অনেক বাবা-মা মনে করেন, সন্তান হয়তো ঠিকমতো খাচ্ছে না বলেই উচ্চতা বাড়ছে না। আসলে শুধু খাওয়ার পরিমাণই নয়, কি ধরনের খাবার খাচ্ছে সেটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের বৃদ্ধি (গ্রোথ) এবং উচ্চতা বাড়ানোর জন্য দরকার সঠিক পুষ্টি- যেমন প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিনস, আয়রন ও খনিজ পদার্থ।
এমন কিছু ফল আছে যেগুলোর রসে থাকা প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদান শিশুদের হাড় মজবুত করে, হজমশক্তি বাড়ায় এবং স্বাভাবিকভাবে উচ্চতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। নিচে এমন তিনটি ফলের রসের কথা বলা হলো, যেগুলো শিশুদের খেতে দিলে উপকার পেতে পারেন।
১. পেয়ারার রস:
পেয়ারা শুধু খেতেই সুস্ বাকি অংশ পড়ুন...
কাঁচা কলা হলো কল্যাণের একটি পাওয়ার হাউস, যা প্রয়োজনীয় খনিজ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং স্বাস্থ্য উপকারিতার একটি অ্যারে গর্ব করে। আসুন কাঁচা কলার পুষ্টিগুণ অন্বেষণ করি এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেই।
কাঁচা কলার পুষ্টিগুণ:
কাঁচা কলা অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ সমৃদ্ধ, যা এগুলিকে একটি ভাল সংযোজন করে তোলে-সুষম খাদ্য. একটি একক মাঝারি আকারের কাঁচা কলায় আনুমানিক ১০০ ক্যালোরি থাকে এবং প্রচুর পুষ্টি সরবরাহ করে, যার মধ্যে রয়েছে-
পটাসিয়াম: কাঁচা কলা হলো পটাসিয়ামের একটি বড় উৎস, যা দৈনিক মূল্যের (ডিভি) ৯%। পট বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বিশ্ব সন্ত্রাসী দখলদার ইসরায়েলের হামলার পর বিধ্বস্ত গাজা উপত্যকা পুনর্গঠন করতে কয়েক দশকে ৭০ বিলিয়ন ডলারেরও (৫৩ বিলিয়ন পাউন্ড) বেশি খরচ হতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে চরমভাবে ‘বহুস্তরীয় দারিদ্র্যের শিকার’ হয়েছে অন্তত ২৩ লাখ মানুষ। বাসিন্দাদের ‘টিকে থাকার প্রতিটি স্তম্ভকে গভীরভাবে দুর্বল করে দিয়েছে’ এ যুদ্ধ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ সময়কালে গাজার অর্থনীতি ৮৭ শতাংশ সঙ্কুচিত হয়েছে। ফলে মাথাপিছু জিডিপি মাত্র ১৬১ ডলারে নেমে এসেছে। শুধু গাজা উপত্যকা নয়, দ্রুতগতিতে বসতি সম্প বাকি অংশ পড়ুন...
স্ট্রবেরি শুধুমাত্র সুস্বাদু নয়, এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে। শীতকাল আসলেই আমাদের শরীরের অনেক কিছু পরিবর্তিত হয়-ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, আর মিষ্টি খাবারের প্রতি আকাক্সক্ষাও বাড়ে। এই সময়ে যদি প্রাকৃতিক মিষ্টি কিছু খেতে চান, তবে স্ট্রবেরি সবচেয়ে ভালো পছন্দ। জেনে নিন স্ট্রবেরির উপকারিতা-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
স্ট্রবেরিতে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে, যা শীতকালে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সহায়তা করে। ফলে ঠান্ডা, ফ্লু বা অন্যান্য মৌসুমী সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে রক্ষা করা সম্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রাচীনকাল থেকেই দুধকে একটি পরিপূর্ণ খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ক্যালসিয়ামের প্রধান উৎস হিসেবে চিকিৎসকরা সব বয়সের মানুষকে নিয়মিত দুধ পানের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, দুধে সামান্য মধু যোগ করলে এর উপকারিতা কেবল কয়েক গুণই বেড়ে যায় না, এটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক চাহিদা পূরণেও সহায়তা করে।
কেন খাদ্যতালিকায় মধু মেশানো দুধ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত, সেই বিষয়ে আলোচনা করা হলো-
* হজমশক্তি বৃদ্ধি ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি:
দুধের সঙ্গে মধু মেশালে পানীয়টির স্বাদ বহুগুণ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
উচ্চমূল্যের কারণে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ডাল, ভাত আর সবজি জোগাড় করাই এখন স্বপ্নের মতো। পুষ্টির চাহিদা মেটাতে একমাত্র ভরসা হয়ে উঠেছে ডিম; কিন্তু সেটিও এখন অনেকের নাগালের বাইরে। ক্রমবর্ধমান দামের চাপে নিম্নবিত্তের মতো মধ্যবিত্তরাও পড়েছেন বেকায়দায়।
নিত্যপণ্যের দাম সামলাতে গিয়ে সাধারণ মানুষ এখন তাদের খাদ্যতালিকা ছোট করে ফেলছে। প্রয়োজনের তুলনায় কম কিনে কোনোভাবে বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। শুধু বাজার খরচই নয়, নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে চিকিৎসা, শিক্ষা ও যাতায়াতসহ প্রায় সব খাতে বাকি অংশ পড়ুন...
