পানাহারে চাকু, ছুরি, চামচ ইত্যাদির ব্যবহার:
ছুরি/চাকু বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। যেমন: গোশত, মাছ, ফলমূল, সবজিসহ ইত্যাদি খাবার কাঁটার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অনেকের হয়তো জানা নেই যে, ছুরি বা চাকু ব্যবহার করাও খাছ সুন্নত মুবারক। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই মহাসম্মানিত আহার মুবারক করার ক্ষেত্রে ছুরি/চাকু ব্যবহার করেছেন।
হাতে পানাহার করা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ সুন্নত মুবারক। তবে পানাহারে চাকু, বাকি অংশ পড়ুন...
সুন্নত পালনে খাদেমে রাসূল হযরত আনাস বিন মালেক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু যিনি একাধারে দশ বৎসর সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খেদমত মুবারক করেছেন। অসংখ্য পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন এবং সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দোয়ার বরকতে একশত বৎসর হায়াত লাভ করেছেন। সুবহানাল্লাহ্!
সেই হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন- ‘একদিন এক দর্জি ছাহাবী রদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
তাক্বওয়া শব্দটি সাধারণত দু’টি অর্থে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। একটি অর্থ হলো- ডর বা ভয় পাওয়া বা ভয় করা যা মাজাযী তাক্বওয়া। আর একটি হলো- হাক্বীক্বী তাক্বওয়া। সেটা হলো পরহেযগারী ইখতিয়ার করা, অর্থাৎ মূল পরহেযগারী কোনটা?
মহান আল্লাহ পাক তিনি ছাড়া সমস্ত গায়রুল্লাহ্ থেকে পরহেয করা। সেটা হলো মূল হাক্বীক্বী তাক্বওয়া। হাক্বীক্বী পরহেযগারী।
এ সম্বন্ধে বলা হয়ে থাকে, একটা পবিত্র হাদীছ শরীফ উল্লেখ করা হয়েছে। হযরত মুআয ইবনে জাবাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। এক তাবেয়ী এসে হযরত মুআয ইবনে জাবাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে ব বাকি অংশ পড়ুন...
পানাহারে চাকু, ছুরি, চামচ ইত্যাদির ব্যবহার:
ছুরি/চাকু বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। যেমন: গোশত, মাছ, ফলমূল, সবজিসহ ইত্যাদি খাবার কাঁটার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অনেকের হয়তো জানা নেই যে, ছুরি বা চাকু ব্যবহার করাও খাছ সুন্নত মুবারক। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই মহাসম্মানিত আহার মুবারক করার ক্ষেত্রে ছুরি/চাকু ব্যবহার করেছেন।
হাতে পানাহার করা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ সুন্নত মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِنْ كُنْتُمْ تُحِبُّونَ اللهَ فَاتَّبِعُونِي
অর্থ: (আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, তোমরা যদি মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত করে থাকো তবে আমাকে অনুসরণ করো।” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ- ৩১)
আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করার মধ্যে শুধু যে পারলৌকিক কল্যাণ নিহিত তা নয় বরং তা কল্যাণকর ইহকালের নিমিত্তেও। কেননা উনার সুন্নত মুবারকের অনুসরণ একদিক থেকে যেমন সমস্ত বালা-মুছিবত ধ্বংসকারী অন্যদিক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَوْلَاكَ لَمَا خَلَقْتُ الْأَفْلَاكَ
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “আমি (মহান আল্লাহ পাক) আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি না করলে আসমান-যমীন কিছুই সৃষ্টি করতাম না।”
আরো ইরশাদ মুবারক করেন, আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
মাছ (سَمَك) সামাক/ সামুদ্রিক মাছ (حُوْت) হূত:
মহান আল্লাহ পাক তিনি মাছ সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا يَسْتَوِي الْبَحْرَانِ هٰذَا عَذْبٌ فُرَاتٌ سَائِغٌ شَرَابُهٗ وَهٰذَا مِلْحٌ أُجَاجٌ ۖ وَمِن كُلٍّ تَأْكُلُونَ لَحْمًا طَرِيًّا وَتَسْتَخْرِجُونَ حِلْيَةً تَلْبَسُونَهَا.
