হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন- ইস্তিঞ্জার পর ঢিলা নিতে হয় বেজোড়, জামারায় পাথর মারা হয় বেজোড়, সাফা মারওয়ায় সা‘ঈ করতে হয় বেজোড় এবং তাওয়াফ করতে হয় বেজোড়। সুতরাং তোমাদের কেউ যদি সুগন্ধির ধোঁয়া গ্রহণ করে সেও যেন বেজোড় লাগায়। (মুসলিম শরীফ , পবিত্র হাদীছ শরীফ - ১৩০০, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ - ৯৩২১, ছহীহ আল জামি‘ শরীফ , পবিত্র হাদীছ শরীফ - ২৭৭২)
ঘরে চন্দন কাঠ পোড়ানো এবং ধূপ জ্বালানোঃ
বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১ম বৎসর মুবারক:
প্রকাশিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ বা মু’জিযা শরীফসমূহ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক) প্রকাশ করেছেন, তখন অসংখ্য অগণিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ বা মু’জিযা শরীফ প্রকাশিত হয়েছেন, যা সমস্ত সৃষ্টির চিন্তা ও কল্পনার ঊর্ধ্বে। যা ভাষায় প্রকাশ করা বা বর্ণনা করা কস্মিনকালেও সম্ভব নয়। সুবহানাল্লাহ! স্বয়ং যিনি খ্বাল বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমার হাত ধরে বললেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইয়াওমুস সাবত পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, ইয়াওমুল আহাদ পর্বত সৃষ্টি করেছেন, ইয়াওমুল ইছনাইন গাছ সৃষ্টি করেছেন, ইয়াওমুছ ছুলাছা শরীয়ত কর্তৃক নিষিদ্ধ বিষয়গুলো সৃষ্টি করেছেন, ইয়াওমুল আরবিয়া আলো সৃষ্টি করেছেন, ইয়াওমুল খ্বমীস সব ধরনের প্রাণী সৃষ্টি করেছেন, ইয়াওমুল জুমু‘আ আছরের পর হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দিনব্যাপী বৃষ্টিতে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে সৃষ্টি হয়েছে পানিবদ্ধতা। সড়কের খানা-খন্দ ও বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে বেড়েছে দুর্ভোগ। এতে শিক্ষার্থী, কর্মজীবী মানুষসহ নগরবাসীকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।
রাজধানীর মালিবাগ, রাজারবাগ, শান্তিনগর, নিউমার্কেট, সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী, ধূপখোলা, গেন্ডারিয়াসহ বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস থাকায় সকাল থেকে বিভিন্ন সড়কে গাড়ির চাপ বেশি দেখা গেছে। এর মধ্যে দিনব্যাপী বৃষ্টির কারণে বিভিন্ন সড়কে সৃষ্টি হয় পানিবদ্ধতা।
অনেক জায়গ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُلُّ نَفۡسࣲ ذَاۤىِٕقَةُ ٱلۡمَوۡتِۗ
অর্থ:- প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ নং: ১৮৫)
যখন একজন মুসলমান ইন্তেকাল করেন, তখন সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্ধারিত হুকুম অনুযায়ী গোসল, কাফন, দাফন ইত্যাদির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। রূহ বের হয়ে গেলে হাত ও পা সোজা করে দিতে হবে, চোখ বন্ধ করে দিতে হবে। আর কোন মাইয়্যিতের মুখ যদি হা করে থাকে এবং স্বাভাবিকভাবে বন্ধ করা না যায় সেক্ষেত্রে মাইয়্যিতের চিবুক এবং ম বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
দ্বীন ইসলামের ইতিহাসে মসজিদে সুগন্ধি ব্যবহারের রীতি বেশ পুরোনো। সেই ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে মসজিদে হারাম ও পবিত্র কাবা শরীফে প্রতিদিন কয়েকবার করে উন্নতমানের সুগন্ধি ব্যবহার করা হয়। বিশেষ উপলক্ষ ছাড়াও পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস, হজ্জ ও প্রতি জুমুয়াবারে মসজিদে হারামে সুগন্ধি ও ধূপ ব্যবহার করা হয়।
জেনারেল প্রেসিডেন্সি বিভাগের বিশেষ তত্ত্বাবধানে ২০ মিনিটের মধ্যে সুগন্ধি ও ধূপায়নের প্রতি পর্বের কাজ সম্পন্ন হয়। কাবা প্রাঙ্গণের হাজরে ইসমাইল, আল-মুলতাজাম, হাজরে আসওয়াদ, রুকনে ইয়ামানি, মাকামে ইবরাহিমসহ বিভিন্ন ঐতিহাস বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র: নতুন গড়ে ওঠা মসজিদের নিচে ৬৯ হিজরীর হারানো মসজিদকে সংরক্ষণ করা হয়েছে।
লালমনিরহাটের ১৪শ বছর আগের ঐতিহাসিক ‘হারানো মসজিদ’ (১)
