১৯৫১ সালে ওয়ারীর ৭নং হেয়ার স্ট্রিটে তথাকথিত লেখক, শিল্পী, সাংবাদিক, অধ্যাপক, মিলে “লেখক শিল্পী মজলিস” নামে একটি সংগঠন করে রেলওয়ের মাহবুব আলী ইনস্টিটিউটে এদেশে প্রথম পহেলা বৈশাখ অনুষ্ঠান করে। তবে তার আগে এরাই কার্জন হলে নববর্ষ উপলক্ষে গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সেখানে উপস্থিত ছিল অনেক ভারত ঘেঁষা কু-বুদ্ধিজীবি।
আশির দশকে ১৯৮৭-৮৮-এর দিকে শুরু হয় ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের চারুকলার ছাত্র-ছাত্রীদের তথাকথিত অ-মঙ্গল-যাত্রা। এরা যাত্রায় ব্যবহার করে নানান মুখোশ। মুখোশগুলো নাকি প্রতীকি। শুভ, অশুভ, শান্তি, কল্যাণ, অত্যাচার এর প্রতীক। বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দীকির পর এবার শাহিরয়ারের স্বাধীনতাবিরোধী অবস্থানের বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে তুলে ধরেছেন। বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধদের সেবক ডাক্তার জাফর উল্লাহ। যিনি মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে আহত মুক্তিযুদ্ধা ও শরণার্থীদের সেবা দেয়ার জন্য নিজেই অস্থায়ী হাসপাতাল করেন। তিনিও শাহরিয়ার কবিরের রাজাকারগিরির প্রমাণ তুলে ধরেছেন। অনলাইন খুঁজলে শাহরিয়ার কবিরের স¦াধীনতা বিরোধী অভিযোগের প্রমাণ ভুরি ভুরি পাওয়া যায়।
শাহিরয়ার কবিরের স্বাধীনতাবিরোধী অবস্থান তথা রাজাকারগিরির অভিযোগ তুলেছেন-
১) ঘাতক দালাল ন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
“শাহরিয়ার আমরা একসঙ্গে বহুদিন কাজ করেছি, বিশেষ করে ৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটিতে। কিন্তু যখন জানতে চেয়েছি সে কোথায় যুদ্ধ করেছে, তখনই সে নিশ্চুপ থেকেছে, কোনদিন সদুত্তর দেয়নি”। শাহরিয়ার কবিরের হাক্বিকত এভাবেই ফাঁস করেছেন কর্নেল কাজী নুরুজ্জামান সেক্টর কমান্ডার।
এভাবেই একে একে তার আশপাশের লোকেরাই তার গোমর ফাঁস করে দিয়েছে।
মূলত ১৯৭১ সালে শাহরিয়ার কবির যে, স্বাধীনতার পক্ষে তথা মুক্তিযুদ্ধে কোনভাবেই জড়িত ছিলো না তার প্রমাণ এখন আর লুকোচাপা নেই। বরং দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তার যে ভূমিকা ছিলো সেটাই এখন একে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শাহরিয়ার কবিরের নামে ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার বিষয়টি শুধুমাত্র ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাবেক আহবায়ক বেগম মোস্তারী শফি লিখিত ‘জাহানারা ইমামের স্মৃতির উদ্দেশে লেখা চিঠি’ নামের বইটিতেই নয়, আরো অনেকের কাছ থেকেই পাওয়া গেছে।
এমনকি বীর মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীও তার বিরুদ্ধে রাজাকারগিরির অভিযোগ তুলে বক্তব্য দিয়েছেন। ইন্টারনেটে কাদের সিদ্দীকীর উক্ত বক্তব্য ব্যাপকভাবে প্রচারিতও হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় কাদের সিদ্দিকীর ভূমিকা সকলেই জানে। যে কারনে বাংলাদেশ সরকার তার কৃ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শাহরিয়ার কবিরের নামে ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার বিষয়টি শুধুমাত্র ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাবেক আহবায়ক বেগম মোস্তারী শফি লিখিত ‘জাহানারা ইমামের স্মৃতির উদ্দেশে লেখা চিঠি’ নামের বইটিতেই নয়, আরো অনেকের কাছ থেকেই পাওয়া গেছে।
এমনকি বীর মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীও তার বিরুদ্ধে রাজাকারগিরির অভিযোগ তুলে বক্তব্য দিয়েছেন। ইন্টারনেটে কাদের সিদ্দীকীর উক্ত বক্তব্য ব্যাপকভাবে প্রচারিতও হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় কাদের সিদ্দিকীর ভূমিকা সকলেই জানে। যে কারনে বাংলাদেশ সরকার তার ক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গত ১৫/১২/২০০১ তারিখে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার হয়ে স্বাধীনতা বিরোধিদের মুরগি সাপ্লাই করা ঘাদানি সভাপতি শাহরিয়ার কবির। ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলো। বাংলাদেশের সেনা বাহিনীর বিরোদ্ধে ভুয়া ডকুমেন্ট গুলোর কথা স্বীকার ও করেছিলো।
