বাদাম নাস্তা হিসেবে জনপ্রিয়। আমাদের দেশে চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, পেস্তাবাদাম, আখরোট পাওয়া যায় বেশি। এ ছাড়া অন্যান্য বাদাম হলো ম্যাকাডমিয়াম, পাইন, ব্রাজিল নাট, হেজেলনাট ইত্যাদি। প্রতিটি বাদামের নিজস্ব স্বাদ, গন্ধ ও পুষ্টিগুণ রয়েছে।
কাজুবাদাম:
কাজুবাদামে বেশ আয়রন থাকে যা নারীদের জন্য ভালো। এ ছাড়া কাজুবাদামে জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম থাকে যা হাড়ের স্বাস্থ্য, হৃদযন্ত্রের সুরক্ষা ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়। মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এত বাকি অংশ পড়ুন...
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় হিসেবে বহুদিন ধরেই ব্যবহৃত হচ্ছে ইসবগুলের ভুসি। পেটের নানা সমস্যায় এর কার্যকারিতা স্বীকৃত। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু কোষ্ঠকাঠিন্য নয় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই ভেষজ উপাদান।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক:
টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ইসবগুলের শরবতকে ‘খুবই উপকারী’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে থাকা ‘জিলাটিন’ নামক উপাদান রক্তে গ্লুকোজ শোষণের গতি কমিয়ে দেয়। ফলে খাবারের পর রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমে।
এ ছাড়া ইসবগুলের ফাইবার ইনসুলিনের ক্ষরণ ও ভারসাম বাকি অংশ পড়ুন...
আনারস খেয়েই পেতে পারেন কয়েক রকম পুষ্টিগুণ। প্রতিদিন যদি ১ কাপ আনারস খান তাহলেই দূর করা যাবে গরম-ঠান্ডার জ্বর, জ্বর-জ্বর ভাবসহ নানা সমস্যা। জেনে নিন- আনারসের কিছু গুণাগুণ।
পুষ্টিগুণ:
থিয়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, ভিটামিন বি-৬, ফোলেট, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও বিটা ক্যারোটিনের মতো পলিফেনল থাকায় আনারস খুবই পুষ্টিকর।
ভিটামিন সি: সাধারণভাবে আমরা মনে করি ভিটামিন সি-র সবচেয়ে বড় উৎস কমলালেবু। কিন্তু সেই কাজ অনায়াসে করে ফেলতে পারে আনারস।
বয়সজনিত সমস্যা: প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্স বাকি অংশ পড়ুন...
মিষ্টি আলুর উপকারিতা এতটাই বেশি যে এটাকে শীতকালীন সুপার ফুড বললেও ভুল হবে না। শীতকালে মিষ্টি আলু খেলে নানা উপকারিতা মিলবে। যেমন-
হজমে সহায়ক:
মিষ্টি আলুতে থাকা প্রাকৃতিক ফাইবার দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় তাদের জন্য এটি বিশেষভাবে উপকারী। এতে থাকা ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
ভিটামিনের পাওয়ার হাউস:
মিষ্টি আলুতে ভিটামিন এ, বি৬, সি এবং ম্যাঙ্গানিজসহ প্রয়োজনীয় অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “হে বনী আদম! আপনাদের সতর ঢাকার এবং দেহের সংরক্ষণ ও সৌন্দর্য বর্ধনের উদ্দেশ্যে আমি পোশাক নাযিল বাকি অংশ পড়ুন...
দুপুরে খাওয়ার পরপরই কিছু খাবার খেলে হজমের সমস্যা, গ্যাস, এসিডিটি এমনকি পুষ্টি শোষণেও বাধা তৈরি হয়। তাই নিচের তিনটি খাবার কখনোই দুপুরে খাবারের পরপর খাওয়া উচিত নয়-
১. দুধ বা দইজাতীয় খাবার:
খাওয়ার পর দুধ বা দই খেলে গ্যাস, অম্বল ও হজমের সমস্যা বাড়ে। বিশেষ করে ভাত, মাছ বা গোশতের সঙ্গে দুধ খেলে পাচনতন্ত্রের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে। খেতে চাইলে অন্তত এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর দুধ বা দই খাওয়া ভালো।
২. ফলমূল (বিশেষ করে তরমুজ, কলা, আম, আপেল ইত্যাদি):
খাওয়ার পরপর ফল খেলে খাবারের হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়। ফলে পেট ফাঁপা, গ্যাস ও অস্বস্তি হতে পারে। দুপুরের খাব বাকি অংশ পড়ুন...
লইট্টা মাছ আমরা দুইভাবে খেতে পারি। একটি হচ্ছে কাঁচা, যেটা সমুদ্র থেকে তুলে একেবারে তরতাজা খাওয়া হয়। আরেকটা হচ্ছে সমুদ্রের তীরে রোদে শুকিয়ে মাছকে একেবারে শুকনো করে খাওয়া যায়। স্বাদের দিক থেকে যেমন, তেমনি পুষ্টিগুণের দিক দিয়েও অনন্য এই মাছ। সাধারণত ২৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বড় হয় মাছটি।
লইট্টা মাছের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়োডিন থাকে। বঙ্গোপসাগর, আরব সাগরসহ এশিয়ার বিভিন্ন উপকূলে লইট্টা মাছ ধরা পড়ে।
লইট্টা মাছের উপকারিতা:
* লইট্টা শুঁটকিতে থাকা ক্যালসিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
* লইট্টা মাছ প্রোটিনে ভরপুর। শুঁটকি আকারে খাওয়া হল বাকি অংশ পড়ুন...
মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একবার একটা বনের মাঝ দিয়ে যাওয়ার সময় একটা বড় কালো তিতির পাখি ধরে ফেলেন। তিনি যখন ভাবছেন যে, পাখিটাকে কীভাবে খাবেন; আগুনে ঝলসে; নাকি তরকারি রান্না করে!
এমন সময় পাখিটি বলে উঠলো, হে জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনি আপনার এই জীবনে এতো গোশত খেয়েছেন; অথচ আপনার এই আমিষের আকুতি শেষ হয় না। আপনি যদি আমাকে মুক্ত করে দেন; তাহলে আমি আপনাকে তিনটি পরামর্শ দেবো; যা আপনার জীবনকে সন্তোষ আর শান্তিতে ভরে দেবে।
মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি কিছুটা বিচলিত হয়ে বললেন যে, আমা বাকি অংশ পড়ুন...
ফল শরীরের অন্যতম প্রাকৃতিক পুষ্টির উৎস। এতে থাকে ভিটামিন, মিনারেলস, কার্বোহাইড্রেট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট- যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বকের যতেœ সাহায্য করে এবং হজমের সমস্যাও কমায়। তবে সব কিছুরই যেমন নিয়ম আছে, ফল খাওয়ারও আছে সঠিক সময় ও উপায়। তা না মানলে উপকারের বদলে হতে পারে ক্ষতি।
* কখন এবং কিভাবে ফল খাবেন?
বিশেষজ্ঞদের মতে, ফল একটি সম্পূর্ণ খাবার। তাই এটি মূল খাবারের সঙ্গে খাওয়া ঠিক নয়।
খাবার খাওয়ার কমপক্ষে আধা ঘণ্টা আগে বা এক ঘণ্টা পরে ফল খাওয়া সবচেয়ে ভালো।
খাবারের সঙ্গে ফল খেলে এতে থাকা শর্করা ও কার্বোহাইড্রে বাকি অংশ পড়ুন...












