নিজস্ব প্রতিবেদক:
আমজনতার সাধারণ সম্পাদক তারেক রহমান বলেছেন, জামাতি ষড়যন্ত্রে আন্তর্জাতিক আদালতের ন্যায়বিচার প্রশ্নবিদ্ধ। তিনি বলেন, এর চেয়ে পাড়ার মেম্বার ভালো বিচার করতে পারেন।
গত সোমবার নিজের অনলাইন পেজে দেয়া স্ট্যাটাসে তিনি একথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, আইজিপি মামুনের রাজসাক্ষী হওয়া ও শেখ হাসিনার নকল আইনজীবী বিষয়টি গতরাতে প্রমাণ দিয়েছি।
হয় শেখ হাসিনার কোনো আইনজীবীই থাকবে না, না হয় তার দেওয়া আইনজীবী থাকবে। জেড আই খান পান্না স্বেচ্ছায় আইনজীবী হতে চাইলেও তাকে হতে দেয় নাই। ন্যায়বিচারে ভয় কিসের, কারো ক্ষমতা আছে জুলাইয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
‘সমগ্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে জামাতিকরণ করা হয়েছে, এটা অত্যন্ত ভয়ংকর বিষয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি'র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এড. রুহুল কবির রিজভী। গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আলোচনা সভা ও দোয়ার আয়োজন করে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিইএব)।
সভায় রিজভী বলেন, আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিশেষ দল দখল করে নিয়েছে। সমস্ত বড় বড় ইউনিভার্সিটিগুলোকে জামায়াতিকরণ করা হয়েছে। সমগ্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগু বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হত্যা, লুট, অগ্নিসংযোগ ও রাহাজানির হোতা স্বাধীনতাবিরোধী জামাতের সাবেক আমীর গো’আযমের শ্যালক ১৯৭১এর আল-বাদর বাহিনীর নওগাঁর আঞ্চলিক প্রধান মোনায়েম-কাম আকরাম ওরফে খক্কো মৌলভী নওগাঁ জেলা জামাতের নেপথ্যের নীতিনির্ধারক। তার নেতৃত্বে রাজাকার-আল-বাদর বাহিনীর সদস্যরা এলাকায় হত্যা, রাহাজানি, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ চালিয়েছে নির্বিচারে। তারা পার-নওগাঁ তাজ হলের ভেতর ২৫/৩০ জন স্বাধীনতাকামী বঙ্গ সন্তানকে হত্যা করে হলের পেছনে মঞ্চের মধ্যখানে অবস্থিত কূপের ভেতর ফেলে দিয়েছিল। পরবর্তীতে যেসব মুক্তিযোদ্ধা কূপের ভেতর থেকে লা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শুধু তাই নয়, সলেমানের নির্দেশে নড়াইলের বিভিন্ন গ্রাম থেকে মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ নিরীহ মানুষকে ধরে এনে হত্যার পর চিত্রা নদীতে ফেলে দেয়া হত। হত্যার আগে বন্দিদের নাম একটি খাতায় লেখা হত। নড়াইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের অফিস ছিল তাদের ক্যাম্প। এখানে নির্যাতন করা হত বন্দিদের উপর। ঘাতক সলেমান এসে প্রতিরাতে ওই খাতায় তোলা নামের পাশে লাল কালি দিয়ে টিক চিহ্ন দিত এবং লিখত। এরপর বন্দিদের প্রাণদ- কার্যকর করার জন্য জল্লাদদের বুঝিয়ে দিত। জল্লাদরা রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে চিত্রা নদীর ফেরিঘাটে বন্দিদের নিয়ে গিয়ে প্রাণদ- কার্যকর কর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