মূলত যারা ১৯৭১ সালে এ দেশের স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে খাদ্য-রসদ সাপ্লাই দিয়েছিলো, তারা যে বারবার দেশবিরোধী ভূমিকায় আসবে সেটা বলাবাহুল্য। তার রাজাকারগিরির অভিযোগ এসেছে তাদের নিজস্ব ঘরানার সংগঠনের নেতা-কর্মীদের থেকেই।
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নামক যে সংগঠনের বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সকলেই তাকে চিনে রাজাকারদের বিরোধিতাকারী হিসেবে। কিন্তু সর্ষের মধ্যেই যে ভূত, সেটা আবারো প্রমাণিত হচ্ছে। ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি তথা রাজাকারদের নির্মুল করার সংগঠনের যে কিনা সভাপতি সেই শাহরিয়ার কবিরের নামেই উঠেছে রাজাকারগিরির অভিযোগ। তারই সহযোগী, বন্ধু-বান্ধবরাই ৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তার ভূমিকা নিয়ে বক্তব্য দিয়েছে, বই লিখেছে। মূলত সে তার রাজাকারগিরিকে আড়াল করতেই কথিত ওই সংগঠনের আড়ালে অবস্থান নিয়েছে বলেই সুশীল সমাজ মনে করছে।
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাবেক আহবায়ক বেগম মোস্তারী শফ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দীকির পর এবার শাহিরয়ারের স্বাধীনতাবিরোধী অবস্থানের বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে তুলে ধরেছেন। বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধদের সেবক ডাক্তার জাফর উল্লাহ। যিনি মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে আহত মুক্তিযুদ্ধা ও শরণার্থীদের সেবা দেয়ার জন্য নিজেই অস্থায়ী হাসপাতাল করেন। তিনিও শাহরিয়ার কবিরের রাজাকারগিরির প্রমাণ তুলে ধরেছেন। অনলাইন খুঁজলে শাহরিয়ার কবিরের স¦াধীনতা বিরোধী অভিযোগের প্রমাণ ভুরি ভুরি পাওয়া যায়।
শাহিরয়ার কবিরের স্বাধীনতাবিরোধী অবস্থান তথা রাজাকারগিরির অভিযোগ তুলেছেন-
১) ঘাতক দালাল ন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
“শাহরিয়ার আমরা একসঙ্গে বহুদিন কাজ করেছি, বিশেষ করে ৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটিতে। কিন্তু যখন জানতে চেয়েছি সে কোথায় যুদ্ধ করেছে, তখনই সে নিশ্চুপ থেকেছে, কোনদিন সদুত্তর দেয়নি”। শাহরিয়ার কবিরের হাক্বিকত এভাবেই ফাঁস করেছেন কর্নেল কাজী নুরুজ্জামান সেক্টর কমান্ডার।
এভাবেই একে একে তার আশপাশের লোকেরাই তার গোমর ফাঁস করে দিয়েছে।
মূলত ১৯৭১ সালে শাহরিয়ার কবির যে, স্বাধীনতার পক্ষে তথা মুক্তিযুদ্ধে কোনভাবেই জড়িত ছিলো না তার প্রমাণ এখন আর লুকোচাপা নেই। বরং দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তার যে ভূমিকা ছিলো সেটাই এখন একের বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শাহরিয়ার কবিরের নামে ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার বিষয়টি শুধুমাত্র ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাবেক আহবায়ক বেগম মোস্তারী শফি লিখিত ‘জাহানারা ইমামের স্মৃতির উদ্দেশে লেখা চিঠি’ নামের বইটিতেই নয়, আরো অনেকের কাছ থেকেই পাওয়া গেছে।
এমনকি বীর মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীও তার বিরুদ্ধে রাজাকারগিরির অভিযোগ তুলে বক্তব্য দিয়েছেন। ইন্টারনেটে কাদের সিদ্দীকীর উক্ত বক্তব্য ব্যাপকভাবে প্রচারিতও হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় কাদের সিদ্দিকীর ভূমিকা সকলেই জানে। যে কারনে বাংলাদেশ সরকার তার কৃ বাকি অংশ পড়ুন...
ঘাদানি কমিটির শাহরিয়ার কবিরও স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার (২)
আল ইহসান ডেস্ক:
গত ১৫/১২/২০০১ তারিখে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার হয়ে স্বাধীনতা বিরোধিদের মুরগি সাপ্লাই করা ঘাদানি সভাপতি শাহরিয়ার কবির। ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলো। বাংলাদেশের সেনা বাহিনীর বিরোদ্ধে ভুয়া ডকুমেন্ট গুলোর কথা স্বীকার ও করেছিলো।
মূলত যারা ১৯৭১ সালে এ দেশের স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে খাদ্য-রসদ সাপ্লাই দিয়েছিলো, তারা যে বারবার দেশবিরোধী ভূমিকায় আসবে সেটা বলাবাহুল্য। তার রাজাকারগিরির অভিযোগ এসেছে তাদের নিজস্ব ঘরানার সংগঠনের নেতা- বাকি অংশ পড়ুন...