অর্থ: “দু’টি সমুদ্র সমান হয় না, একটি মিঠা ও তৃষ্ণা নিবারক এবং অপরটি লোনা। উভয়টি থেকেই তোমরা তাজা গোশ্ত (মাছ) আহার করো এবং পরিধানে ব্যবহার্য অলঙ্কার আহরণ করো। ” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ফাতির শরীফ: সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ -১২)
মহান আল্লাহ পাক তিনি মাছ সম্পর্কে আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
وَهُوَ الَّذِي سَخَّرَ الْبَحْرَ لِتَأْكُل বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেসব খাবার মুবারক গ্রহণ করেছেন অর্থাৎ খেয়েছেন, তা ছিল সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং সেই মহাসম্মানিত খাবার মুবারক গুলোর গুণাগুণ ও মানবদেহের জন্য সেগুলোর উপকারীতা ও প্রয়োজনীয়তা অতুলনীয়।
সুন্নতী খাবারের মধ্যে অন্যতম একটি সুন্নতী খাবার হচ্ছে, খরগোশের গোশত।
কেউ যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত খিদমত মুবারকে খরগোশের গোশত হাদিয়া নিয়ে আস বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা কম বেশি সবাই প্রতিনিয়ত মুরগির গোশ্ত খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা, মুরগির গোশ্ত যে মহাসম্মানিত সুন্নতী খাবার। যা স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি গ্রহণ করেছেন অর্থাৎ মহাসম্মানিত আহার মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
মুরগির গোশ্ত খাওয়া যে মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক। এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَةْ زَهْدَمٍ الْجَرْمِيِّ رَضِيَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ دَخَلْتُ عَلٰى حَضْرَةْ أَبِيْ مُوسٰى رَضِيَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَهُوَ يَأْكُلُ دَجَاجًا فَقَالَ اد বাকি অংশ পড়ুন...
উটের গোশ্তকে আরবীতে لَـحْمُ الْبَعِيْرِ اَوِ لَـحْمُ الْبُدْنَةِ (লাহমুল বা‘য়ীর বা লাহমুল বুদনাহ্) বলা হয়। উটের গোশ্ত খাওয়া খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভূক্ত। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার ভালাই। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে খইরে কাছির অর্থাৎ সর্বপ্রকার ভালাই হাদিয়া মুবারক করেছেন। আর তিনি যে সমস্ত খাদ্যসমূহ গ্রহণ করেছেন সেই খাদ্যসমূহ উনাদের মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার শিফা। সুবহানাল্লাহ!
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেসব খাবার মুবারক গ্রহণ করেছেন অর্থাৎ খেয়েছেন, তা ছিল সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং সেই মহাসম্মানিত খাবার মুবারক গুলোর গুণাগুণ ও মানবদেহের জন্য সেগুলোর উপকারীতা ও প্রয়োজনীয়তা অতুলনীয়।
সুন্নতী খাবারের মধ্যে অন্যতম একটি সুন্নতী খাবার হচ্ছে, খরগোশের গোশত।
কেউ যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত খিদমত মুবারকে খরগোশের গোশত হাদিয়া নিয়ে আস বাকি অংশ পড়ুন...
وَإِذَا سَأَلْتُمُوهُنَّ مَتَاعًا فَاسْأَلُوهُنَّ مِنْ وَّرَاءِ حِجَابٍ
“যখন তোমরা কিছু চাবে মহিলাদের কাছ থেকে তাহলে পর্দার আড়াল থেকে চেয়ো। ”
ذَلِكُمْ أَطْهَرُ لِقُلُوبِكُمْ وَقُلُوبِهِنَّ
“এটা তোমাদের এবং যাদের কাছ থেকে তোমরা চাবে মহিলাদের জন্য অন্তরের পবিত্রতার কারণ হবে। ”
এই আয়াত শরীফ মহান আল্লাহ পাক তিনি নাযিল করেছিলেন পর্দার জন্য। তার শানে নুযূল সম্পর্কে বলা হয়েছে অনেক কথাই।
মূল যে বিষয়টা সেটা হচ্ছে যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ (যাইনাব বিনতে জাহাশ) আলাইহাস সালাম উন বাকি অংশ পড়ুন...












