বাংলাদেশে শীত মৌসুম চলে এসেছে। ঢাকায় শীত শীত ভাব ততটা অনুভূত না হলেও, গ্রাম-গঞ্জে এখন বেশ ঠান্ডা পড়েছে। গরমের বিপরীতে শীত আরামদায়ক হলেও প্রতিবছর এ মৌসুমে বেশ কিছু রোগের প্রবণতা বেড়ে যায়। বিশেষ করে শিশু, নারী ও বয়স্কদের শীতকালে বেশ বেগ পোহাতে হয়।
শীতকালে যে রোগ দেখা দেয় আর নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করা উচিতঃ
চর্মরোগঃ শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কম থাকে। শুষ্ক বাতাস ত্বক থেকে শুষে নেয় পানি। ফলে ত্বক হয়ে পড়ে দুর্বল। ত্বকের ঘর্মগ্রন্থি ও তেলগ্রন্থি ঠিকমতো ঘাম বা তৈলাক্ত পদার্থ তৈরি করতে পারে না। এতে ত্বক আস্তে আস্তে আরও শুষ্ক, ফাটল ধরে বাকি অংশ পড়ুন...
হঠাৎ মাথা ঘোরালে করণীয়
হঠাৎ মাথা ঘোরার কারণে কেউ পড়ে যেতে পারে, দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে, তাই এটিকে অবহেলা করা উচিত নয়। অনেক কারণেই মাথা ঘুরতে পারে। তবে কানের ভেতর ভেস্টিবুলোককলিয়ার নামক স্নায়ুতে সমস্যার কারণে বেশি মাথা ঘোরে।
কারণ
অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, অন্তঃকর্ণের রক্তনালির অস্বাভাবিকতা, অন্তঃকর্ণের প্রদাহ, মেনিয়ারস রোগ, অস্বাভাবিক দৃষ্টিগত সমস্যা, অনেক উঁচুতে উঠে নিচের দিকে তাকালে এবং চলন্ত ট্রেন বা গাড়ি থেকে প্ল্যাটফর্মের দিকে তাকালে মাথা ঘোরে। এ ছাড়া অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচা বাকি অংশ পড়ুন...
খাবার চিবানো, মুখ খোলা–বন্ধ বা নড়ানোর জন্য মুখের একমাত্র যে অস্থিসন্ধি আমরা ব্যবহার করি, তাকে টেম্পোরোম্যান্ডিবুলার জয়েন্ট (টিএমজে) বলে। কানের সামনে মুখের দুই পাশে নিচের চোয়াল ও ওপরের চোয়ালের হাড় সংযুক্ত হয় পেশি, লিগামেন্টস ও ডিস্কের সাহায্যে বল ও সকেট তৈরির মাধ্যমে। এই অস্থিসন্ধিতে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।
টেম্পোরোম্যান্ডিবুলার জয়েন্টে সমস্যা হলে খাবার চিবোতে, মুখ খোলা–বন্ধ বা নাড়াতে, হাই তুলতে, কথা বলতে টিকটিক বা অস্বাভাবিক শব্দ হতে পারে, কানের সামনে মুখের দুই পাশে ব্যথা অনুভূত হতে পারে। চিকিৎসা না করালে একপর্ বাকি অংশ পড়ুন...
ছোটদের দুধ দাঁত নির্দিষ্ট সময় পর নড়ে গিয়ে পড়ে যায়, সেখানে স্থায়ী দাঁত ওঠার প্রক্রিয়াটি স্বাভাবিক হলেও যে কোন স্থায়ী দাঁত নড়ার বিষয়টি স্বাভাবিক নয়। কোনো না কোনো অস্বাভাবিক কারণে স্থায়ী দাঁত নড়ে বা পড়ে যায়। কারও ৮০ বছর বয়সেও দাঁত মজবুত, কারও কম বয়সেই দাঁত নড়ে যায়। তাই দাঁতের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখার জন্য মুখের সঠিক পরিচর্যার নিয়মিত অনুশীলন অবশ্যক। সুস্থ দাঁত শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষার অন্যতম একটি শর্ত। অনেক কারণেই দাঁত নড়তে পারে।
কারণ
● সঠিক নিয়মে দাঁত পরিষ্কার না করলে অথবা দাঁতের ফাঁকে খাবার বাকি অংশ পড়ুন...
