তাই প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা জীবনী মুবারক জানা, উনাদেরকে মুহব্বত মুবারক করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা ও অনুসরণ করা।
আর প্রত্যেক মুসলিম-অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের মহাসম্মানিত জীবনী মুবারক প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠ্যসূচীতে অন্তর্ভুক্ত করা। ও উনাদের সাথে সংশ্লিষ্ট ও সম্পৃক্ত সমস্ত আইয়্যামুল্লাহ শরীফসমূহ অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে পালন করা।
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিতা আম্মাজান উনার নসবনামা মুবারক হচ্ছেন- সাইয়্যিদা বাকি অংশ পড়ুন...
(দ্বিতীয় অংশ)
অনেক সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুম উনাদেরকে সঙ্গে নিয়ে হযরত উম্মু ওয়ারাকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার বাড়িতে যেতেন। তিনি উনার বাড়িতে গিয়ে উনার কল্যাণ ও বরকতের জন্য দুয়া মুবারক করতেন। কিছু সময় বিশ্রাম নিয়ে ফিরে আসতেন। তিনি বলতেন-
إِنْطَلِقُوْا بِنَا نَزُوْرُ الشَّهِيْدَةَ
(আপনারা আমার সাথে চলুন, আমরা এই মহিলা শহীদকে একটু দেখে আসি)। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এই জাতীয় কথা মুুবার বাকি অংশ পড়ুন...
একজন আনছারী ছাহাবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা। পিতার নাম আবদুল্লাহ ইবনুল হারিছ। উম্মে ওয়ারাকা উপনামেই প্রসিদ্ধ, আসল নাম জানা নেই। তবে উনাকে উনার পূর্ব পুরুষ নওফল উনার দিকে সম্পর্কিত করে “উম্মু ওয়ারাকা বিনতু নওফল” ডাকা হতো। হিজরতের পরই তিনি দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন পবিত্র মক্কা শরীফ থেকে পবিত্র মদীনা মুনাওওয়ারা শরীফে হিজরত মুবারক করে তাশরীফ রাখেন, তখন উনার দীদার মুবারক লাভের ইচ্ছায়, বেমেছাল মুহব্বত ও তা’যীম তাকরীম প্রকাশের সুমহান আকাঙ্খায় এবং বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আর (আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি তাদেরকে (সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসীকে) আইয়্য বাকি অংশ পড়ুন...
একজন আনছারী মহিলা ছাহাবী, উনার আসল নাম ইতিহাসে উল্লিখিত হয়নি তবে উনার কুনিয়াত ছিল উম্মে ওয়ারাকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা। ইসাবাহ গ্রন্থে উনার পরিচয় সম্পর্কে উল্লেখ আছে - উম্মে ওয়ারাকা বিনতে আবদুল্লাহ ইবনে হারিস ইবনে উয়াইমির ইবনে নওফেল। খুব সম্ভবত হিজরতের পর তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হাত মুবারকে ইসলাম গ্রহণ করেন। বদর যুদ্ধের প্রস্তুতিকালে উম্মে ওয়ারাকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে নিবেদন ক বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ উনার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়াবী হায়াত মুবারক ছিলেন ২৫ বছর এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনার দুনিয়াবী বয়স মুবারক হয়েছিলেন ৪০ বছর। এই মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ অনুষ্ঠিত হয় ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াম শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)। সুবহানাল্লাহ! (সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম-১ম খন্ড)
নবুওওয়াত প্রকাশের সূচনায়:
নবুওওয়াত প্ বাকি অংশ পড়ুন...
তাছাড়া আরো একটি ঘটনার কথা ঐতিহাসিক মাদায়েনী হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সূত্রে বর্ণনা করেন: একবার পবিত্র মক্কা শরীফ উনার মহিলাগণ কোন এক ঈদ অনুষ্ঠানে একত্র হন। এ সময় একজন অপরিচিত লোক এসে উচ্চস্বরে ঘোষণা করেন: আপনাদের শহরে অচিরেই “আহমদ” নামে একজন নবী আবির্ভূত হবেন। আপনাদের মধ্যে কেউ যদি উনার আহলিয়া হতে সক্ষম হন, তবে হয়ে যাবেন। এ ঘোষণা শুনে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল উলা কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি ব্যতীত সকল মহিলাই সেই লোকটিকে পাথর নিক্ষেপ করে। কিন্তুসাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল উলা কুব বাকি অংশ পড়ুন...












