কিন্তু ‘হু’র কার্যক্রমই বিশ্বজুড়ে বিতর্কিত। সংস্থাটি মূলত পশ্চিমাদের সাম্রাজ্যবাদ বিস্তারে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
১৯৮৭ সালে মার্কিন হেলথ ফেডারেশনের এক কনফারেন্সে বিষয়টিকে উন্মুক্ত করে বক্তারা বলেছিল, “আফ্রিকাকে এইডস দিয়ে ধ্বংস করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাই দায়ী।” তাদের দাবি, “এইচআইভি ভাইরাস ভাইরাসবিশেষজ্ঞ কর্তৃক (বানর থেকে পাওয়া) রূপান্তরিত হাইব্রিড ভাইরাস, যা সাব সাহারান আফ্রিকান দেশগুলোতে ছড়িয়ে দেয়া হয় ভ্যাকসিনেশনের মাধ্যমে (বিশ্ব বাকি অংশ পড়ুন...