কোরবানির ঈদ মানেই ভারি খাবারের আয়োজন। পোলাও, বিরিয়ানি, তেহারি থেকে শুরু করে গোশতের বাহারি সব পদ তো থাকেই। এ সময় হঠাৎ বেশি খাবার খেয়ে অসুস্থও হতে পারেন। তাই খাবার সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা থাকা দরকার। সেইসাথে বেশি খাবার দাবারের বিষয়ে সতর্কও থাকা দরকার।
খাবারের পরিমাণ
সকল বয়সীদেরই খাবারের পরিমাণের দিকে নজর রাখতে হবে। অনেকেই একসঙ্গে বেশি তৈলাক্ত বা চর্বিযুক্ত খাবার খেয়ে হজম করতে পারেন না। পর্যাপ্ত পানি পান না করায় অনেকে কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। এ ক্ষেত্রে শুরু থেকেই পরিকল্পনা থাকা দরকার। দিনের মূল খা বাকি অংশ পড়ুন...
কনজাংটিভাইটিস বা চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হতে পারে সব বয়সের মানুষ। সাধারণত গরমে বা বর্ষার সময় চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে। চিকিৎসা পরিভাষায় একে বলা হয় কনজাংটিভাইটিস বা চোখের আবরণ কনজাংটিভার প্রদাহ। এটি হচ্ছে চোখের ভাইরাসজনিত ইনফেকশন। এটি চোখ ওঠা নামেই বেশী পরিচিত। সাধারণত এ রোগে বড় বা দীর্ঘস্থায়ী কোনো সমস্যা না হলেও লক্ষণগুলো নিয়ন্ত্রণে রাখলে রোগীর কষ্ট লাঘব হতে পারে।
লক্ষণ
১। কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ চোখের নিচের অংশ লাল হয়ে যাওয়া।
২। চোখে ব্যথা, খচখচ করা বা অস্বস্তি লাগা।
৩। প্রথমে সাধারণত এক চোখ আক্রান্ত হয়, তারপর অন্ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেকটি অপারেশনের পর সাধারণ কিছু সমস্যা দেখা যায়। যার সমাধানও খুব সহজ আবার কিছু হতে পারে কঠিন। সেগুলো রোগীর এবং রোগীর লোকদের জানা থাকলে তা সহজভাবে ম্যানেজ করা যায়। বড় কোনো অস্ত্রোপচারের পর সেই ক্ষতস্থান বা সেলাইয়ের জায়গাটা বেশ কিছুদিন পর্যন্ত দুর্বল থাকে। যদি এই দুর্বল ফাঁক দিয়ে কোনো কিছু বেরিয়ে আসে, তাকে বলা হয় ইনসিশনাল হার্নিয়া। শরীরের কোনো গঠনগত দুর্বল অংশ দিয়ে যদি ভেতরের কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অংশ বেরিয়ে আসে, তাকে বলা হয় হার্নিয়া।
অস্ত্রোপচারের ধকলের সঙ্গে যদি হার্নিয়া হয়, তাহলে তা অনেক ভোগান্তির বাকি অংশ পড়ুন...
শরীরের অভ্যন্তরে সবচেয়ে বড় অঙ্গটির নাম লিভার বা যকৃত। এটা শরীরের অত্যাবশ্যকীয় অঙ্গ। আমরা যেসব খাবার খাই, সেগুলোর হজমের জন্য বিপাকক্রিয়া ঘটে যকৃতে। যকৃৎ হজমে সহায়ক পিত্তরস তৈরি করে। শরীরের বিভিন্ন বর্জ্য নিষ্কাশনে সক্রিয় ভূমিকা রাখে। শরীরের অতিরিক্ত চিনিকে যকৃৎ গ্লাইকোজেন হিসেবে জমা রাখে। বিভিন্ন কারনে এই লিভার বড় হতে পারে। পুষ্টির ভারসাম্যহীনতা সেটা অপুষ্টি বা অতিপুষ্টি যাই হোক না কেন তা লিভার বড় হবার অন্যতম কারন। অনেক সময় পেটের আলট্রাসনোগ্রাম করলে দেখা যায়, যকৃতের আকার বৃদ্ধি পেয়েছে।
কারণ
১. একিউট হেপাটা বাকি অংশ পড়ুন...
