যেহেতু আব্দুল্লাহ সাওমাই রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী ছিলেন। উনি বললেন, বেশ! হে ব্যক্তি আপনি কিভাবে মূল্য পরিশোধ করবেন? আপনার কাছে কি টাকা-পয়সা আছে?
উনি বললেন, না আমার কাছে টাকা-পয়সা নেই। টাকা-পয়সা থাকলে তো আমি আপনার ফলই খেতাম না। কিনে খেতাম। তাহলে কি করে পরিশোধ করবেন? উনি বললেন, আমি আপনার বাগানে কাজ করতে চাই কিছুদিন। তখন আব্দুল্লাহ সাওমাই রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, বেশ, কাজ করেন। তিনি কাজ করতে লাগলেন।
বেশ অনেকদিন অতীত হয়ে গেল। একদিন হযরত আবু ছলেহ মুসা জঙ্গীদোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত আব্দুল্লাহ সাওম বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, গাউছূল আ’যম, হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছিলেন সেই যামানায় মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলী। বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র রবীউছ ছানী শরীফ মাস অত্যন্ত বরকত ও ফযীলতপূর্ণ মাস। এই সম্মানিত মাস উনারই পবিত্র ১১ শরীফ তারিখে মাহবুবে সুবহানী, কুতুবে রব্বা বাকি অংশ পড়ুন...
যখন একথা বলা হলো, হযরত আবূ ছালেহ মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি মনে মনে ফিকির করলেন, এমন একটা মেয়েকে বিবাহ করে তার মাধ্যমে কোন খিদমত নেয়া কখনই সম্ভব হবে না। বরং তাকেই খিদমত করতে হবে। কিন্তু পরক্ষণেই ফিকির করলেন, যেহেতু মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারকের জন্য, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক দরকার রয়েছে, যদি হযরত আব্দুল্লাহ সাওমাঈ রহমতুল্লাহি আলাইহি ক্ষমা না করেন, তাহলে পরকালে জবাবদিহী করবেন কি করে? ইত্যাদি ইত্যাদি চিন্তা করে সম্মতি প্রকাশ করলেন, ঠিক আছে, যদ বাকি অংশ পড়ুন...
উনি যখন ব্যাপারটা দৃৃঢ়তার সহিত, মজবুতির সহিত বললেন, তখন বাগানের মালিক হযরত আব্দুল্লাহ সাওমাঈ রহমতুল্লাহি আলাইহি খুব ভাল করে উনার মাথা থেকে পা পর্যন্ত লক্ষ্য করলেন একাধিকবার। এ ছেলে, এ যুবক কি বলছে? উনার এত বড় তাক্বওয়া? এত বড় পরহেযগারী? নিশ্চয়ই এই যুবক মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হবে। সাধারণ লোকের এতটুকু তাক্বওয়া, এত পরহেযগারী থাকার কথা নয়। তখন হযরত আব্দুল্লাহ সাওমাঈ রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন, বেশ; আপনি যদি মূল্য পরিশোধ করতেই চান, তাহলে মূল্য দিয়ে দিন, কত দিবেন?
হযরত আবূ ছালেহ মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন, আমার কাছে তো কো বাকি অংশ পড়ুন...
উনি ফিকির করতে লাগলেন যে, এর মালিককে খুঁজে বের করতে হবে। তার মূল্য পরিশোধ করতে হবে। যদিও শরীয়তের মাসয়ালা রয়েছে-
اَلضَرُورَةُ تُبِيحُ الْمَحْظُورَاتِ
‘জরুরত হারামকে মুবাহ করে দেয়।’ একটা লোক মা’জুর হয়ে গেলে, অক্ষম হয়ে গেলে, আমাদের হানাফী মাযহাব মুতাবিক তিনদিন ধরে না খেয়ে থাকলে, ক্ষুধার তাড়নায় তার জন্য হারাম যে কোন খাদ্য সেটা মুবাহ হয়ে যায়। সে জরুরত আন্দাজ গ্রহণ করতে পারে।
শরীয়তের ফতওয়া মুতাবিক উনার আমল শুদ্ধই হয়েছে। কিন্তু উনি তো খুব বড় আলিম ছিলেন। উনি ফিকির করলেন, উনাকে ফতওয়ার উপর আমল করলেই চলবেনা, উনাকে তাক্বওয়ার উপর আমল করতে হবে। মালিক বাকি অংশ পড়ুন...