‘একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মুক্তিযোদ্ধাদের যে পাখির মতো গুলি করে হত্যা করত; এমনকি মুক্তিযোদ্ধা ভেবে ঘোড়াকে গুলি করে হত্যা করায় ঘোড়ামারা আজিজ নামে যে ব্যাপক পরিচিত, সেই রাজাকার কমান্ডার মালানা আব্দুল আজিজ জামাতের গাইবান্ধা জেলার আমীর। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে গাইবান্ধা জেলায় পাক বাহিনীর একনিষ্ঠ দোসর হিসেবে রাজকাররা যে অত্যাচার-নির্যাতন, হত্যা, নারীর সম্ভ্রমহরণ ও লুটতরাজ চালিয়েছিল এলাকার লোকজন সে কথা ভেবে আজও শিউরে উঠে। সেদিনের সে রাজকারদের একজন আব্দুল আজিজ গাইবান্ধা জেলা জামাতের আমীর। হত্যা, নারীর সম্ভ্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
লন্ডন থেকে নজরুল ইসলাম বাসন ৩০ জানুয়ারি ১৯৮৮ সালে সাপ্তাহিক বিচিত্রার সম্পাদককে পত্র মারফত চৌধুরী মঈনুদ্দিনের সাম্প্রতিক তৎপরতার বিবরণ লিখেছে। সে লিখেছে- “চৌধুরী মঈনুদ্দিন বুদ্ধিজীবী হত্যাকা-ের অপারেশন ইনচার্জ। বর্তমানে লন্ডনে প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন সংস্থার সংগঠক, নেতা ও নীতি নির্ধারক। বর্তমানে লন্ডনে চৌধুরী মঈনুদ্দিনকে ঘিরে শুরু হয়েছে আন্দোলন, বিতর্ক, সংঘর্ষ। চৌধুরী মুঈনুদ্দিনের সংগঠন ‘দাওয়াতুল ইসলাম’ সম্প্রতি তাকে বহিষ্কার করেছে। ইস্ট লন্ডন মসজিদে ম্যানেজিং কমিটির সচিব পদ থেকে তাকে সরানো হয়েছে। তবু বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গ্রেফতাররের পর ঘাতক আব্দুল খালেক মজুমদার স্বাক্ষরকৃত ও পেশকৃত এক বিবৃতিতে বুদ্ধিজীবী হত্যাকা-ের সাথে জড়িত আরো ৯ জনের নাম পাওয়া গিয়েছিল; কিন্তু এদের অনেকেই সুপরিচিত হওয়ায় সংবাদপত্রগুলো সঙ্গতকারণেই’ এদের নাম প্রকাশে বিরত থাকে।
এছাড়া ঘাতক আব্দুল খালেকের নিকট থেকে উদ্ধারকৃত বিভিন্ন কাগজপত্রে দেখা যায় যে, তার সাথে এবং জামাতের অন্যান্য নেতার সাথে টেলিফোনে বেশ কিছু সংখ্যক অফিসারের ঘনিষ্ঠতা ছিল।
আত্মগোপন অবস্থা থেকে ধরা পড়া এবং জেলে অবস্থান সম্পর্কে খালেক মজুমদার লিখেছে- ‘খ্যাতনামা না হলেও এবার আমার অখ্যাত ও বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ছাত্রশিবিরের প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রত্যেক ইউনিটের প্রায় প্রত্যেক নেতা একাত্তরের খুনি আল-বাদর। এই খুনিরাই বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকারী। এদের নৃশংসতার পরিচয় কিছু কিছু ইতোমধ্যেই দেয়া হয়েছে; তবু আরো সুনির্দিষ্টভাবে বলার জন্য এখানে ছাত্রশিবিরের ১৯৮০-৮১ সালের সাধারণ সম্পাদক এনামূল হক মঞ্জু কিভাবে ১৯৭১ সালে বাঙালি নির্যাতনের কাজে নেতৃত্ব দিয়েছে তার সামান্য বর্ণনা দেয়া যেতে পারে।
