মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬২তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ২২তম বছর, মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ৯ম ও ১০ম বছর):
* ৯ম হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২০শে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ ইয়াওমুস সাব্ত শরীফ (শনিবার) সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি দুনিয়ার যমীনে মাত্র ১১ দিন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক কর বাকি অংশ পড়ুন...
মূলকথা হলো- পবিত্র ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ’ অর্থাৎ পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া শরীফ। যা কায়িনাতবাসী সকলের জন্য খুশি মুবারক প্রকাশের দিন। এ উপলক্ষে সকলের জন্য র্কতব্য হচ্ছে- উক্ত মুবারক দিনে খুশি প্রকাশ করে সাধ্যমতো হাদিয়া পেশ করা, গোসল করা, ভালো খাওয়া, বেশি বেশি পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করা ও পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করা। এর সাথে সাথে দান-ছদক্বা করা। আর বাংলাদেশসহ সকল মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিনটি পালনের সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণসহ এ মুবারক দিন উপলক্ষে বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দিনটিই কুল-কায়িনাতে ‘পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বা শরীফ’ হিসেবে মশহুর। যে মুবারক দিনে মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১০ম হিজরী শরীফ-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিদায় হজ্জ মুবারক আদায় করেন। সুবহানাল্লাহ! এ কারণে শুধুমাত্র এই বছরের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ মুবারক উনাকেই ‘হজ্জে আকবার’ বলা হয়। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিদায় হজ্জ মুবারক আদায়ে ২৫শে যিলক্বদ শরীফ থেকে ২৫শে যিলহজ্জ শরীফ পর্যন্ত মোট ১ মাস সময় অতিবাহিত হয়। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ থেকে ২৫শে যিলক্বদ শরীফ রওয়ানা মুবারক হয়ে ৫ই যিলহজ্জ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত বাকি অংশ পড়ুন...
‘পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ’ আমাদের কাছে অত্যন্ত ফযীলতপূর্ণ এবং বরকত, রহমত, সাকীনা হাছিলের দিন। হাদিয়া মুবারক দেয়া এবং দান-ছদক্বা করার দিন। ‘আখির’ অর্থ শেষ এবং ‘চাহার শোম্বাহ’ অর্থ ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)।
হিজরী সনের পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) কে পবিত্র ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ শরীফ বলা হয়। কারণ এগারো হিজরী সনের পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দিন আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বেশ কিছু দিন মারীদ্বী শান মুবারক প্রকাশ করার বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি সকলকে সংবাদ দিলেন। অতঃপর সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম তিনিসহ অন্যান্য আওলাদ আলাইহিমুস সালাম ও আলাইহিন্নাস সালাম উনারা এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা সবাই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে এসে হাযির হলেন বাকি অংশ পড়ুন...
আখিরি’ শব্দটির অর্থ- শেষ। আর ‘চাহার শোম্বাহ’ শব্দ এর অর্থ- আরবিয়া বা বুধবার। পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ বলতে পবিত্র ছফর শরীফ মাসের শেষ ইয়াওমুল আরবিয়াকে (বুধবারকে) বলা হয়। পবিত্র ছফর শরীফ মাস ব্যতীত আর কোনো মাসের শেষ ইয়াওমুল আরবিয়াকে (বুধবারকে) পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ বলা হয় না।
যেমন ‘আশূরা’ শব্দটি আরবী ‘আশারাতুন’ শব্দ হতে এসেছে; যার অর্থ দশ বা দশম। কিন্তু ইছতিলাহী বা পারিভাষিক অর্থে ‘আশূরা’ শরীফ বলতে শুধুমাত্র পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাসের ১০ তারিখ দিনটিকেই বুঝানো হয়ে থাকে। অন্য কোনো মাসের ১০ তারিখকে পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দিনটিই কুল-কায়িনাতে ‘পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ’ হিসেবে মশহুর। যে মুবারক দ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত ছফর শরীফ মাস বিভিন্ন কারণে সীমাহীন বরকতময়। আর বিশেষ করে এ সম্মানিত মাসে অনেকগুলো আইয়ামুল্লাহ শরীফ তথা নিদর্শন মুবারক সম্বল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চিশতীয়া তরীক্বার ইমাম, সুলতানুল হিন্দ, গরীবে নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ্ হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিখ্যাত কিতাব “আনীসুল আরওয়াহ”-এ বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে প্রথম এই ‘কুল্লাহ্ চাহার তর্কী’ (চার টুকরা বিশিষ্ট গোল টুপি) হযরত জিবরাইল আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ পাক তিনি উনার পক্ষ থেকে হাদিয়া করেন। ৪ টুকরা বিশিষ্ট এই টুপির বর্ণনা অনুরূপভাবে ‘দলীলুল আরেফীন’ ও ‘ইসরারুল আউলিয়া’ নামক কিতাবেও উল্লেখ আছে। এ টুপি বাকি অংশ পড়ুন...












