কাজেই মুসলমানদেরকে আক্বীদা শুদ্ধ করতে হবে, কেননা এটাও কাফির-মুশরিকদের একটা ষড়যন্ত্র। যে মুসলমানদেরকে ছোঁয়াচে বিশ্বাস করিয়ে ঈমানহারা করা। মূলত, শরীয়তের দৃষ্টিতে ছোঁয়াচে রোগের কোন অস্তিত্ব নেই। ছোঁয়াচে রোগ বিশ্বাস করা জায়িয নেই। বাকি অংশ পড়ুন...
আমর ইবনে আব্দে উদ্দকে হত্যা:
খন্দকের সম্মানিত জিহাদ মুবারক সংঘটিত হয় ৬ষ্ঠ হিজরী শরীফ উনার শুরুর দিকে। ৬ষ্ঠ হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে প্রায় এক মাস খন্দক্ব খনন করা হয়। তারপর সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) মাসে খন্দকের মূল সম্মানিত জিহাদ মুবারক হয়। ‘খন্দক’ শব্দের অর্থ পরিখা বা গর্ত। যেহেতু এই সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার ৩ দিকে দীর্ঘ খন্দক বা পরিখা খনন করা হয়েছিল, তাই এই সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনাকে ‘খন্দকের জিহাদ’ বলা হয়। আর বাকি অংশ পড়ুন...
আখাছ্ছুল খাছ আহলে বাইতে রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, মুত্বাহ্হার, মুত্বহহির, আস সাফফাহ, ইমামুল উমাম সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘সেটাই বলে দেয়া হচ্ছে, তোমরা সাবধান থাকো। হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের ব্যাপারে চু-চেরা কীল-কাল করবে না। উনাদের সম্পর্কে চু-চেরা কীল-কাল করলে জাহান্নাম ওয়াজিব হবে। উনাদের সম্পর্কে যারা চু-চেরা কীল-কাল করবে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে হবে, উপযুক্ত বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। বাকি অংশ পড়ুন...
আজ ৬ই ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ শহীদ দিবস। কল্পকাহিনীর উপর নির্ভর করে ঐতিহাসিক জলজ্যান্ত সত্য ভারতে মুসলমানদের ৪৬০ বছরের পুরনো বাবরি মসজিদ ১৯৯২ সালের এই দিনে ভেঙে দেয়া হয়। ভারতের হাইকোর্ট কিন্তু সকল বাস্তব প্রমাণ ও নথিকে অগ্রাহ্য করে হিন্দুদের কল্পকাহিনীর পক্ষে রায় দিয়েছিলো। কাফির মুশরিকরা যে মুসলমানদের শত্রু এটা এখানে স্পষ্ট। এরপর ভারতের হিন্দুত্ববাদী সরকার সারা ভারত জুড়ে একের পর এক মসজিদ, মাদরাসা, গোরস্থান, মুসলমানদের বাড়ি ঘর, দোকান-পাট সব উচ্ছদ করেই চলছে। সব প্রদেশে মুসলমানদেরকে জুলুম করা হচ্ছে, স্থাবর-অস্থাবর সব সম্পত্ত বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বীন ইসলাম গ্রহণ:
অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন পবিত্র মদীনা শরীফে তাশরীফ মুবারক রাখলেন, আমি তখন বাগানে খেজুর পাড়ছিলাম, আর আমার ফুফু খালিদা বিনতুল হারিছ খেজুর কুড়াচ্ছিলেন। এই সময় ইয়াহুদী গোত্র বনু নাদ্বীরের এক ব্যক্তি চিৎকার করে বলতে লাগলো, আরবের অধিকারী ব্যক্তি আজ এসে গেছেন। এ কথা শুনে আমি কাঁপতে শুরু করলাম এবং জোরে তাকবীর দিলাম। আমার বৃদ্ধা ফুফু আমার এ অবস্থা দেখে বললেন, ওরে খবীছ! তোমার যা হাল হয়েছে, হযরত মূসা ইবনে ইমরান আলাইহিস সালাম তিনিও যদি আসতেন, তা হলেও উনার চেয়ে বে বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত অন্তর্র্বতী সরকার স্বৈরাচারীর কথিত বিচার আর ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশ-বিজিবি-সেনাবাহিনীর মারামারি লাগিয়ে দিয়ে দেশের জনগণের দৃষ্টিকে একদিকে আবদ্ধ করে রেখেছে আর অন্যদিকে তারা দেশের বন্দর, টার্মিনাল সব বিদেশীদের কাছে ইজারা দিচ্ছে। দেশের মানুষের ভরসার শেষ স্থানটুকু ছিল সেনাবাহিনী। কিন্তু এই সেনাবাহিনীসহ দেশের জনগণের নির্বিকার অবস্থার কারণে এবং লওওয়াত্ব জালিমকে সমর্থন করার কারণে ভূমিকম্পসহ নানান আযাব গজব আসছে। মানুষের উচিত তওবা করে লাওওয়াত্বকে উৎখাত করা। নতুবা আরো গজব আসতে পারে।
কিন্তু এই সেনাবাহিনী দেশের নিরাপত্তা বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ উনার ১১৮নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন- হে ঈমানদারগণ! তোমরা মুসলমান ছাড়া বিধর বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ১৮ নম্বর আয়াত শরীফ:
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আবার ইরশাদ মুবারক করলেন-
وَيُبَيِّنُ اللهُ لَكُمُ الآيَاتِ وَاللهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ.
অর্থ: আমি সমস্ত হুকুম-আহকাম স্পষ্টভাবে বর্ণনা করে দিলাম। যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সব জানেন। ” সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পবিত্রতা মুবারক সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! আর যারা উনাদের সম্পর্ বাকি অংশ পড়ুন...
পার্থিব ধন-সম্পদ কিংবা দুনিয়াবী পদমর্যাদা প্রভৃতির জন্য আশা-আকাঙ্খা করা অবশ্যই নিন্দনীয়। তবে দ্বীনি ইল্ম অর্জন, জিহাদে অংশগ্রহণ ইত্যাদি নেক কাজের আকাঙ্খা নিন্দনীয় নয়; বরং প্রশংসনীয়। অতএব বলা যায়, আশা-আকাঙ্খার ভাল-মন্দ উভয় দিক রয়েছে। অত্র প্রবন্ধে কেবল মন্দ বা অবৈধ আকাঙ্খা সম্পর্কে আলোকপাত করা হচ্ছে; যা প্রকৃতপক্ষে কাফির-মুশরিকদের স্বভাব-বৈশিষ্ট্যের অন্তর্ভুক্ত।
যেমন- এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন-
ذَرْهُمْ يَا বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত অন্তর্র্বতী সরকার স্বৈরাচারীর কথিত বিচার আর ছাত্র-জনতার সাথে পুলিশ-বিজিবি-সেনাবাহিনীর মারামারি লাগিয়ে দিয়ে দেশের জনগণের দৃষ্টিকে একদিকে আবদ্ধ করে রেখেছে আর অন্যদিকে তারা দেশের বন্দর, টার্মিনাল সব বিদেশীদের কাছে ইজারা দিচ্ছে; দেশ বিক্রি করছে। পকেটমার বা চোর যেমন সবার চোখকে ফাঁকি দিয়ে পকেটের টাকা চুরি করে ঠিক সেইভাবে অন্তর্র্বতী, প্রতারক, গাদ্দার, আমেরিকার দালাল সরকার দেশের জনগণকে ফাঁকি দিয়ে ও ধোঁকা দিয়ে দেশটা বিক্রি করে চলছে। দেশের সম্পদ বিদেশী শত্রুদেরকে দিয়ে দিচ্ছে আর দেশের মানুষের হক্ব মেরে কাফিরদের তোষামোদী কর বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘ফাতিহাতুল কিতাব’ ও ‘উম্মুল কুরআন’ এ উভয় নাম মুবারকে সূরাটির নামকরণ করা হয়েছে এ কারণে যে, সূরাটি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মূল। এ সূরা মু বাকি অংশ পড়ুন...