বাংলায় মুসলিম আগমনের প্রসঙ্গ এলে সবার আগেই আসে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজির কথা। তবে তারও আগে একাদশ শতাব্দীতে সুফিদের আগমন ঘটেছিল। তবে বাংলাদেশে মুসলমানদের আগমনের প্রারম্ভিক ইতিহাসের রাজসাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে প্রাচীন নিদর্শন ‘হারানো মসজিদ’। মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছিল প্রায় ১৪শ’ বছর আগে, ৬৯ হিজরী, ৬৯০ খ্রিস্টাব্দে । রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়ক থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দক্ষিণে লালমনিরহ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন- ইস্তিঞ্জার পর ঢিলা নিতে হয় বেজোড়, জামারায় পাথর মারা হয় বেজোড়, সাফা মারওয়ায় সা‘ঈ করতে হয় বেজোড় এবং তাওয়াফ করতে হয় বেজোড়। সুতরাং তোমাদের কেউ যদি সুগন্ধির ধোঁয়া গ্রহণ করে সেও যেন বেজোড় লাগায়। (মুসলিম শরীফ , পবিত্র হাদীছ শরীফ - ১৩০০, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ - ৯৩২১, ছহীহ আল জামি‘ শরীফ , পবিত্র হাদীছ শরীফ - ২৭৭২)
ঘরে চন্দন কাঠ পোড়ানো এবং ধূপ জ্বালানোঃ
ঘ বাকি অংশ পড়ুন...
قَالَ حَضْرَتْ مَعْرُوْفُ الْكَرْخِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مَنْ هَيَّاَ طَعَامًا لِّاَجْلِ قِرَائَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَجَـمَعَ اِخْوَانًا وَاَوْقَدَ سِرَاجًا وَلَبِسَ جَدِيْدًا وَتَبَخَّرَ وَتَعَطَّرَ تَعْظِيْمًا لِّـمَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَشَرَهُ اللهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مَعَ الْفِرْقَةِ الْاُوْلـٰى مِنَ النَّبِـيِّـيْـنَ وَكَانَ فِـىْ اَعْلـٰى عِلِّـيِّـيْـنَ
অর্থ: “ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত ত্বরীক্বত হযরত ইমাম মারূফ কারখী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ২০০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন, মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল বাকি অংশ পড়ুন...
قَالَ حَضْرَتْ مَعْرُوْفُ الْكَرْخِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مَنْ هَيَّاَ طَعَامًا لِّاَجْلِ قِرَائَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَجَـمَعَ اِخْوَانًا وَاَوْقَدَ سِرَاجًا وَلَبِسَ جَدِيْدًا وَتَبَخَّرَ وَتَعَطَّرَ تَعْظِيْمًا لِّـمَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَشَرَهُ اللهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مَعَ الْفِرْقَةِ الْاُوْلـٰى مِنَ النَّبِـيِّـيْـنَ وَكَانَ فِـىْ اَعْلـٰى عِلِّـيِّـيْـنَ
অর্থ: “ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত ত্বরীক্বত হযরত ইমাম মারূফ কারখী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ২০০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন, মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল বাকি অংশ পড়ুন...
قَالَ حَضْرَتْ مَعْرُوْفُ الْكَرْخِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مَنْ هَيَّاَ طَعَامًا لِّاَجْلِ قِرَائَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَجَـمَعَ اِخْوَانًا وَاَوْقَدَ سِرَاجًا وَلَبِسَ جَدِيْدًا وَتَبَخَّرَ وَتَعَطَّرَ تَعْظِيْمًا لِّـمَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَشَرَهُ اللهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مَعَ الْفِرْقَةِ الْاُوْلـٰى مِنَ النَّبِـيِّـيْـنَ وَكَانَ فِـىْ اَعْلـٰى عِلِّـيِّـيْـنَ
অর্থ: “ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত ত্বরীক্বত হযরত ইমাম মারূফ কারখী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ২০০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন, মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল বাকি অংশ পড়ুন...












