মহান আল্লাহ্ পাক উনার হাবীব ও মাহবুব সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন কোন মাতা হামেলা অর্থাৎ সন্তান সম্ভবা হয়ে যান, সন্তান ধারণ করেন তখন ঐ মাতাকে, মহান আল্লাহ্ পাক উনার রাস্তায় জিহাদ করলে যে ফযীলত লাভ হয় তদ্রুপ ফযীলত দেন। (সুবহানাল্লাহ্)
একজন সন্তান সম্ভবা মাতার জন্য মহান আল্লাহ পাক বেশুমার নিয়ামত ঘোষণা করেছেন। কষ্টের কারণে তিনি অফুরন্ত নিয়ামত পান। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
কোন নবী আলাইহিস সালাম উনাকে নবুওওয়াত দেয়া হয়নি এবং কোন রসূল আলাইহিস সালাম উনাকে রিসালত দেয়া হয়নি, যতক্ষণ না উনারা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্নাবিয়্যীন হুযুুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর ঈমান না এনেছেন অর্থাৎ উনারা সকলেই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ঈমান এনেছেন এবং উনার বেমেছাল মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে সম্যক অবগত ছিলেন। তাই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বরকতময় আর্বিভাবের পূর্বেই উনারা উনার মহাসম্মানিতা মাতা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা লাহাব শরীফ নাযিল হওয়ার কারণ স্বরূপ বলা হয় যে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্নাবিয়্যীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি প্রথমে নাযিল করলেন,
انذر عشيرتك الاقربين.
অর্থ : “আপনি আপনার গোত্রের লোকদেরকে ভয় প্রদর্শন করেন।”
এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার নাযিল হওয়ার পর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্নাবিয়্যীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাফা পাহাড়ে গিয়ে সমস্ত লোকদের ডেকে বললেন, “তোমাদের সাথে জরুরী কথা আছে।” যখন স বাকি অংশ পড়ুন...