কাঁধের জোড়ার নিজস্ব সমস্যার বাইরেও শরীরের বিভিন্ন স্থানের সমস্যার কারণে কাঁধে ব্যথা হতে পারে। ঘাড়ের সমস্যায়, পিত্তথলির প্রদাহ বা প্রদাহের ক্ষেত্রে কিংবা ফুসফুসের সমস্যাতেও কাঁধে ব্যথা হয়। কাঁধে ব্যথার অন্যতম একটি কারণ হলো আঘাত। সাধারণত যে কারণে ভুক্তভোগী মারাত্মক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হন তার মধ্যে ফ্রোজেন শোল্ডার’ অন্যতম। প্রাথমিকভাবে এটা হলো কাঁধের নরম কলাগুলোর প্রদাহজনিত অবস্থা। পেরি আর্থ্রাইটিস, অসটিও আর্থ্রাইটিস, হাড় ভেঙে গেলে কিংবা স্থানচ্যুত হলে ফ্রোজেন শোল্ডার হয়। পেশি, টেনডন, লিগামেন্ট- সবকিছুই আক্রান বাকি অংশ পড়ুন...
হঠাৎ মাথা ঘোরার কারণে কেউ পড়ে যেতে পারে, দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে, তাই এটিকে অবহেলা করা উচিত নয়। অনেক কারণেই মাথা ঘুরতে পারে। তবে কানের ভেতর ভেস্টিবুলোককলিয়ার নামক স্নায়ুতে সমস্যার কারণে বেশি মাথা ঘোরে।
কারণ
অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, অন্তঃকর্ণের রক্তনালির অস্বাভাবিকতা, অন্তঃকর্ণের প্রদাহ, মেনিয়ারস রোগ, অস্বাভাবিক দৃষ্টিগত সমস্যা, অনেক উঁচুতে উঠে নিচের দিকে তাকালে এবং চলন্ত ট্রেন বা গাড়ি থেকে প্ল্যাটফর্মের দিকে তাকালে মাথা ঘোরে। এ ছাড়া অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ, মাথার পেছন দিকে ও ঘাড় বাকি অংশ পড়ুন...
হাইড্রোকেফালাস বা মাথা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বড় এমন রোগী প্রায়ই দেখা যায়, বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে। এই রোগ হয় মাথার ভেতর রক্তপ্রবাহ ছাড়াও গহ্বর বা ভেন্ট্রিকলগুলো থেকে নিঃসৃত সিএসএফ যদি বেশি বের হয় এবং তা যদি সঠিকভাবে আত্তীকরণ না হয় সিএসএফ জমে জমে মাথার ভেতরের গহ্বরের আকার বড় করে দেয়, যা বাইরে থেকে দেখলে মনে হয় মাথা বড় হয়ে যাচ্ছে। হাইড্রোকেফালাস দুই প্রকারের। অবস্ট্রাকটিভ হাইড্রোকেফালাস ও কমিনিডেটিং হাইড্রোকেফালাস। সচেতন হলে এ সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।
কারণ
মানবদেহের মস্তিষ্কে ভেন্ট্রিকল নামের খালি জায় বাকি অংশ পড়ুন...
ছোটদের দুধ দাঁত নির্দিষ্ট সময় পর নড়ে গিয়ে পড়ে যায়, সেখানে স্থায়ী দাঁত ওঠার প্রক্রিয়াটি স্বাভাবিক হলেও যে কোন স্থায়ী দাঁত নড়ার বিষয়টি স্বাভাবিক নয়। কোনো না কোনো অস্বাভাবিক কারণে স্থায়ী দাঁত নড়ে বা পড়ে যায়। কারও ৮০ বছর বয়সেও দাঁত মজবুত, কারও কম বয়সেই দাঁত নড়ে যায়। তাই দাঁতের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখার জন্য মুখের সঠিক পরিচর্যার নিয়মিত অনুশীলন অবশ্যক। সুস্থ দাঁত শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষার অন্যতম একটি শর্ত। অনেক কারণেই দাঁত নড়তে পারে।
কারণ
● সঠিক নিয়মে দাঁত পরিষ্কার না করলে অথবা দাঁতের ফাঁকে খাবার আট বাকি অংশ পড়ুন...












