পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ২১ নম্বর আয়াত শরীফ:
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لا تَتَّبِعُوا خُطُوَاتِ الشَّيْطَانِ وَمَن يَتَّبِعْ خُطُوَاتِ الشَّيْطَانِ فَإِنَّهُ يَأْمُرُ بِالْفَحْشَاء وَالْمُنكَرِ وَلَوْلا فَضْلُ اللهِ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَتُهُ مَا زَكَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ أَبَدًا وَلَكِنَّ اللهَ يُزَكِّي مَن يَشَاء وَاللهُ سَمِيعٌ عَلِيمٌ.
অর্র্থ : হে ঈমাদারগণ! তোমরা শয়তানের পদাংক অনুসরণ করো না। যে শয়তানের পদাংক অনুসরণ করবে, অবশ্যই শয়তান তোমাদেরকে অশ্লীল-অশালীন, হারাম কাজে ওয়াসওয়াসা দিয়ে গোমরাহ করে ফেলবে। নাউযুবিল্লাহ! যদি খ¦লিক মালিক রব ম বাকি অংশ পড়ুন...
কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে, একটা বান্দা যখন খালিছ ইস্তিগফার করে, খালিছ তওবা করে, তার পিছনের যত গুনাহখাতা থাকুক না কেন, সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ, মরুভূমির বালু কণা পরিমাণ তার গুনাহখাতা থাকে, এরপর যদি সে ইস্তিগফার-তওবা করে, তাহলে কি হবে? হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে, তার ইস্তিগফার-তওবা করা মাত্র চোখের পলকে তার পিছনের সমস্ত গুনাহখাতা মহান আল্লাহ পাক তিনি মাফ করে দিবেন। সুবহানাল্লাহ!
কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, যে আমলনামায় তার গুনাহ লিখা ছিল সেটা মহান আল্লাহ পাক তিনি মুছে দিবেন কুদরতিভাবে। সুব বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মুবারক সৃষ্টির মধ্যে একক ও বেমেছাল। উনার সাথে কারো তুলনা হয় না। কাজেই উনার সা বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ اِمَامِ الْاَوَّلِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيِّدِنَا حَضْرَتْ عَلِـىِّ بْنِ اَبِـىْ طَالِبٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ) قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تُـحْشَرُ ابْنَتِـىْ حَضْرَتْ فَاطِمَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ وَمَعَهَا ثِـيَابٌ مَّصْبُوغَةٌ بِۢدَمٍ فَتَتَعَلَّقُ بِقَائِمَةٍ مِّنْ قَوَائِمِ الْعَرْشِ فَتَقُوْلُ يَا عَدْلُ احْكُمْ بَـيْـنِـىْ وَبَيْنَ قَاتِلِ وَلَدِىْ فَيُحْكَمُ لِابْـنَـتِـىْ وَرَبِّ الْكَعْبَةِ
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মু বাকি অংশ পড়ুন...
তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য হুকুম অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ عَلِىِّ بْنِ اَبِـىْ طَالِبٍ كَرَّمَ বাকি অংশ পড়ুন...
হাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ عَلِـىِّ بْنِ اَبِـىْ طَالِبٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تُـحْشَرُ ابْنَتِـىْ حَضْرَتْ فَاطِمَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ وَمَعَهَا ثِـيَابٌ مَّصْبُوغَةٌ ۢبِدَمٍ فَتَتَعَلَّقُ بِقَائِمَةٍ مِّنْ قَوَائِمِ الْعَرْشِ فَتَقُوْلُ يَا عَدْلُ احْكُمْ بَـيْـنِـىْ وَبَيْنَ قَاتِلِ وَلَدِىْ فَيُحْكَمُ لِابْـنَـتِـىْ وَرَبِّ الْكَعْبَةِ
অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইমামুল কাবীর, মাফ্খরাতুল মাগরিব হযরত ইমাম কাযী আবুল ফযল আয়ায আন্দালুসী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন-
وَكَذٰلِكَ مَنْ لَّعَنَهٗ اَوْ دَعَا عَلَيْهِ اَوْ تَـمَنّٰى مَضَرَّةً لَّهٗ اَوْ نَسَبَ اِلَيْهِ مَا لَا يَلِيْقُ بـِمَنْصِبِهٖ عَلـٰى طَرِيْقِ الذَّمِّ اَوْ عَبَثَ فِىْ جِهَتِهِ الْعَزِيْزَةِ بِسُخْفٍ مِّنَ الْكَلَامِ وَهَجْرٍ وَّمُنْكَرٍ مِّنَ الْقَوْلِ وَزُوْرٍ اَوْ عَيَّرَهٗ بِشَىْءٍ مِّـمَّا جَرٰى مِنَ الْبَلَاءِ وَالْمِحْنَةِ عَلَيْهِ اَوْ غَمَصَهٗ بِبَعْضِ الْعَوَارِضِ الْبَشَرِيَّةِ الْـجَائِزَةِ وَالْمَعْهُوْدَةِ لَدَيْهِ وَهٰذَا كُلُّهٗ اِجْمَاعٌ مِّنَ الْعُلَمَاءِ وَاَئِمَّةِ الْفَتْوٰى مِنْ لَّدُنِ الصَّحَابَةِ رِضْوَانُ اللهِ عَلَيْهِمْ اِلـٰى هَلُمَّ جَرًّا
অর্থ: “ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَلَقَدْ كَتَبْنَا فِى الزَّبُوْرِ مِنْ ۢ بَعْدِ الـذِّكْرِ اَنَّ الْاَرْضَ يَرِثُهَا عِبَادِىَ الصّٰلـِحُوْنَ
অর্থ: “আর নিশ্চয়ই আমি সম্মানিত যাবূর শরীফ উনার মধ্যে সম্মানিত যিকির মুবারক উনার পর অর্থাৎ সম্মানিত লওহে মাহফূয মুবারক উনার পর সমস্ত সম্মানিত আসমানী কিতাব মুবারক উনাদের মধ্যে এই কথা লিপিবদ্ধ করে দিয়েছি যে, আমার সম্মানিত ছালিহীন বান্দাগণ উনারা সারা পৃথিবীর, সারা কায়িনাতের সম্মানিত ওয়ারিছত্ব মুবারক লাভ করবেন। অর্থাৎ উনারা সারা পৃথিবীব্যাপী, সারা কায়িনতব্যাপী সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
মালিকুল জান্নাহ, মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্, মালিকুল কায়িনাত, আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সাথে মালিকুল জান্নাহ, মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্, মালিকুল কায়িনাত, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ উনার সম্মানিত প্রস্তাব মুবারক
‘আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছেন, “হযরত হাসান বিন আহমদ বাকরী রহমত বাকি অংশ পড়ুন...
পঞ্চম প্রমাণ (প্রথম অংশ)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَلَقَدْ كَتَبْنَا فِى الزَّبُوْرِ مِنْ ۢ بَعْدِ الـذِّكْرِ اَنَّ الْاَرْضَ يَرِثُهَا عِبَادِىَ الصّٰلـِحُوْنَ
অর্থ: “আর নিশ্চয়ই আমি সম্মানিত যাবূর শরীফ উনার মধ্যে সম্মানিত যিক্র মুবারক উনার পর অর্থাৎ সম্মানিত লওহে মাহ্ফূয উনার পর সম্মানিত আসমানী কিতাবসমূহে এই কথা লিপিবদ্ধ করে দিয়েছি যে, আমার সম্মানিত ছালিহীন বান্দাগণ উনারা সারা পৃথিবীর, সারা কায়িনাতের সম্মানিত ওয়ারিছত্ব মুবারক লাভ করবেন। অর্থাৎ উনারা সারা পৃথিবীব্যাপী, সারা কায়িনতব্যাপী সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প বাকি অংশ পড়ুন...












