পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে
ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَـعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلشَّيْطَانُ جَاثِمٌ عَلٰى قَـلْبِ ابْنِ اٰدَمَ فَإِذَا ذَكَرَ اللهَ خَنَسَ وَإِذا غَفَلَ وَسْوَسَ
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু
তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,
নূরে
মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক
করেন, শয়তান মানুষের ক্বলবের মধ্যে
বসে, যিকির করলে সে পালিয়ে যায় আর
যিকির থেকে গাফিল হলে সে ওয়াসওয়াসা দেয়। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘ঐ ব্যক্তি কামিয়াব হয়েছে যে ব্যক্তি তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করেছে।’ আর হযরত ইমাম হাসান বছর বাকি অংশ পড়ুন...
(গত পর্বের পর)
সেই রাত্রে ঐ কাজী সাহেব
স্বপ্নে দেখতেছে, সে জান্নাতে গেছে। জান্নাতে গিয়ে দেখতেছে সেখানে অনেকগুলি বড় বড়
বালাখানা তৈরী করা হচ্ছে। সেখানে নূরে
মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও আছেন। সেই
কাজী সাহেব জিজ্ঞাসা করতেছে এখানে কি করা হচ্ছে? এখানে বড় বড় জান্নাতী বালাখানা তৈরী করা হচ্ছে। কাদের জন্য? এটা মুসলমানদের জন্য। তখন
কাজী সাহেব সে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম উনার কাছে গেলো। গিয়ে বললো, ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাব বাকি অংশ পড়ুন...
৪৬ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাবাস্সুম মুবারক থেকে একটু বেশি نُوْرُ الشَّهَادَةِ مُبَارَكٌ নূরুশ শাহাদাত মুবারক
৪৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বলব মুবারক نُوْرُ الْاَصْلِ مُبَارَكٌ নূরুল আছ্ল মুবারক
৪৮ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মারীদ্বী শান মুবারক نُوْرُ الْاِحْسَانِ مُبَارَكٌ নূরুল ইহ্সান মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশের ভৌগোলিক অখ-তা ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুণœ রাখার পাশাপাশি সীমান্ত সুরক্ষা, চোরাচালান রোধ, মাদক ও নারী-শিশু পাচার রোধে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ‘সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ হিসেবে দায়িত্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَـعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلشَّيْطَانُ جَاثِمٌ عَلٰى قَـلْبِ ابْنِ اٰدَمَ فَإِذَا ذَكَرَ اللهَ خَنَسَ وَإِذا غَفَلَ وَسْوَسَ
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, শয়তান মানুষের ক্বলবের মধ্যে বসে, যিকির করলে সে পালিয়ে যায় আর যিকির থেকে গাফিল হলে সে ওয়াসওয়াসা দেয়। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
দু‘আ কবুলের আলামতসমূহ:
১. ভয় লাগা, ভীতি সঞ্চার হওয়া।
২. অন্তরের পরিবর্তন হওয়া, অসাধারণ অবস্থার সৃষ্টি হওয়া।
৩. শরীরের পশম দাড়িয়ে যাওয়া, শরীর শিউরে উঠা।
৪. অজান্তেই চোখ দিয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়া।
৫. বিকট আওয়াজে ক্রন্দন করা।
৬. অজান্তেই হেসে দেয়া।
৭. অন্তরের পরিবর্তনের পর প্রফুল্লতা অনুভব করা।
৮. হৃদয় ও মনের ক্লান্তি দূর হয়ে যাওয়া।
৯. সব কিছু হালকা পাতলা ও ঝরঝরে মনে হওয়া।
১০. নিজের উপর থেকে কোন বিপদ কেটে গেছে এমনটি মনে হওয়া।
১১. যা দু‘আ করেছে সরাসরি সেটা পাওয়া।
১২. যা চেয়েছে তার থেকে উত্তম কিছু পাওয়া।
১৩. ক্বলব বা অন্তরে ইতমিনান বা প্ বাকি অংশ পড়ুন...












