৪. (ذوالفِقار الشريف) পবিত্র জুলফিকার শরীফ: এটি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যবহৃত তরবারী মুবারক গুলোর মধ্যে অন্যতম। ঐতিহাসিক বদরের জিহাদের পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এই বিখ্যাত ও মহাসম্মানিত তরবারী মুবারক সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার চতুর্থ খলীফা, ইমামুল আউওয়াল মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে হাদিয়া মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ! এই পবিত্র তরবারী মু বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّاۤ اَعۡطَیۡنٰكَ الۡكَوۡثَرَ
অর্থ: “নিশ্চয়ই আমি আপনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কাউছার মুবারক হাদিয়া করেছি। ” সুবহানাল্লাহ (পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কাওছার মুবারক উনার লক্ষ-কোটি ব্যাখ্যা মুবারক রয়েছেন। উনাদের মধ্যে একখানা ব্যাখ্যা মুবারক হচ্ছেন, ‘খইরে কাছীর অর্থাৎ সমস্ত প্রকার ভালাই’। অর্থাৎ খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সমস্ত প্রকার ভালাই অর্থা বাকি অংশ পড়ুন...
প্রায় ২০০ বছর আগের কথা। তখন মেঘনা ও খরস্রোতা ডাকাতিয়া নদীর মোহনা জনবিরল বিশাল চরাঞ্চল। তখন এখানে আগমন ঘটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে দ্বীন ইসলাম প্রচারক অনেক আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের। বলা হয়, বৃহত্তর নোয়াখালী অঞ্চলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রচার-প্রসার ঘটেছে এই এলাকাকে কেন্দ্র করে। ঐতিহাসিক এই মসজিদটি লক্ষ¥ীপুর জেলার রায়পুর পৌর শহর থেকে ৮০০-৯০০ গজ পূর্বে পীর ফয়েজ উল্লাহ সড়কের দক্ষিণ দিকে দেনায়েতপুর গ্রামে অবস্থিত।
দিল্লির শাহী জামে মসজিদের হুবহু নমুনার ১১০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৭০ ফুট প্রস্থ এবং মাটি থেকে ১০ ফ বাকি অংশ পড়ুন...
সাফাবী যুগের কম্বল ও গালিচা:
মধ্যস্থিত ডিজাইনসহ চারটি সমক্ষেত্রের কম্বল বা গালিচা বৃহদাকার বা ক্ষুদ্রাকার হোক প্রধানত কোনো ঘরের মেঝেতে বিছিয়ে রাখার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছিলো। এটির প্রান্ত-সীমা অনেকটা মজবুত ও প্রশস্ত এবং ক্ষেত্রের সাথে সমতা রেখে ডিজাইন ও রংয়ের সামঞ্জস্য বিধান করা হয়েছিল। ক্ষেত্রের সাথে সঙ্গতি রেখে কেন্দ্রে ডিম্বাকৃতি মেডেল বা পদক সংস্থাপিত হয়েছিলো এবং কোনো কোনো সময় সেটির ওপরে ও নিচে ক্ষুদ্রাকায় বিন্দু যুক্ত করা হয়েছে। আবার সুসম রংয়ের প্রয়োগের ফলে পা-ুলিপি চিত্রিতকরণের সাথে তার যথেষ্ট সাদৃশ্য খুঁজে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ভারতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি ছবি ও ভিডিও ইসলামের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানোর নতুন অপতৎপরতা সৃষ্টি করেছে।
ওয়াশিংটনভিত্তিক থিংকট্যাংক সেন্টার ফর দ্য স্টাডি অব অর্গানাইজড হেট (সিএসওএইচ)-এর এক নতুন গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে।
সংস্থাটি বলেছে, এআই এখন সংখ্যালঘুবিরোধী প্রচারণার এক শক্তিশালী অস্ত্রে পরিণত হয়েছে।
জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়ায় প্রকাশিত ৬০ পৃষ্ঠার এই প্রতিবেদনটি ২৯ সেপ্টেম্বর সিএসওএইচ তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে। প্রতিবেদনে জানানো হয়, ২০২ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হেমন্তের সকাল ও সন্ধ্যা যেন শীতের প্রারম্ভিক সৌন্দর্য। এই সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়েছে গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে। হেমন্তের এই দিনে মূলত বাড়িতে বাড়িতে চলছে আসন্ন শীতের প্রস্তুতি। অগ্রহায়ণে নতুন ধান আসবে কৃষকের উঠানে। গৃহস্থের উঠোনে চলছে নতুন ধান বরণের আয়োজন।
ঝিনাইদহ জলা শহরের পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল ফারুক বলেন, শহরের পাশেই আমার গ্রামের বাড়ি। আমি গ্রামীণ জীবনধারা ও শহুরে জীবনাচার দেখেছি। বাঙালির ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ জীবনাচার বাংলার ছয়টি ঋতুর সাথে নিবিড়ভাবে যুক্ত। বাংলা ঋতু ও পঞ্জি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১) গ্রামের উঠান, মসজিদের আঙিনা কিংবা প্রভাতের পথ সবখানেই শিউলি দেখা যায়। বাতাসে ভেসে আসে মিষ্টি সুবাস। শুভ্র পাঁপড়ি আর কমলা ডাঁটের মিশেলে এ ফুলের সৌন্দর্য অনন্য।
২) নদীর তীরে, মাঠের ধারে কিংবা পতিত জমিতে হঠাৎ করেই ঝাঁকে ঝাঁকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ায় কাশফুল। কাশফুল শুধু শোভা নয়, শরতের অপরূপ বার্তাবাহকও বটে।
৩) মনোমুগ্ধকর ঘ্রাণে ছোট্ট সাদা ফুল গ্রীষ্মের সন্ধ্যা ও রাতে ফোটে। বেলি শুধু ফুল নয়, সাজের অন্যতম অনুষঙ্গও বটে। কখনো মালা হয়ে গলায়, কখনো হাতে, আবার কখনো চুলে গুঁজে দিয়ে আনে অন্যরকম সৌন্দর্য। বেলি দিয়ে তৈরি হয় চা, আ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১,৭০০ ফুট উঁচুতে, প্রকৃতির সবুজ ক্যানভাসে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে ‘দারুস সালাম জামে মসজিদ’, দেশের সবচেয়ে উঁচুতে নির্মিত এক দৃষ্টিনন্দন মসজিদ।
সাজেকে প্রতিদিন হাজারো পর্যটকের আনাগোনা। ছুটির দিনগুলোতে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। মুসলিম পর্যটকদের এতদিন জামাতে নামাজ আদায়ে বেশ কষ্ট পোহাতে হতো। এই প্রয়োজন থেকেই ২০২০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ এক অনন্য উদ্যোগ গ্রহণ করে। সেনাবাহিনীর দান করা এক একর জমিতে ৩ কোটি ৮৫ লাখ ৬৫ হাজার ৭৮৮ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় অন বাকি অংশ পড়ুন...
