এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ بْنِ عَابِسٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ أَبِيهِ قَالَ سَأَلْتُ حَضْرَتْ أُمَّ الْمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةَ الصَّدِّيقَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ عَنْ لُحُوْمِ الْأَضَاحِيِّ؟ قَالَتْ كُنَّا نَـخْبَأُ الْكُرَاعَ لِرَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ شَهْرًا ثُـمَّ يَأْكُلُهٗ.
অর্থ: “হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আবিস রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত। উনার পিতা বলেন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনাকে কুরবানীর গোশত সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করলাম। সাইয়্যিদাতুনা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম যুবাইর ইবনে বাক্কার ইবনে আব্দুল্লাহ কুরাইশী আসাদী মাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি (পবিত্র বিছাল শরীফ: ২৫৬ হিজরী শরীফ) তিনি হারীসাহ সম্পর্কিত পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন। উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
وَأَوْلَمَ عَلَيْهَا جَزُورًا فَكَثُرَ الْمَسَاكِينُ فَتَرَكَهُمُ النَّاس وَالطَّعَام ثُمَّ غَدَا النَّاسُ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَدْ خَلا لَهُمْ وَجْهُهُ فَجَعَلَ الرَّجُلُ يَأْتِي بِالْهَرِيسَةِ فَلَمْ يَجْتَمِعْ لَهُمْ إِلا الْهَرَائِسُ فَدَعَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يُبَارِكَ لَهُمْ فِيهَا
অর্থ : (“নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
পাহাড়-অরণ্য উপত্যকার জনপদ খাগড়াছড়ি। পাহাড়ি অঞ্চলে শিল্পাঞ্চল গড়ে না ওঠায় কৃষির প্রতি ঝোঁক বাড়ছে। দুর্গম অঞ্চলের মানুষও এখন পরিকল্পিত ও বাণিজ্যিক কৃষির প্রতি আগ্রহী হচ্ছে। সমতল ভূমির পাশাপাশি মাঝারি উচ্চতার পাহাড়ে চাষাবাদে বদলে যাচ্ছে মানুষের জীবন। খাগড়াছড়িতে প্রতি বছর খাস অনাবাদি জমি কৃষি চাষের আওতায় আসছে। বিশেষত যেসব পাহাড় বছরের পর বছর অনাবাদি থাকত, তা এখন আবাদের আওতায় আসছে।
খাগড়াছড়ির ৬৯ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে এখন চাষাবাদ হচ্ছে। এর মধ্যে নিট ফসলি জমির পরিমাণ ৪৪ হাজার ৬০০ হেক্টর। পাহাড়ের অমøীয় বাকি অংশ পড়ুন...
মৌলভীবাজার সংবাদদাতা:
গোলা ভরা ধান আর পুকুর ভরা মাছের স্বপ্ন কতজনই না দেখেন! তবে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বাহারমর্দ্দান গ্রামের আবদুল হান্নানের মতো কয়জন সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারেন। অবসরপ্রাপ্ত এই ব্যাংক কর্মকর্তা নিজের জমিতে প্রয়োজনীয় প্রায় সব খাদ্যপণ্য উৎপাদন করেন। লবণ-চিনি ছাড়া বাজার থেকে তেমন কিছু কিনতে হয় না তার। শাকসবজি, ফলমূল, মাছ, ডিম ও গোশত- সবই আসে নিজের খেত, খামার, বাগান ও পুকুর থেকে।
সম্প্রতি আবদুল হান্নানের বাগানে গিয়ে দেখা যায়, একজন শ্রমিক নিয়ে তিনি নিজেই গাছের পরিচর্যা করছেন। বাগানে দেশি-বিদেশি অনেক জ বাকি অংশ পড়ুন...
আখনি রন্ধন প্রণালী:
সিলেটের আখনি রান্না পদ্ধতি বাবুর্চিভেদে ভিন্ন ভিন্ন, এছাড়া প্রতিটি পুরোনো বাড়িরই রয়েছে নিজস্ব রন্ধন পদ্ধতি।
প্রায় অর্ধশত বছরের অভিজ্ঞ একাধিক বাবুর্চিরা জানান, আখনি রান্নায় বিরিয়ানির মতো বাসমতি চাল নয়, বরং ছোট দানার সুগন্ধি চিনিগুঁড়া কিংবা কালিজিরা চাল ব্যবহার করা হয়। চালের সমপরিমাণ গরু বা খাসি কিংবা মুরগির ছোট করে কাটা গোশত ব্যবহার করতে হয়। তবে গোশতের পরিমাণ অনেকে চালের তিন ভাগের দুই ভাগ কিংবা অর্ধেকও রাখেন।
প্রথমে বড় একটি হাঁড়িতে সয়াবিন তেল কিংবা ঘি গরম করে তাতে কুচি করা পেঁয়াজ দেওয়া হয়। তারপর এতে স বাকি অংশ পড়ুন...
ছারীদ হলো গোশতের শুরুয়াতে ভেজানো টুকরো টুকরো রুটি দিয়ে তৈরী এক প্রকার বিশেষ খাদ্য। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বপ্রকার খাদ্য সামগ্রীর উপর ছারীদের প্রাধান্য দিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ فَضْلُ أمّ الْمُؤْمِنِينَ الثَّالِثَةِ الصّدِّيقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ عَلى النِّسَاءِ كَفَضْلِ الثَّرِيدِ عَلٰى سَائِرِ الطَّعَامِ.
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মু বাকি অংশ পড়ুন...
ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খালি পেটে থাকা একেবারেই ঠিক নয়। সকালে নাশতা না করলে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে। আবার খালি পেটে ভুল খাবার খেলে দেখা দিতে পারে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা। তাই সকালে এমন কিছু খাবার বেছে নেওয়া জরুরি, যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াবে না, বরং নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।
দেখে নিন ডায়াবেটিক রোগীরা খালি পেটে কি কি খেতে পারেন।
চিয়া সিড ভেজানো পানি:
চিয়া সিডে রয়েছে ফাইবার, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ও প্রোটিন। এটি খেলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে। সকালে নাশতার আগে এক বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম যুবাইর ইবনে বাক্কার ইবনে আব্দুল্লাহ কুরাইশী আসাদী মাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি (পবিত্র বিছাল শরীফ: ২৫৬ হিজরী শরীফ) তিনি হারীসাহ সম্পর্কিত পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন। উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
وَأَوْلَمَ عَلَيْهَا جَزُورًا فَكَثُرَ الْمَسَاكِينُ فَتَرَكَهُمُ النَّاس وَالطَّعَام ثُمَّ غَدَا النَّاسُ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَدْ خَلا لَهُمْ وَجْهُهُ فَجَعَلَ الرَّجُلُ يَأْتِي بِالْهَرِيسَةِ فَلَمْ يَجْتَمِعْ لَهُمْ إِلا الْهَرَائِسُ فَدَعَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يُبَارِكَ لَهُمْ فِيهَا
অর্থ : (“নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্ল বাকি অংশ পড়ুন...