এনামুল হক মঞ্জু ১৯৭১ সালে ছিল চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ ছাত্রসংঘ সভাপতি এবং আল-বাদর প্লাটুন কমান্ডার। চট্টগ্রাম শহরের টেলিগ্রাফ হিল বোটের বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক: নভেম্বরের প্রথম থেকেই আল-বাদর নেতারা প্রকাশ্যে বুদ্ধিজীবীদের হুঁশিয়ারি দিতে থাকে। ৭ নভেম্বর সারাদেশে মহাঘটা করে পালন করা হয় ‘বদর দিবস। ’ এই উপলক্ষে ধর্মব্যবসায়ী জামাত এবং ছাত্রসংঘ ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করে। নাখালপাড়া আদর্শ শিক্ষায়তনে তেজগাঁও থানা জামাতের প্রধান মাহবুবুর রহমান গুরহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় জামাতের সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল খালেক বক্তব্য পেশ করে। (দৈনিক সংগ্রাম, ৮/১১/৭১ খৃ.)।
মাহফুজুল হক নামে জনৈক আল-বাদর কমান্ডার-
৭ নভেম্বর ১৯৭১ খৃ, ‘বদর দিবস’ উপলক্ষে ধর্মব্যবসায়ী ঘাতক জামাতের বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নড়াইল সদর উপজেলার তুলারামপুর গ্রামের মৃত মালানা আব্দুর রহমানের দু’পুত্র ও চার কন্যার মধ্যে সোলায়মান ছিলো সবার বড়। সোলায়মানের পিতা আব্দুর রহমান কলকাতা একটি মাদরাসায় পড়াশোনার পর সেখানে একটি মাদরাসায় চাকরি করতো সোলায়মানকে সেখানেই ভর্তি করে। সেখান থেকে টাইটেল পাশের পর সোলায়মান দেশে ফিরে মাগুরা সদর উপজেলার বেরোইল হাইস্কুলে নবম শ্রেণীতে ভর্তি হয়। ওই স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাশের পর নড়াইল সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক করে। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয় থেকে ইসলামের ইতিহাসে স্নøাতকোত্তর বাকি অংশ পড়ুন...
আাল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা ও প্রবীণ ব্যক্তিদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, নড়াইলে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাক বাহিনীর দোসর রাজাকার বাহিনীর নির্মম হত্যাকা-, ধর্ষণ ও লুটতরাজের সঙ্গে যে নামটি মিশে আছে তা হলো রাজাকার মালানা সোলায়মানের নাম। যার নির্দেশে তিন জল্লাদ জবাই করে হত্যা করেছে কয়েক হাজার মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মুক্তিকামী মানুষকে। এসব ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কাল্পনিক অভিযোগ এনে মালানা সোলায়মান রেজিস্টারে যাদের নামের পাশে লালকালি দিয়ে “রিলিজ ফর ইভার” লিখে দিতো তাদের ইসকট পার্টি ও জল্লাদরা গভীর রাতে নড়াইল শহরের লঞ্চঘাট বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বিভিন্ন সংগ্রহশালা থেকে উদ্ধৃত তৎকালীন আল-বাদর হাইকমান্ডের একটি তালিকা এখানে তা দেয়া হলো:
মওদুদীবাদী ছাত্রসংঘের কেন্দ্রীয় কমিটি (আল-বাদর হাইকমান্ড)Ñ
৭। খুররম ঝা মুরাদ, লন্ডনে অবস্থানরত আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত জামাত নেতা। বিভিন্ন দেশে জামাতীদের তৎপরতা সমন্বয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত।
৮। আবদুল বারী (জামালপুর জেলা আল-বাদর প্রধান), ঢাকায় চাকরি করে।
৯। আবদুল হাই ফারুকী (রাজশাহী জেলা আল-বাদর প্রধান), দুবাইয়ে ব্যবসা করে।
১০। আবদুল জাহের আবু নাসের (চট্টগ্রাম জেলা আল-বাদর প্রধান), ঢাকায় সউদী রাষ্ট্রদূতের ব্যক্তিগত সহকারী বাকি অংশ পড়ুন...