মিশরে বয়নশিল্প:
বস্ত্রের অন্তর্দিকে লিনেন ব্যবহারের রীতি তখনও বিদ্যমান ছিলো। তবে সিল্কের সাথে বুটিদার (যিনি বুটিক তৈরী করেন) লিনেন ব্যবহারকে অগ্রাধিকার দিতো। ফাতেমীয় যুগে বস্ত্রের প্রান্তে বোটাসহ পুষ্পাদির বুনন মনোরমভাবে সম্পন্ন হতো, কিন্তু মামলুক সালতানাত যুগে অত্যন্ত যতেœর সাথে বয়নসেলাই অব্যাহত রাখা হয়েছিলো যা তার পরিপূর্ণতার ক্ষেত্রে চমক বলে মনে হতো। বুননের চেয়ে বস্ত্রাদির প্রান্তরেখায় প্যাটার্নে সংমিশ্রিত অথচ টিকসই রং ব্যবহৃত হয়েছে।
মামলুক সালতানাত যুগে এই জাতীয় চলমান মটিফের বিভিন্ন প্রকরণ সøাভ ও স্কান্ডিনে বাকি অংশ পড়ুন...
মানিকগঞ্জ শহরের হিজুলি এলাকায় ৫২ হাজার ইট দিয়ে তৈরি ‘ওয়াসি মহল’ বা দরগায় নেই কোনো জানালা। তারপরও চাঁদ ও সূর্যের আলো মুগ্ধতা ছড়ায় দিনরাত। জানালাবিহীন দরগার চারদিকে রয়েছে অসংখ্য গাছপালা। ২ হাজার ২৮০ বর্গমিটার জায়গার ওপর নির্মিত ২৪ ফুট উচ্চতার এই দৃষ্টিনন্দন স্থাপনার নির্মাণশৈলী ফুটে উঠেছে নান্দনিক কারুকাজে।
দরগাটিতে চোখ জুড়াতে আসেন শত শত দর্শনার্থী। দেশের গন্ডি পেরিয়ে এ স্থাপত্যের সুনাম ছড়িয়েছে বিদেশে।
স্থাপনাটি নিয়ে পড়ানো হচ্ছে ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরেন্সে। বিশ্বের একাধিক নামী জার্নালে এই স্থাপনা নিয়ে লেখা প্ বাকি অংশ পড়ুন...
সাফাবী যুগের সিরামিক্স শিল্প:
লাস্টার অলঙ্করণসহ সাফারী মৃৎপাত্র মৃৎশিল্পের ক্ষেত্রে একটি বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছে। পঞ্চদশ শতাব্দীতে লাস্টার পেইন্টিং শিল্পের যে অবনতি ঘটেছিলো তা শাহ আব্বাসের শাসনপর্বে ইস্পাহান ও অন্যান্য স্থানে মৃৎশিল্পীগণ রঙের চাকচিক্য ও ডিজাইনের গাম্ভীর্য পূর্বের ন্যায় চিত্তাকর্ষক ছিলো না, বরং অষ্টাদশ শতাব্দীর টাইলস প্রস্তুতের ক্ষেত্রে অধোগতি অনেকটা লক্ষণীয়।
‘কুবাচা’ নামে সাফারী মৃৎপাত্র একটি বিশেষ শ্রেণি হিসেবে গণ্য করা যায়। ককেসাস অঞ্চলের দাগিস্তান পর্বতমালার কুবাচা গ্রামে উৎপাদিত হওয় বাকি অংশ পড়ুন...
সাফাবী যুগের মৃন্ময়শিল্প দু’টি শ্রেণিতে বিন্যাস করা যেতে পারে। একটি শ্রেণিতে কেবলমাত্র সাফারী অলঙ্করণ বন্ধনীযুক্ত যা পা-ুলিপি-দ্যুতিকরণ, কম্বল ও বয়নশিল্পের অলঙ্করণরূপে আমাদের নিকট পরিচিতি লাভ করেছে। দ্বিতীয় শ্রেণিতে মিং চীনা বাসনের অনুকরণে ষষ্ঠদশ শতাব্দীতে ইরানীয় মৃৎশিল্পীগণ প্রকৃত মৃন্ময়পাত্রের।
উৎপাদনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন এবং এসব মৃৎপাত্র সাফারী শাসকগণ কর্তৃক বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়েছে। ইরানী স্টাইলের সাথে চৈনিক ডিজাইনকে একীভূত করে তৈরি প্রাথমিক পর্যায়ের দু’টি থালা মেট্রোপলিটান মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছ বাকি অংশ পড়ুন...