ছোট শিশুদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য যখন ইস্তেঞ্জা করা কষ্টদায়ক হয়ে যায় তখন তারা এ ব্যাপারটা চেপে যেতে চেষ্টা করে। এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য বৃদ্ধি পায়।
বিভিন্ন ভাইরাল ইনফেকশন এবং আবহাওয়ার পরিবর্তনজনিত কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। নজর দিতে হবে বাচ্চার খাদ্যাভ্যাস এবং শরীরচর্চার ব্যাপারে। বয়স ভেদে বাচ্চাদের দৈনিক ১-২ লিটার পানি এবং তরলজাতীয় খাবার খাদ্যতালিকায় থাকা জরুরি।
অতিরিক্ত পরিমাণে মাছ, গোশত, ডিম, দুধ ও বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের একটি উপাত্ত। কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে বাচ্চাদের ক্ষুধা কমে যায়, খাবারের প বাকি অংশ পড়ুন...
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বা লিপিড প্রোফাইল করে দেখা এখন একটি রুটিন স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়ে গেছে। লিপিড প্রোফাইলে দেহে থাকা কয়েক ধরনের কোলেস্টেরলের পরিমাণ দেখা হয়। এর মধ্যে একটি এইচডিএল।
এইচডিএল মূলত রক্তের ভালো বা উপকারী একটি কোলেস্টেরল, যা বেশি থাকা বাঞ্ছনীয়। রক্তে কোলেস্টেরল বেশি থাকা দুশ্চিন্তার। এইচডিএল এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। এটি বরং কমে গেলে তা চিন্তার বিষয়। এইচডিএল কিভাবে বাড়ানো যায় ও কি করলে কমে, সে সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাক।
এইচডিএল কেন ভালো?
এইচডিএল মানে হাই ডেনসিটি লিপোপ্রোটিন। সহজ ভাষায় এটাকে বলা হয় ‘ভালো কোলে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রোটিনের দিক থেকে চীনা বাদাম এগিয়ে। আর যদি গাছের বাদামের মধ্য থেকে সর্বোচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ বাদাম নির্বাচন করতে হয়, তাহলে কাঠবাদাম এগিয়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন’ অনুসারে, প্রতি এক-চতুর্থাংশ কাপ কাঠবাদামে থাকে ১০ গ্রাম প্রোটিন ও পাঁচ গ্রাম আঁশ। তবে এতে ক্যালোরি কিছুটা বেশি প্রায় ৩১৩।
মানুষের জন্য প্রতিদিন কতটুকু প্রোটিন গ্রহণ করা দরকার, সেটা নির্ভর করে ক্যালোরি চাহিদার ওপর।
একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিনের মোট ক্যালোরির ১০ থেকে ৩৫ শতাংশ প্রোটিন থেকে আসা উচিত।
অর্থাৎ যদি দৈনিক ২০০০ ক বাকি অংশ পড়ুন...
খাদ্যতালিকায় বাদাম শুধু স্বাদের জন্যই নয়, স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্যও বিশেষভাবে জনপ্রিয়।
এতে থাকে স্বাস্থ্যকর চর্বি, আঁশ, প্রোটিনসহ হরেক রকম পুষ্টিগুণ। যদিও বাদাম প্রোটিনের প্রধান উৎস নয়, তবুও এতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ প্রোটিন থাকে। বাদামের মধ্যে চিনাবাদাম সবচেয়ে বেশি প্রোটিনসমৃদ্ধ।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন’-এক তথ্যানুসারে রিয়েলসিম্পল ডটকম-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রতি এক-চতুর্থাংশ কাপ চিনাবাদামে থাকে প্রায় ১১ গ্রাম প্রোটিন, ৪ গ্রাম আঁশ এবং ২১ গ্রাম চর্বি।
এটি শুধু প্রোটিনেই নয়, ভিটামিন বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকেই আছেন যারা ঘন ঘন সব কিছু ভুলে যান। একে হেলাফেলা করার সুযোগ নেই, কারণ স্মৃতিশক্তি দুর্বল হলে জীবনের নানা ক্ষেত্রে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এ কারণে ছোটবেলা থেকেই স্মৃতিশক্তি বাড়াতে বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কাঠবাদাম এবং আখরোট-এই দুই ধরনের বাদামই শরীর ও মস্তিষ্কের জন্য উপকারী। তবে প্রশ্ন উঠতে পারে, স্মৃতিশক্তি বাড়াতে কোনটি বেশি কার্যকর?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কাঠবাদাম ও আখরোট-উভয়েই উপকারি হলেও আখরোটে রয়েছে দ্বিগুণ পরিমাণ ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে আরও বেশি কার্যকর। ওমেগা থ্রি মস্তিষ্কের স্নায়ুক বাকি অংশ পড়ুন...
ফ্যাটি লিভার ডিজিজ ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং অনেক ক্ষেত্রেই উপসর্গগুলো অজান্তেই থেকে যায়। তবে সুখবর হলো, আমাদের লিভারের শক্তিশালী পুনর্জীবন ক্ষমতা রয়েছে, আর প্রাকৃতিক কিছু পানীয় লিভার সুস্থ রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কৃত্রিম বা স্কেচি ডিটক্স পানীয় বাদ দিয়ে নিচের ১০টি প্রাকৃতিক পানীয়কে খাদ্যতালিকায় রাখা যেতে পারে-
কফি- প্রতিদিন ২-৩ কাপ ব্ল্যাক কফি লিভার ফ্যাট ও প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
হলুদ দুধ- হলুদের কারকিউমিন যৌগ লিভারের চর্বি কমাতে ও ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে সহায়তা করে।
আমলা জুস- ভিটামিন সি স বাকি অংশ পড়ুন...












