কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয-ওয়াজিব, আর এর চেয়ে কমে কাটা ও মু-ন করা হারাম হওয়ার অকাট্য দলীলসমূহ:
(১১৪)
সুওয়াল: যায়েদ সুবংশীয় আলেম, কিন্তু দাড়ি ছেটে ছোট করে রাখে। (উনারূপ অবস্থায়) যায়েদের ইমামতী জায়েয হবে কিনা? আর দাড়ি কি পরিমাণ লম্বা রাখতে হবে?
জাওয়াব: হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “মুশরিকদের বিপরীত করো, দাড়ি লম্বা করো, মোঁছ ছোট করো। অন্যত্র বর্ণিত আছে- “মোঁছ ভালরূপে ছোট করো এবং দা বাকি অংশ পড়ুন...
কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয-ওয়াজিব, আর এর চেয়ে কমে কাটা ও মু-ন করা হারাম হওয়ার অকাট্য দলীলসমূহ:
(১০৮-১০৯)
سوال:- دارمی رکھنی کو نسی ستت ھے اس کے تارک پر کیا حکم شرعا جاری ھوگا وہ جو کھتے ھین کہ اگر ساری دارمی صاف کرے تو کچھ گناہ نھین یہ کیا بات ھے- سیاسۃ اس پر کیا حکم دیا جاویگا؟
الجواب:- دارمی رکھنا واجب اور قبضہ سے زائد کطانا حرام ھے- لقولہ علیہ السلام- خالفوا المشکین او فروا اللحی (متفق علیہ) و فی الدر المختار "یحرم علی الرجل قطع لحیتہ و فیہ وسنۃ فیھا القبضۃ- اور کونی سیاست خاص اس کے بارے مین منصوص نھین دیکھی- مگر مقتضی قواعد کا یہ مے کہ تعزیر دیا جائے
অর্থ: সুওয়াল- দাড়ি রাখা কোন ধরণের সুন্নত? দাড়ি মু-নকারীর উপর শরীয়ত উনার কি হুকুম বর্তাবে? যে ব্যক্তি বলে যে, সমস্ত বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানরা সম্মিলিতভাবে কোন আমল করতে গেলেই একটি মহল বাধা দেয়। যেমন- সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে না, শবে বরাতে সম্মিলিত হয়ে ইবাদত বন্দেগী করা যাবে না। এই গোষ্ঠীটি মুসলমানদের মধ্যে বিভিন্ন ফিতনা সৃষ্টি করে মুসলমানদের দ্বিধা বিভক্ত করতে ব্যস্ত। মুসলমানদেরকে ঈমান থেকে এবং ঈমানের সার্বিক দিক থেকে বা নেক কাজ থেকে ফিরিয়ে রেখে মুসলমানদেরকে ঈমান শূন্য, আমল শূন্য করাই হলো তাদের জঘণ্যতম খায়েশ। মুসলমানদেরকে আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের থেকে দূরে সরিয়ে রাখাই হলো তাদের মূল লক্ষ্য। নাঊযুবিল্লাহ! কিন্ বাকি অংশ পড়ুন...
মানব হৃদয়ে যাবতীয় রোগ তথা বদ খাছলতসমূহের মধ্যে কৃপণতা বা ধনাসক্তি সর্বাপেক্ষা জঘণ্যতম রোগ। এটা যত ক্ষতি সাধন করতে পারে অন্য কোন কিছু তত ক্ষতি করতে পারে না। (কিমিয়ায়ে সাআদাত)
একবার সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র কা’বা শরীফ তাওয়াফ করছিলেন। এমতাবস্থায় এক ব্যক্তি এসে পবিত্র কা’বা শরীফের বেষ্টনীর উপর হাত রেখে বলতে লাগলেন, “হে দয়াময় মহান আল্লাহ পাক! এই পবিত্র ঘরের উছীলায় আপনি আমার গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দিন।”
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক বাকি অংশ পড়ুন...












